প্রয়াত প্রাক্তন ফুটবলার প্রশান্ত ডোরা
Share Link:

গোলকিপার প্রশান্ত ডোরা
নিজস্ব প্রতিনিধি: লড়াই শেষ। জীবনের ময়দানে গোল হজম করে জীবনযুদ্ধের কাছে ম্যাচটা হেরে গেলেন প্রাক্তন গোলকিপার প্রশান্ত ডোরা।
বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে চির ঘুমের দেশে চলে গেলেন তিনি। বেশ কয়েক মাস ধরেই তিনি ভুগছিলেন হিমোফ্যাগোসাইটিক লিম্ফোহিস্টিওসিটোসিসে। এই রোগ সাধারণত শিশুদেরই দেখা যায়। প্রাপ্ত বয়স্কদের এই রোগ হয় না বললেই চলে। সেই রোগেই মঙ্গলবার সকালে মারা গেলেন তিনি।
প্রশান্ত গত তিনমাস ভর্তি ছিলেন রাজারহাটের এক বেসরকারি হাসপাতালে। প্রায় নিয়মিত রক্ত বদলাতে হত তাঁর। তাঁর গ্রুপের রক্তের জন্য একটা সময় মানুষের সাহায্যের আবেদন করতে হয়েছে প্রশান্তর পরিবারের সদস্যদের। শরীরিক ধকলটা সহ্য করতে পারলেন না প্রশান্ত। রিজার্ভ ব্যাঙ্কে চাকরি করতেন প্রশান্ত। নিজের চিকিত্সার জন্য বিপুল অর্থ খরচও করেছেন। বাংলার এই প্রাক্তন কিপারের জন্য তিন প্রধানের কোনও কর্তাই মুখ তুলে তাকাননি। যা প্রশান্তর কাছে বেশ যন্ত্রণারও ছিল। প্রশান্তর অকাল মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ময়দানে। এত অল্প বয়সে তাঁর মারা যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না কেউই। প্রশান্তর দাদা হেমন্ত ডোরাও খেলতেন। হেমন্ত বলছিলেন, 'অনেক চেষ্টা করা হল। কিন্তু শেষপর্যন্ত পারলাম না। হেরে গেলাম ম্যাচটা। বড় ক্লাবের সমর্থকদের এই কঠিন সময়ে দারুণভাবে পাশে পেয়েছি। ফোনে খবর নেওয়া থেকে শুরু করে রক্ত জোগাড় করে দেওয়া পর্যন্ত করেছে।'
বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে চির ঘুমের দেশে চলে গেলেন তিনি। বেশ কয়েক মাস ধরেই তিনি ভুগছিলেন হিমোফ্যাগোসাইটিক লিম্ফোহিস্টিওসিটোসিসে। এই রোগ সাধারণত শিশুদেরই দেখা যায়। প্রাপ্ত বয়স্কদের এই রোগ হয় না বললেই চলে। সেই রোগেই মঙ্গলবার সকালে মারা গেলেন তিনি।
প্রশান্ত গত তিনমাস ভর্তি ছিলেন রাজারহাটের এক বেসরকারি হাসপাতালে। প্রায় নিয়মিত রক্ত বদলাতে হত তাঁর। তাঁর গ্রুপের রক্তের জন্য একটা সময় মানুষের সাহায্যের আবেদন করতে হয়েছে প্রশান্তর পরিবারের সদস্যদের। শরীরিক ধকলটা সহ্য করতে পারলেন না প্রশান্ত। রিজার্ভ ব্যাঙ্কে চাকরি করতেন প্রশান্ত। নিজের চিকিত্সার জন্য বিপুল অর্থ খরচও করেছেন। বাংলার এই প্রাক্তন কিপারের জন্য তিন প্রধানের কোনও কর্তাই মুখ তুলে তাকাননি। যা প্রশান্তর কাছে বেশ যন্ত্রণারও ছিল। প্রশান্তর অকাল মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ ময়দানে। এত অল্প বয়সে তাঁর মারা যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না কেউই। প্রশান্তর দাদা হেমন্ত ডোরাও খেলতেন। হেমন্ত বলছিলেন, 'অনেক চেষ্টা করা হল। কিন্তু শেষপর্যন্ত পারলাম না। হেরে গেলাম ম্যাচটা। বড় ক্লাবের সমর্থকদের এই কঠিন সময়ে দারুণভাবে পাশে পেয়েছি। ফোনে খবর নেওয়া থেকে শুরু করে রক্ত জোগাড় করে দেওয়া পর্যন্ত করেছে।'
More News:
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
2nd March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
Leave A Comment