কুয়ো থেকে উদ্ধার হস্তি শাবক, স্বস্তি গ্রামবাসীদের
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: খাবারের সন্ধানে মাঝেমধ্যেই জনবসতি ঘেরা গ্রামে চলে আসে হাতির পাল। জঙ্গলঘেরা লালমাটির দেশে যেন এটা প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। কিন্তু লালগড়ে আজ প্রজাতন্ত্র দিবসের সকালটা ছিল একটু অন্যরকম। সকাল থেকেই লালগড়ের আমডাঙা এলাকায় ছিল টানটান উত্তেজনা। সবার মুখে একটাই কথা কীভাবে গর্ত থেকে উদ্ধার করা যাবে ছোট্ট হস্তি শাবকটিকে। এদিকে দলের ছোট্ট সদস্যটিকে ছেড়ে ফিরতে নারাজ হাতির দলটি। ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে তারাও ।
আর উপায় কি , অগত্যা খবর গেল বন দফতরের কাছে। হুলা পার্টির মাধ্যমে জেসিপি দিয়ে মাটি তুলে কুয়ো থেকে শাবকটিকে উদ্ধার করে তাঁরা। অবশেষে দলের ছোট্ট সদস্যটি বিপদ থেকে মুক্তি পেতেই তাঁকে নিয়ে জঙ্গলেই ফিরে যায় দলটি।
ঘটনার সূত্রপাত গতকাল রাতে। লালগড় সংলগ্ন ঝিটকার জঙ্গল থেকে ৩০ থেকে ৩৫টি হাতির দল হটাৎ ঢুকে পড়ে লালগড়ে। তারপর সারারাত খাবারের সন্ধানে গোটা এলাকায় ঘুরে বেড়ায় হাতির দলটি। কিন্তু ভোরবেলা জঙ্গলে ফিরতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি।
মেদিনীপুর বনদফতরের আধিকারীক বিজয় চক্রবর্তীর কথায় ‘ ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ গ্রামবাসীদের মারফত এই ঘটনাটি আমাদের কানে আসে। তারপর ঘটনাস্থলে গেলে আমরা দেখতে পাই ওই কুয়োটিকে পাহারা দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে একটি মা হাতি।‘ যেন বিপদে তাঁর সন্তানকে ছেড়ে যেতে চাইছে না মা।
তারপর ভোরের আলো ফুটতেই শুরু হল শাবকটিকে উদ্ধারের তোড়জোর। বনদফতরের সঙ্গে একাজে হাত লাগালেন গ্রামবাসীরাও। উদ্ধার কাজে নামানো হয় জেসিবিকেও। টানা তিন ঘন্টা কসরতের পর সাড়ে ৮টা নাগাদ কুয়ো থেকে বেড়িয়ে আসে মাত্র তিন মাসের ছোট্ট হস্তি শাবকটি। তারপর আর আর দেরী নয়, ছোট্ট সদস্যকে পেয়েই মনের আনন্দে জঙ্গলে ফিরে যায় দলটি।
উল্লেখ্য, দক্ষিণবঙ্গের এই জঙ্গলেই ভারতের সবথেকে বেশি হাতি রয়েছে বার বার এমনই তথ্য উঠে এসেছে বিভিন্ন রিপোর্টে।
আর উপায় কি , অগত্যা খবর গেল বন দফতরের কাছে। হুলা পার্টির মাধ্যমে জেসিপি দিয়ে মাটি তুলে কুয়ো থেকে শাবকটিকে উদ্ধার করে তাঁরা। অবশেষে দলের ছোট্ট সদস্যটি বিপদ থেকে মুক্তি পেতেই তাঁকে নিয়ে জঙ্গলেই ফিরে যায় দলটি।
ঘটনার সূত্রপাত গতকাল রাতে। লালগড় সংলগ্ন ঝিটকার জঙ্গল থেকে ৩০ থেকে ৩৫টি হাতির দল হটাৎ ঢুকে পড়ে লালগড়ে। তারপর সারারাত খাবারের সন্ধানে গোটা এলাকায় ঘুরে বেড়ায় হাতির দলটি। কিন্তু ভোরবেলা জঙ্গলে ফিরতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি।
মেদিনীপুর বনদফতরের আধিকারীক বিজয় চক্রবর্তীর কথায় ‘ ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ গ্রামবাসীদের মারফত এই ঘটনাটি আমাদের কানে আসে। তারপর ঘটনাস্থলে গেলে আমরা দেখতে পাই ওই কুয়োটিকে পাহারা দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে একটি মা হাতি।‘ যেন বিপদে তাঁর সন্তানকে ছেড়ে যেতে চাইছে না মা।
তারপর ভোরের আলো ফুটতেই শুরু হল শাবকটিকে উদ্ধারের তোড়জোর। বনদফতরের সঙ্গে একাজে হাত লাগালেন গ্রামবাসীরাও। উদ্ধার কাজে নামানো হয় জেসিবিকেও। টানা তিন ঘন্টা কসরতের পর সাড়ে ৮টা নাগাদ কুয়ো থেকে বেড়িয়ে আসে মাত্র তিন মাসের ছোট্ট হস্তি শাবকটি। তারপর আর আর দেরী নয়, ছোট্ট সদস্যকে পেয়েই মনের আনন্দে জঙ্গলে ফিরে যায় দলটি।
উল্লেখ্য, দক্ষিণবঙ্গের এই জঙ্গলেই ভারতের সবথেকে বেশি হাতি রয়েছে বার বার এমনই তথ্য উঠে এসেছে বিভিন্ন রিপোর্টে।
More News:
7th March 2021
6th March 2021
6th March 2021
6th March 2021
6th March 2021
6th March 2021
6th March 2021
6th March 2021
Leave A Comment