মইদুল কাণ্ডে সিটকে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: গত ১১ ফেব্রুয়ারি বামেদের নবান্ন অভিযানে পুলিশের লাঠিচার্জে গুরুতর ভাবে আহত হন ডিওয়াইএফআই নেতা মইদুল ইসলাম মিদ্দ্যা। এর কয়েকদিন বাদে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিতসাধীন অবস্থায় মারা যান মইদুল। তাঁর মৃত্যুর জেরে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠে আসে সামনে যা নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কিন্তু বামেরাও পুলিশের বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা দায়ের করেছে কলকাতা হাইকোর্টে বেপরোয়া লাঠিচার্জের জন্য। সেই মামলাতেই এদিন কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ, আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে মইদুল কাণ্ডের তদন্ত সেরে সিটকে মুখবন্ধ খামে তা জমা দিতে হবে আদালতে।
মইদুলকাণ্ডে ইতিমধ্যেই সিট বা বিশেষ তদন্তকারী দল গড়েছে কলকাতা পুলিশ। তাঁরাই এখন খতিয়ে দেখছে মইদুল কাণ্ডের খুঁটিনাটি বিষয়। পুলিশের লাঠিচার্জের পরে বেশ কিছু বামকর্মীসমর্থককে ঘটনার দিন পুলিশ সরকারি অ্যাম্বুলেন্স করে সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল চিকিৎসার জন্য। তাঁরা সকলেই চিকিৎসার পরে ধীরে ধিরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। কিন্তু মইদুলকে কেন সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল না আর তাঁর অসুস্থতার বিষয়ে কেনই বা পুলিশকে কিছু জানানো হল না বা তাঁর ঠিক কী ধরনের চিকিৎসা চলছিল এই সব বিষয়ে তদন্ত করছে সিট। এদিন কলকাতা হাইকোর্ট সেই সিটকেই আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে সেই রিপোর্ট মুখবন্ধ খামে জমা দিতে বলেছে। আগামী ১২ মার্চ ফের এই মামলা আদালতে উঠবে বলে জানা গিয়েছে। আদালতের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে সিটকে।
প্রসঙ্গত, দিন সাতেক আগেই মইদুলের মৃত্যুর তদন্ত করতে সিট গঠন করেছিল লালবাজার। পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়, মইদুলকে আহত অবস্থায় জানবাজারের একটি হোটেলের সামনে পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। সেই তথ্য জানতে পেরেছেন তদন্তকারিকরা। কীভাবে জানবাজারের হোটেলের সামনে এলেন মইদুল। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে উঠেপড়ে লেগেছে লালবাজার। নবান্ন অভিযানের দিনের সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কীভাবে জানবাজারের ওই হোটেলের সামনে মইদুল পৌঁছলেন, তা খতিয়ে দেখবে ওই সাত সদস্যের তদন্তকারী দল। ইতিমধ্যেই স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদও শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের আরও দাবি, মইদুল ইসলামের পড়ে থাকার ছবি দেখা গেলেও তিনি যে পুলিশের লাঠির আঘাতেই আহত হয়েছিলেন সেই ধরনের কোনও ছবি এখনও সামনে আসেনি। উল্লেখ্য, মইদুলের মৃত্যুর ঘটনায় প্রথমে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু হয়েছিল নিউ মার্কেট থানায়। তারপর থেকেই নিউ মার্কেট থানা ও লালবাজারের গোয়েন্দা শাখার আধিকারিকরা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন। যদিও মইদুল ইসলাম মিদ্যার মৃত্যুর ঘটনায় কলকাতা পুলিশের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন বাম কর্মী-সমর্থকেরা।
মইদুলকাণ্ডে ইতিমধ্যেই সিট বা বিশেষ তদন্তকারী দল গড়েছে কলকাতা পুলিশ। তাঁরাই এখন খতিয়ে দেখছে মইদুল কাণ্ডের খুঁটিনাটি বিষয়। পুলিশের লাঠিচার্জের পরে বেশ কিছু বামকর্মীসমর্থককে ঘটনার দিন পুলিশ সরকারি অ্যাম্বুলেন্স করে সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল চিকিৎসার জন্য। তাঁরা সকলেই চিকিৎসার পরে ধীরে ধিরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। কিন্তু মইদুলকে কেন সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল না আর তাঁর অসুস্থতার বিষয়ে কেনই বা পুলিশকে কিছু জানানো হল না বা তাঁর ঠিক কী ধরনের চিকিৎসা চলছিল এই সব বিষয়ে তদন্ত করছে সিট। এদিন কলকাতা হাইকোর্ট সেই সিটকেই আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে সেই রিপোর্ট মুখবন্ধ খামে জমা দিতে বলেছে। আগামী ১২ মার্চ ফের এই মামলা আদালতে উঠবে বলে জানা গিয়েছে। আদালতের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে সিটকে।
প্রসঙ্গত, দিন সাতেক আগেই মইদুলের মৃত্যুর তদন্ত করতে সিট গঠন করেছিল লালবাজার। পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়, মইদুলকে আহত অবস্থায় জানবাজারের একটি হোটেলের সামনে পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। সেই তথ্য জানতে পেরেছেন তদন্তকারিকরা। কীভাবে জানবাজারের হোটেলের সামনে এলেন মইদুল। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে উঠেপড়ে লেগেছে লালবাজার। নবান্ন অভিযানের দিনের সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কীভাবে জানবাজারের ওই হোটেলের সামনে মইদুল পৌঁছলেন, তা খতিয়ে দেখবে ওই সাত সদস্যের তদন্তকারী দল। ইতিমধ্যেই স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদও শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের আরও দাবি, মইদুল ইসলামের পড়ে থাকার ছবি দেখা গেলেও তিনি যে পুলিশের লাঠির আঘাতেই আহত হয়েছিলেন সেই ধরনের কোনও ছবি এখনও সামনে আসেনি। উল্লেখ্য, মইদুলের মৃত্যুর ঘটনায় প্রথমে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু হয়েছিল নিউ মার্কেট থানায়। তারপর থেকেই নিউ মার্কেট থানা ও লালবাজারের গোয়েন্দা শাখার আধিকারিকরা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন। যদিও মইদুল ইসলাম মিদ্যার মৃত্যুর ঘটনায় কলকাতা পুলিশের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন বাম কর্মী-সমর্থকেরা।
More News:
2nd March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
Leave A Comment