ঐতিহাসিক ডার্বির পারদ চড়ছে চড়চড় করে
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি : ভারতীয় ফুটবলের মহাযুদ্ধ। যে ম্যাচ নিয়ে চর্চা এখন সারা দেশে। ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার ২৬ বছর আগে বাংলার ফুটবলে যে প্রতিদ্বন্দিতা শুরু হয়েছিল, স্বাধীনতার ৭৩ বছর পরেও ঘটি-বাঙালের সেই ফুটবল-শত্রুতা এতটুকুও কমেনি। বরং আরও বেড়েছে। সবুজ-মেরুন ও লাল-হলুদ বাহিনীর লড়াইটা শুধু মাঠে সীমাবদ্ধ নয়, মাঠ ছাড়িয়ে চলে যায় পাড়ায়-পাড়ায়, রাস্তায়-রাস্তায়, ঘরে-ঘরে, এমনকী রান্নাঘরেও।
ফুটবলের সেই চিরকালীন শত্রুতা এ বছর ৮ অগাস্ট একশো বছরে পা দিয়েছে। কলকাতা ডার্বির এই শততম বর্ষেই দেশের সেরা ও আধুনিকতম ফুটবল লিগ আইএসএলে পা রেখেছে দুই ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। বাংলার দুই চিরপ্রতিদ্বন্দী ক্লাবের মুখোমুখি হওয়া মানে সারা বিশ্বে ফুটবল-উৎসব। বাংলার মানুষ থাকেন না, এমন দেশ খুব কমই আছেন আর প্রতিটি বাঙালির হৃদয়েই হয় লাল-হলুদ, নয় সবুজ-মেরুন জার্সির বসবাস চিরকাল। তাই শুধু ভারত নয়, শুক্রবার সারা বিশ্ব মাতবে ফুটবলের এই মহাযুদ্ধ নিয়ে।
৯৯ বছর ধরে যে আবেগ বহন করে আসছে দুই ক্লাব, আরও একবার সেই আবেগের বিস্ফোরণ ঘটতে চলেছে শুক্রবার সন্ধ্যায়, যখন সারা বাংলা ভাগ হয়ে যাবে দুই ভাগে। সারা দেশের বাঙালিদের মধ্যে শুরু হবে তর্ক-বিতর্ক। ৯০ মিনিটের মহাযুদ্ধের পরে কারা হাসিমুখে ভাস্কোর তিলক ময়দান স্টেডিয়াম ছাড়বেন, এখন সেই নিয়েই চলছে জমজমাট জল্পনা। ফুটবল বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে ফুটবলপ্রেমীরা শুরু করে দিয়েছেন আগাম বিশ্লেষণ, কারা এগিয়ে এবং কারা পিছিয়ে।
১৯২১-এর ৮ অগাস্টের পর থেকে গত ৯৯ বছরে মোট কতবার দুই ক্লাব ফুটবল মাঠে মুখোমুখি হয়েছে, তার সরকারি বা সঠিকতম পরিসংখ্যান পাওয়া কঠিন। বহু গবেষণার পরে বেশির ভাগ গবেষকই একটা ব্যাপারে একমত হয়েছেন যে, কলকাতা ডার্বির সংখ্যা প্রায় ৩৭০। এ সংখ্যা থামার নয়, বদলাতেই থাকবে, বাড়তে থাকবে। হয়তো আরও একশো বছর পরেও ফুটবলের এই চিরপ্রতিদ্বন্দিতা অমর হয়ে থাকবে। তাই পরিসংখ্যানের এই জটে না জড়িয়ে বরং শুক্র সন্ধ্যার লড়াইটা উপভোগ করা যাক।
ফুটবলের সেই চিরকালীন শত্রুতা এ বছর ৮ অগাস্ট একশো বছরে পা দিয়েছে। কলকাতা ডার্বির এই শততম বর্ষেই দেশের সেরা ও আধুনিকতম ফুটবল লিগ আইএসএলে পা রেখেছে দুই ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। বাংলার দুই চিরপ্রতিদ্বন্দী ক্লাবের মুখোমুখি হওয়া মানে সারা বিশ্বে ফুটবল-উৎসব। বাংলার মানুষ থাকেন না, এমন দেশ খুব কমই আছেন আর প্রতিটি বাঙালির হৃদয়েই হয় লাল-হলুদ, নয় সবুজ-মেরুন জার্সির বসবাস চিরকাল। তাই শুধু ভারত নয়, শুক্রবার সারা বিশ্ব মাতবে ফুটবলের এই মহাযুদ্ধ নিয়ে।
৯৯ বছর ধরে যে আবেগ বহন করে আসছে দুই ক্লাব, আরও একবার সেই আবেগের বিস্ফোরণ ঘটতে চলেছে শুক্রবার সন্ধ্যায়, যখন সারা বাংলা ভাগ হয়ে যাবে দুই ভাগে। সারা দেশের বাঙালিদের মধ্যে শুরু হবে তর্ক-বিতর্ক। ৯০ মিনিটের মহাযুদ্ধের পরে কারা হাসিমুখে ভাস্কোর তিলক ময়দান স্টেডিয়াম ছাড়বেন, এখন সেই নিয়েই চলছে জমজমাট জল্পনা। ফুটবল বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে ফুটবলপ্রেমীরা শুরু করে দিয়েছেন আগাম বিশ্লেষণ, কারা এগিয়ে এবং কারা পিছিয়ে।
১৯২১-এর ৮ অগাস্টের পর থেকে গত ৯৯ বছরে মোট কতবার দুই ক্লাব ফুটবল মাঠে মুখোমুখি হয়েছে, তার সরকারি বা সঠিকতম পরিসংখ্যান পাওয়া কঠিন। বহু গবেষণার পরে বেশির ভাগ গবেষকই একটা ব্যাপারে একমত হয়েছেন যে, কলকাতা ডার্বির সংখ্যা প্রায় ৩৭০। এ সংখ্যা থামার নয়, বদলাতেই থাকবে, বাড়তে থাকবে। হয়তো আরও একশো বছর পরেও ফুটবলের এই চিরপ্রতিদ্বন্দিতা অমর হয়ে থাকবে। তাই পরিসংখ্যানের এই জটে না জড়িয়ে বরং শুক্র সন্ধ্যার লড়াইটা উপভোগ করা যাক।
More News:
26th January 2021
26th January 2021
26th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
25th January 2021
24th January 2021
24th January 2021
23rd January 2021
Leave A Comment