পাচারকাণ্ডে অস্বস্তিতে এবার খোদ সিবিআই! হাইকোর্টে দায়ের মামলা
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: গরু আর কয়লা পাচার চক্রের তদন্তে নেমে এবার অস্বস্তিতে পড়তে হল খোদ কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে। কলকাতা হাইকোর্টে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে দায়ের হল মামলা। সেই মামলার জল কোনদিকে গড়ায় তার ওপরেই এখন অনেকটাই নির্ভর করবে এই তদন্তের গতিপ্রকৃতি। কলকাতা হাইকোর্টে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে এই পাচার চক্রের তদন্ত নিয়ে একটি নয়, দুটি মামলা আদতে দায়ের হয়েছে। তবে যেহেতু দুটি মামলাই এই পাচারকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাই মনে করা হচ্ছে দুটি মামলাই একসঙ্গে শুনানি হবে। সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে যে দুটি মামলা দায়ের হয়েছে তার মধ্যে একটি দায়ের করেছে পাচারচক্রের অন্যতম মাথা অনুপ মাঝি বা লালা এবং অপর মামলাটি দায়ের করেছেন রাজ্যের দুই পুলিশ আধিকারিক।
জানা গিয়েছে, কয়লা আর গরু পাচার কাণ্ডের মূল চক্রী অনুপ মাঝি-সহ রাজ্য পুলিশের দুই উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে সিবিআই যে তদন্ত শুরু করেছে সেখানে সিবিআইয়ের তরফে কিছু আইনি গাফিলতি হয়েছে। আর সেই গাফিলতির জেরেই মামলা দায়ের হয়েছে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে। ২০১৮ সালের আগে সিবিআই নিজে থেকে যে কোনও ঘটনার তদন্ত করতে পারতো। কিন্তু ২০১৮ সাল থেকে তা বন্ধ হয়ে যায়। এখন সিবিআইকে তদন্তের অনুমতি দিতে পারে কেবলমাত্র কেন্দ্র সরকার, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট। কোনও বিষয়ে কোনও রাজ্য সরকার সিবিআই তদন্তের প্রয়োজন মনে করলে হয় রাজ্য সরকারকে হাইকোর্টের কাছে আপিল করতে হয় নাহলে কেন্দ্র সরকারের কাছে। আপিল করা যায় সুপ্রিম কোর্টেও। একই সঙ্গে রাজ্য সরকারের কোনও মন্ত্রী বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত করতে গেলে রাজ্য সরকারের সন্মতি বা আদালতের নির্দেশ থাকা বাধ্যতামূলক। এই দুই ছাড়পত্র না থাকলে সিবিআই না ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারবে না তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকতে পারবে। আটকও করতে পারবে না।
কিন্তু এখন গরু আর কয়লা পাচারের তদন্তের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে রাজ্য সরকারের যে দুই পুলিশ আধিকারিককে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোটিশ পাঠিয়েছে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য সিবিআই রাজ্য সরকারের কাছে না ‘জেনারেল কনসেন্ট’ আদায় করেছে না আদালত তাঁদের তেমন কোনও নির্দেশ দিয়েছে। এই গাফিলতিকে হাতিয়ার করেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্য পুলিশের ওই দুই আধিকারিক। যদিও এই সব মামলার শুনানি কবে হবে আর কোন বিচারপতির এজলাসে হবে তা এখনও জানা যায়নি। তবে মনে করা হচ্ছে লালার মামলা নিয়ে সিবিআইকে বিপাকে পড়তে না হলেও দুই পুলিশ আধিকারিকের ক্ষেত্রে বিপাকে পড়তে হতে পারে সিবিআইকে। আবার অনেক আইনজীবি এটাও মনে করছেন যে গোতা ঘটনায় সিবিআইয়ের পক্ষে আরও সহজ হয়ে গেল ওই দুই পুলিশ আধিকারিককে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার ক্ষেত্রে। তাঁরা শুধু আদালতকে জানাবেন কেন তাঁরা ওই দুই পুলিশ আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছেন। এরপর যথাযথ প্রমাণ দেখাতে পারলে মনে হয় না আদালত এক্ষেত্রে অরাজি হবে।
