আইএসএলের প্রথম ডার্বিতে পিকে–চুনীকে তর্পণ
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি : আইএসএলের প্রথম ডার্বিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রয়াত পি কে ব্যানার্জি, চুনী গোস্বামিকে। ম্যাচ শুরুর আগে এক মিনিটের নীরবতা পালন হয়। জায়ান্ট স্ক্রিনে দুই কিংবদন্তির ছবি ভেসে ওঠে। এই নীরবতা পালনের অনুরোধ জানিয়ে আইএফএ–কে চিঠি দিয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাবকর্তারা। আইএফএ সেই বার্তা পাঠিয়ে দিয়েছিল এফএসডিএল–কে। রাজ্য ফুটবল নিয়ামক সংস্থাকে মান্যতা দিয়ে অনুরোধ রাখল এফএসডিএল। ফুটবলাররা কালো ব্যাচ পরে মাঠে নেমেছিলেন। রিমোট চালিত গাড়িতে করে ম্যাচের বল রেফারিদের কাছে পৌঁছয়।
হোক না মাণ্ডবি নদীর তীরে মহারণ। সেই উত্তেজনার আঁচ কিন্তু ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা শহর জুড়ে। থুড়ি সারা বাংলা জুড়ে। মাঠে ঘটি–বাঙালের লড়াই। আর হাত গুটিয়ে বসে থাকবে বাঙালি, তা কখনও হয় নাকি। নিউ নর্ম্যালে বড় পর্দায় বড় ম্যাচ উপভোগ করলেন সমর্থকরা। এটিকে মোহনবাগান–এসসি ইস্টবেঙ্গল দু’দলের সমর্থকরা দুধের স্বাদ ঘোলে মেটালেন। বাংলার নানান জায়গায় জায়ান্ট স্ক্রিনে হইহই করে ম্যাচ দেখা। বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখার মেজাজে ফিরে গিয়েছিল শহর কলকাতা। রাস্তার মোড়ে, পাড়ার ক্লাব কিংবা খোলা মাঠ থেকে ভেসে আসছে চিৎকার। প্রিয় ক্লাবের সমর্থনে চিৎকার। শীতের সন্ধেয় চিরাচরিত ডার্বির উষ্ণতা। হাওড়ার কদমতলা, চুঁচুড়া, ট্যাংরা, লেকটাউন, বালি, আন্দুল, ধুলাগড়, হরিপাল, শান্তিপুর, শিলিগুড়ি, কোচবিহার–সহ নানান জায়গার মেরিনার্সরা আয়োজন করেছিলেন বড় পর্দায় ম্যাচ দেখানোর। এস সি ইস্টবেঙ্গলের ফ্যানস ক্লাবরাও পিছিয়ে ছিলেন না। তারাও সমান তালে টেক্কা দিয়ে গেলেন।
এ দিন দুপুর থেকেই ইস্টবেঙ্গলের ক্লাব তাঁবুতে সাজো সাজো রব। সন্ধে নামতেই আলো জ্বলে উঠল। সাউন্ড সিস্টেমে বাজছিল ইস্টবেঙ্গলের গান। সন্ধে নামতেই যেন উৎসবের আমেজ। ক্লাবে বসে প্রিয় দলের ম্যাচ তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করলেন লাল–হলুদ সমর্থকরা। কর্তাদের এই উদ্যোগের প্রশংসাও করে গেলেন ক্লাব ছাড়ার আগে। করোনা অতিমারির জন্য গোয়ার স্টেডিয়ামে বসে ম্যাচ দেখার সুযোগ ছিল না।
আইএসএলে প্রথম ডার্বি। ঐতিহাসিক ডার্বিতে অধিনায়ক হয়ে ইতিহাসের পাতায় নাম তুলে ফেললেন বঙ্গসন্তান প্রীতম কোটাল। এস সি ইস্টবেঙ্গলের অধিনায়ক ছিলেন ড্যানি ফক্স।
স্টেডিয়ামে ঢোকা যাবে না জেনেও গোয়া পৌঁছে গিয়েছিলেন কিছু লাল–হলুদ সমর্থক। সবুজ–মেরুন সমর্থকও ছিলেন। সবমিলিয়ে জমজমাট আইএসএলের প্রথম ডার্বি।
হোক না মাণ্ডবি নদীর তীরে মহারণ। সেই উত্তেজনার আঁচ কিন্তু ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা শহর জুড়ে। থুড়ি সারা বাংলা জুড়ে। মাঠে ঘটি–বাঙালের লড়াই। আর হাত গুটিয়ে বসে থাকবে বাঙালি, তা কখনও হয় নাকি। নিউ নর্ম্যালে বড় পর্দায় বড় ম্যাচ উপভোগ করলেন সমর্থকরা। এটিকে মোহনবাগান–এসসি ইস্টবেঙ্গল দু’দলের সমর্থকরা দুধের স্বাদ ঘোলে মেটালেন। বাংলার নানান জায়গায় জায়ান্ট স্ক্রিনে হইহই করে ম্যাচ দেখা। বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখার মেজাজে ফিরে গিয়েছিল শহর কলকাতা। রাস্তার মোড়ে, পাড়ার ক্লাব কিংবা খোলা মাঠ থেকে ভেসে আসছে চিৎকার। প্রিয় ক্লাবের সমর্থনে চিৎকার। শীতের সন্ধেয় চিরাচরিত ডার্বির উষ্ণতা। হাওড়ার কদমতলা, চুঁচুড়া, ট্যাংরা, লেকটাউন, বালি, আন্দুল, ধুলাগড়, হরিপাল, শান্তিপুর, শিলিগুড়ি, কোচবিহার–সহ নানান জায়গার মেরিনার্সরা আয়োজন করেছিলেন বড় পর্দায় ম্যাচ দেখানোর। এস সি ইস্টবেঙ্গলের ফ্যানস ক্লাবরাও পিছিয়ে ছিলেন না। তারাও সমান তালে টেক্কা দিয়ে গেলেন।
এ দিন দুপুর থেকেই ইস্টবেঙ্গলের ক্লাব তাঁবুতে সাজো সাজো রব। সন্ধে নামতেই আলো জ্বলে উঠল। সাউন্ড সিস্টেমে বাজছিল ইস্টবেঙ্গলের গান। সন্ধে নামতেই যেন উৎসবের আমেজ। ক্লাবে বসে প্রিয় দলের ম্যাচ তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করলেন লাল–হলুদ সমর্থকরা। কর্তাদের এই উদ্যোগের প্রশংসাও করে গেলেন ক্লাব ছাড়ার আগে। করোনা অতিমারির জন্য গোয়ার স্টেডিয়ামে বসে ম্যাচ দেখার সুযোগ ছিল না।
আইএসএলে প্রথম ডার্বি। ঐতিহাসিক ডার্বিতে অধিনায়ক হয়ে ইতিহাসের পাতায় নাম তুলে ফেললেন বঙ্গসন্তান প্রীতম কোটাল। এস সি ইস্টবেঙ্গলের অধিনায়ক ছিলেন ড্যানি ফক্স।
স্টেডিয়ামে ঢোকা যাবে না জেনেও গোয়া পৌঁছে গিয়েছিলেন কিছু লাল–হলুদ সমর্থক। সবুজ–মেরুন সমর্থকও ছিলেন। সবমিলিয়ে জমজমাট আইএসএলের প্রথম ডার্বি।
More News:
24th January 2021
24th January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
23rd January 2021
22nd January 2021
22nd January 2021
22nd January 2021
22nd January 2021
Leave A Comment