মণীষ কাণ্ডে ঘাতক অনীশকে নিয়ে কলকাতায় এল সিআইডি
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: জাল ক্রমশই গোটাচ্ছে সিআইডি। ক্রমশই তাঁরা একটু একটু করে এগিয়ে চলেছে সেই মূল আততায়ীর দিকে যার অঙ্গুলি হেলনে অকালেই চলে যেতে হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার ব্যারাকপুর মহকুমার দাপুটে নেতা তথা খড়দহের প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর মণীষ শুক্লাকে। এবার সেই মণীষ শুক্লা খুনের ঘটনায় যে দুষ্কৃতী গুলি চালিয়েছিল সেই অনীশ ঠাকুরকে নিয়ে চেন্নাই থেকে এবার কলকাতায় চলে এল সিআইডি। আগামিকালই তার টি-আই প্যারেড করানো হবে। এমনটাই নির্দেশ রয়েছে আদালতের। একই সঙ্গে সিআইডি এবার বিহার সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে সেখানকার এক জেলেবন্দি সুবোধ সিংকে হাতে পাওয়ার জন্য। কারন মণীষকে খুন করার দিন এই সুবোধের সঙ্গেই ফোনে ১০ বার কথা বলেছিল অনীশ। এখন সিআইডি চাইছে সুবোধ আর অনীশকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করতে, যাতে সত্যি ঘটনা জানা যায়।
মনীষ শুক্লা খুনের ঘটনায় অনীশ কার্যত শার্প শুটার হিসাবেই সুপারি পেয়েছিল। সেই সুপারি তাকে দিয়েছিল সুবোধ। কিন্তু সুবোধকে কে নির্দেশ দিয়েছিল তা নিয়ে এখনও নিঃসন্দেহ হয়নি সিআইডি। ঘটনাচক্রে মণীষ খুন হওয়ার পরেই রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম দাবি করেন, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে গেলেও ফের তৃণমূলে ফিরে আসতে চাইছিলেন তিনি। কিন্তু সেই 'ঘরওয়াপ্সি'র মুখেই তাঁকে খুন হয় যেতে হয়। তৃণমূল থেকে সরাসরি নাম না করলেও বার বার অভিযোগ তোলা হয়েছে যে ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের নির্দেশেই খুন হয়েছেন মণীষ। অপরদিকে অর্জুনের অভিযোগ মণীষ খুনের ঘটনায় জড়িত ব্যারাকপুর মহকুমারই ২টি পুরসভার দুই তৃণমূল পুরপ্রধান। এখন দোষী কে তা তদন্তেই উঠে আসবে। আর সেই তদন্তের মস্ত বড় চাবিকাঠি এই অনীশ ঠাকুর ও সুবোধ সিং।
গত বছর ৪ অক্টোবর খুন হন মনীষ শুক্লা। টিটাগড়ে পার্টি অফিসের সামনে ঢিল ছোড়া দূরত্বে পয়েন্ট ব্ল্যাংক রেঞ্জ থেকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দেওয়া হয় এই দাপুটে নেতাকে। ঘটনার তদন্তভার নেয় সিআইডি। গ্রেফতার করা হয় মূল ষড়যন্ত্রকারী নাসির আলি মন্ডল, শার্প শুটার সুজিত রাই, রোশান কুমার, মোহাম্মদ খুররাম খান, গুলাব আলি শেখ, সুবোধ রায়, পবন রায়, অমর যাদব, গুলাব ও রাজা রায়কে। এরপর মূল ঘটনার প্রায় অষ্টআশি দিনের মাথায় আদালতে চার্জশিট পেশ করে সিআইডি। সন্দেহভাজনের তালিকায় রয়েছে ১২ জনেরনাম। তার মধ্যে আবার রয়েছেন দুই বিদায়ী পুরপ্রশাসকের নামও। কিন্তু তাতে নাম নেই অর্জুন সিংয়ের। এখন দেখার বিষয় অনীশকে জেরা করে সিআইডি নতুন করে আর কারোর নাম জানতে পারে কিনা।
মনীষ শুক্লা খুনের ঘটনায় অনীশ কার্যত শার্প শুটার হিসাবেই সুপারি পেয়েছিল। সেই সুপারি তাকে দিয়েছিল সুবোধ। কিন্তু সুবোধকে কে নির্দেশ দিয়েছিল তা নিয়ে এখনও নিঃসন্দেহ হয়নি সিআইডি। ঘটনাচক্রে মণীষ খুন হওয়ার পরেই রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম দাবি করেন, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে গেলেও ফের তৃণমূলে ফিরে আসতে চাইছিলেন তিনি। কিন্তু সেই 'ঘরওয়াপ্সি'র মুখেই তাঁকে খুন হয় যেতে হয়। তৃণমূল থেকে সরাসরি নাম না করলেও বার বার অভিযোগ তোলা হয়েছে যে ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের নির্দেশেই খুন হয়েছেন মণীষ। অপরদিকে অর্জুনের অভিযোগ মণীষ খুনের ঘটনায় জড়িত ব্যারাকপুর মহকুমারই ২টি পুরসভার দুই তৃণমূল পুরপ্রধান। এখন দোষী কে তা তদন্তেই উঠে আসবে। আর সেই তদন্তের মস্ত বড় চাবিকাঠি এই অনীশ ঠাকুর ও সুবোধ সিং।
গত বছর ৪ অক্টোবর খুন হন মনীষ শুক্লা। টিটাগড়ে পার্টি অফিসের সামনে ঢিল ছোড়া দূরত্বে পয়েন্ট ব্ল্যাংক রেঞ্জ থেকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দেওয়া হয় এই দাপুটে নেতাকে। ঘটনার তদন্তভার নেয় সিআইডি। গ্রেফতার করা হয় মূল ষড়যন্ত্রকারী নাসির আলি মন্ডল, শার্প শুটার সুজিত রাই, রোশান কুমার, মোহাম্মদ খুররাম খান, গুলাব আলি শেখ, সুবোধ রায়, পবন রায়, অমর যাদব, গুলাব ও রাজা রায়কে। এরপর মূল ঘটনার প্রায় অষ্টআশি দিনের মাথায় আদালতে চার্জশিট পেশ করে সিআইডি। সন্দেহভাজনের তালিকায় রয়েছে ১২ জনেরনাম। তার মধ্যে আবার রয়েছেন দুই বিদায়ী পুরপ্রশাসকের নামও। কিন্তু তাতে নাম নেই অর্জুন সিংয়ের। এখন দেখার বিষয় অনীশকে জেরা করে সিআইডি নতুন করে আর কারোর নাম জানতে পারে কিনা।
More News:
2nd March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
Leave A Comment