জানা গিয়েছে, কয়লা আর গরু পাচার কাণ্ডের মূল চক্রী অনুপ মাঝি-সহ রাজ্য পুলিশের দুই উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে সিবিআই যে তদন্ত শুরু করেছে সেখানে সিবিআইয়ের তরফে কিছু আইনি গাফিলতি হয়েছে। আর সেই গাফিলতির জেরেই মামলা দায়ের হয়েছে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে। ২০১৮ সালের আগে সিবিআই নিজে থেকে যে কোনও ঘটনার তদন্ত করতে পারতো। কিন্তু ২০১৮ সাল থেকে তা বন্ধ হয়ে যায়। এখন সিবিআইকে তদন্তের অনুমতি দিতে পারে কেবলমাত্র কেন্দ্র সরকার, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট। কোনও বিষয়ে কোনও রাজ্য সরকার সিবিআই তদন্তের প্রয়োজন মনে করলে হয় রাজ্য সরকারকে হাইকোর্টের কাছে আপিল করতে হয় নাহলে কেন্দ্র সরকারের কাছে। আপিল করা যায় সুপ্রিম কোর্টেও। একই সঙ্গে রাজ্য সরকারের কোনও মন্ত্রী বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত করতে গেলে রাজ্য সরকারের সন্মতি বা আদালতের নির্দেশ থাকা বাধ্যতামূলক। এই দুই ছাড়পত্র না থাকলে সিবিআই না ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারবে না তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকতে পারবে। আটকও করতে পারবে না।
কিন্তু এখন গরু আর কয়লা পাচারের তদন্তের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে রাজ্য সরকারের যে দুই পুলিশ আধিকারিককে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোটিশ পাঠিয়েছে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য সিবিআই রাজ্য সরকারের কাছে না ‘জেনারেল কনসেন্ট’ আদায় করেছে না আদালত তাঁদের তেমন কোনও নির্দেশ দিয়েছে। এই গাফিলতিকে হাতিয়ার করেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্য পুলিশের ওই দুই আধিকারিক। যদিও এই সব মামলার শুনানি কবে হবে আর কোন বিচারপতির এজলাসে হবে তা এখনও জানা যায়নি। তবে মনে করা হচ্ছে লালার মামলা নিয়ে সিবিআইকে বিপাকে পড়তে না হলেও দুই পুলিশ আধিকারিকের ক্ষেত্রে বিপাকে পড়তে হতে পারে সিবিআইকে। আবার অনেক আইনজীবি এটাও মনে করছেন যে গোতা ঘটনায় সিবিআইয়ের পক্ষে আরও সহজ হয়ে গেল ওই দুই পুলিশ আধিকারিককে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার ক্ষেত্রে। তাঁরা শুধু আদালতকে জানাবেন কেন তাঁরা ওই দুই পুলিশ আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছেন। এরপর যথাযথ প্রমাণ দেখাতে পারলে মনে হয় না আদালত এক্ষেত্রে অরাজি হবে।
More News:
20th January 2021
20th January 2021
20th January 2021
20th January 2021
ধূপগুড়ির দুর্ঘটনায় আড়াই লক্ষের ক্ষতিপূরণ! ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী
20th January 2021
19th January 2021
নেতাজির জন্মদিনকে 'পরাক্রম দিবস' হিসেবে মানতে নারাজ তৃণমূল-ফরওয়ার্ড ব্লক
19th January 2021
19th January 2021
19th January 2021
সাহস থাকলে শুধু নন্দীগ্রামেই লড়াই করুন মুখ্যমন্ত্রী, তোপ শুভেন্দুর
19th January 2021
দাবিদাওয়া নিয়ে সভায় প্রাণীমিত্ররা, মেজাজ হারালেন মুখ্যমন্ত্রী
Leave A Comment