প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার জেরে প্রশ্ন বাংলাজুড়ে
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: অসমে সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন করতে গিয়ে এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কার্যত ঘোষণা করে দিয়েছেন যে আগামী ৭ মার্চ অসম সহ দেশের ৫টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হবে। এই ৫টি রাজ্যের মধ্যে রয়েছে বাংলাও। আর তাই প্রশ্ন উঠেছে দেশের নির্বাচন কমিশন কী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মতো কাজ করছে যে, নির্বাচন কমিশনের জায়গায় প্রধানমন্ত্রী ভোট ঘোষণা করে দিলেন! আর তাই বাংলার নির্বাচন কতখানি নিরপেক্ষ হবে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠে গেল।
আরও পড়ুন জ্বালানির ছ্যাঁকার পর পেঁয়াজের ঝাঁজে নাস্তানাবুদ বাঙালি
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন আসছেন বাংলায়। হুগলি জেলার ব্যান্ডেলের কাছে সাহাগঞ্জে রয়েছে তাঁর দলীয় ও সরকারী কর্মসূচি। তার আগে এদিন তিনি গিয়েছেন অসমে। সেখানেই এক জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, আগামী ৭ মার্চ যদি ভোটের নির্ঘন্ট ঘোষিত হয় তাহলে তিনি বাংলা আর অসমে বার বার আসবেন। তাঁর বাংলা বা অসমে আসা নিয়ে কেউ কোনও আপত্তি তুলছেন না। কিন্তু প্রশ্ন উঠে গিয়েছে ভোট ঘোষণার দিনক্ষন নিয়ে। সাধারনত ভোট ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
আরও পড়ুন 'চোর ধরেছে সিবিআই ভয় পাচ্ছে দিদিভাই', মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের
বাংলা সহ দেশের ৫টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করবেন তাঁরাই। অথচ প্রধানমন্ত্রী সেই ঘোষণার আগেই জানিয়ে দিলেন ৭ মার্চ নির্বাচনের দিনক্ষন ঘোষণা করবে। সেক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী কীভাবে এই ঘোষণা করলেন? তাহলে কী প্রধানমন্ত্রীই নির্বাচন কমিশনকে চালাচ্ছেন? তাঁর কার্যালয় থেকেই কী নির্বাচনের যাবতীয় সিদ্ধান্ত তথা নির্দেশ চলে যাচ্ছে কমিশনের কাছে যা তাঁরা নীরবে মেনে চেলছেন? যদি সেটাই হয় তাহলে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ সেটা কীভাবে বলা যাবে? কার্যত এই ঘটনায় তো এটাই প্রমাণিত হবে যে বিজেপিই নির্বাচন কমিশনকে চালাচ্ছে। সেক্ষেত্রে বাংলা সহ বাকি ৫ রাজ্যের নির্বাচন কতখানি নিরপেক্ষ হবে, সেই প্রশ্ন কিন্তু এখন উঠেই গেল বাংলাজুড়ে।
আরও পড়ুন কুরুচিকর মন্তব্য স্বস্তিকার ছবিতে, পাল্টা দিলেন নেটিজেনরাই
নির্বাচন কমিশনের ফুলবেঞ্চ বাংলায় এসে যাওয়ার সময় জানিয়ে গিয়েছিল নির্বাচনের দিনক্ষন ঘোষণা হলে তারপর বাংলায় পা রাখবে কেন্দ্রীটয় বাহিনী। বাস্তবে কিন্তু দেখা যাচ্ছে সেই ঘোষণার আগেই বাংলায় চলে এসেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। শুধু তাই নয়, তাঁরা রাজ্য সরকারের অনুমতি ছাড়াই জেলায় জেলায় টহল দিতে শুরু করে দিয়েছে। তার জেরে বিতর্কও বেঁধেছে। আর কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কমিশনের এই পাল্টাবাজিতে এখন প্রশ্ন উঠছে, কমিশন কী তাহলে বিজেপির অঙ্গুলিহেলনেই কাজ করে চলেছে? যদি সেটাই সত্যি হয় তাহলে তো বলতেই হচ্ছে এবারের নির্বাচন বাংলায় অন্তত নিরপেক্ষ হবে না। কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনও বাংলায় বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার জন্যই কাজ করে যাবে। এই প্রশ্ন তথা আশঙ্কা কার্যত বাংলা জুড়ে দেখা দিয়েছে। কার্যত প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল।
আরও পড়ুন চারে মিলে লুটে খেল বাইশের যুবতীকে
আরও পড়ুন জ্বালানির ছ্যাঁকার পর পেঁয়াজের ঝাঁজে নাস্তানাবুদ বাঙালি
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন আসছেন বাংলায়। হুগলি জেলার ব্যান্ডেলের কাছে সাহাগঞ্জে রয়েছে তাঁর দলীয় ও সরকারী কর্মসূচি। তার আগে এদিন তিনি গিয়েছেন অসমে। সেখানেই এক জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, আগামী ৭ মার্চ যদি ভোটের নির্ঘন্ট ঘোষিত হয় তাহলে তিনি বাংলা আর অসমে বার বার আসবেন। তাঁর বাংলা বা অসমে আসা নিয়ে কেউ কোনও আপত্তি তুলছেন না। কিন্তু প্রশ্ন উঠে গিয়েছে ভোট ঘোষণার দিনক্ষন নিয়ে। সাধারনত ভোট ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
আরও পড়ুন 'চোর ধরেছে সিবিআই ভয় পাচ্ছে দিদিভাই', মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের
বাংলা সহ দেশের ৫টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করবেন তাঁরাই। অথচ প্রধানমন্ত্রী সেই ঘোষণার আগেই জানিয়ে দিলেন ৭ মার্চ নির্বাচনের দিনক্ষন ঘোষণা করবে। সেক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী কীভাবে এই ঘোষণা করলেন? তাহলে কী প্রধানমন্ত্রীই নির্বাচন কমিশনকে চালাচ্ছেন? তাঁর কার্যালয় থেকেই কী নির্বাচনের যাবতীয় সিদ্ধান্ত তথা নির্দেশ চলে যাচ্ছে কমিশনের কাছে যা তাঁরা নীরবে মেনে চেলছেন? যদি সেটাই হয় তাহলে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ সেটা কীভাবে বলা যাবে? কার্যত এই ঘটনায় তো এটাই প্রমাণিত হবে যে বিজেপিই নির্বাচন কমিশনকে চালাচ্ছে। সেক্ষেত্রে বাংলা সহ বাকি ৫ রাজ্যের নির্বাচন কতখানি নিরপেক্ষ হবে, সেই প্রশ্ন কিন্তু এখন উঠেই গেল বাংলাজুড়ে।
আরও পড়ুন কুরুচিকর মন্তব্য স্বস্তিকার ছবিতে, পাল্টা দিলেন নেটিজেনরাই
নির্বাচন কমিশনের ফুলবেঞ্চ বাংলায় এসে যাওয়ার সময় জানিয়ে গিয়েছিল নির্বাচনের দিনক্ষন ঘোষণা হলে তারপর বাংলায় পা রাখবে কেন্দ্রীটয় বাহিনী। বাস্তবে কিন্তু দেখা যাচ্ছে সেই ঘোষণার আগেই বাংলায় চলে এসেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। শুধু তাই নয়, তাঁরা রাজ্য সরকারের অনুমতি ছাড়াই জেলায় জেলায় টহল দিতে শুরু করে দিয়েছে। তার জেরে বিতর্কও বেঁধেছে। আর কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কমিশনের এই পাল্টাবাজিতে এখন প্রশ্ন উঠছে, কমিশন কী তাহলে বিজেপির অঙ্গুলিহেলনেই কাজ করে চলেছে? যদি সেটাই সত্যি হয় তাহলে তো বলতেই হচ্ছে এবারের নির্বাচন বাংলায় অন্তত নিরপেক্ষ হবে না। কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনও বাংলায় বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার জন্যই কাজ করে যাবে। এই প্রশ্ন তথা আশঙ্কা কার্যত বাংলা জুড়ে দেখা দিয়েছে। কার্যত প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল।
আরও পড়ুন চারে মিলে লুটে খেল বাইশের যুবতীকে
More News:
2nd March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
Leave A Comment