'চোর ধরেছে সিবিআই ভয় পাচ্ছে দিদিভাই', মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: গত রবিবার দুপুরে কালীঘাটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে হাজির হন সিবিআই আধিকারিকরা। মূলত কয়লা কাণ্ডে দুটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পাওয়া গিয়েছে, সেই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও সাক্ষী থাকার জন্য নোটিস দিতে যায়। আর সেই বিষয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিন বাঁকুড়াতে 'চায় পে চর্চা'-তে গিয়ে দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, 'যদি কোনও সমস্যা না থাকে তাহলে উনি গিয়ে যা জিজ্ঞাসা করা হবে তা বলে আসবেন। তৃণমূলেরা পঞ্চায়েতে খেলেছে, আমরা লোকসভায় সেমিফাইনাল খেলেছি, এবার ফাইনাল খেলব।'
কার্যত, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে সিবিআই হানার পরেই বেশ খোশমেজাজে রয়েছে বিজেপি শিবির। তাঁদের ধারণা রাজ্যে এবার ক্ষমতায় আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা। তাই ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় গেরুয়া আবির মাখা শুরু হয়ে গিয়েছে। অভিষেকের বাড়িতে সিবিআই হানা নিয়ে দিলীপ ঘোষ মজা করে জানিয়েছেন, 'দিদিভাইয়ের বাড়িতে এখন আগুন লেগেছে। চোর ধরেছে সিবিআই ভয় পাচ্ছে দিদিভাই। দিদিভাই এর ভয় বেড়েই যাচ্ছে, আর সে ভয় পেয়ে যা না তাই বলছেন।'
দিলীপ আরও বলেন, 'দিল্লি থেকে প্যারামিলিটারি বাহিনী আসবে, বুথ পাহারা দেবে। কোনও গুন্ডা বদমাইশ কে দাদাগিরি করতে দেওয়া হবে না। পুলিশকে বুথের কাছে যেতে দেওয়া হবে না। দূরে বাঁশ গাছের তলে চেয়ার দিয়ে দেওয়া হবে। ওখানে বসে বসে খৈনি খাবে আর ভোট দেবে।'
রাজ্যে একাধিক বোমা কারখানা, অস্ত্র পাওয়া নিয়ে দিলীপ ঘোষ রাজ্যের শাসকদলের দিকে আঙ্গুল তুলে বলেছেন, 'বীরভূমে, মালদায়, মুর্শিদাবাদে পাওয়া যাচ্ছে। কেনো পশ্চিমবঙ্গে উগ্রপন্থী পাওয়া যায়? কেনো বিস্ফোরণ হয়, বন্দুক বোমের কারখানা হয়। বিদেশী রোহিঙ্গারা রেশনের চাল, ১০০ দিনের কাজ খেয়ে নিচ্ছে। বাংলার মানুষ মুক্তি চাইছে। মিলিটারিদের দেখে খুশি হয়েছেন। সেটা বাত্য বসুরা বুঝতে পেরেছেন মানুষকে আর ভয় খাওয়ানো যাচ্ছে না।'
কার্যত, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে সিবিআই হানার পরেই বেশ খোশমেজাজে রয়েছে বিজেপি শিবির। তাঁদের ধারণা রাজ্যে এবার ক্ষমতায় আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা। তাই ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় গেরুয়া আবির মাখা শুরু হয়ে গিয়েছে। অভিষেকের বাড়িতে সিবিআই হানা নিয়ে দিলীপ ঘোষ মজা করে জানিয়েছেন, 'দিদিভাইয়ের বাড়িতে এখন আগুন লেগেছে। চোর ধরেছে সিবিআই ভয় পাচ্ছে দিদিভাই। দিদিভাই এর ভয় বেড়েই যাচ্ছে, আর সে ভয় পেয়ে যা না তাই বলছেন।'
দিলীপ আরও বলেন, 'দিল্লি থেকে প্যারামিলিটারি বাহিনী আসবে, বুথ পাহারা দেবে। কোনও গুন্ডা বদমাইশ কে দাদাগিরি করতে দেওয়া হবে না। পুলিশকে বুথের কাছে যেতে দেওয়া হবে না। দূরে বাঁশ গাছের তলে চেয়ার দিয়ে দেওয়া হবে। ওখানে বসে বসে খৈনি খাবে আর ভোট দেবে।'
রাজ্যে একাধিক বোমা কারখানা, অস্ত্র পাওয়া নিয়ে দিলীপ ঘোষ রাজ্যের শাসকদলের দিকে আঙ্গুল তুলে বলেছেন, 'বীরভূমে, মালদায়, মুর্শিদাবাদে পাওয়া যাচ্ছে। কেনো পশ্চিমবঙ্গে উগ্রপন্থী পাওয়া যায়? কেনো বিস্ফোরণ হয়, বন্দুক বোমের কারখানা হয়। বিদেশী রোহিঙ্গারা রেশনের চাল, ১০০ দিনের কাজ খেয়ে নিচ্ছে। বাংলার মানুষ মুক্তি চাইছে। মিলিটারিদের দেখে খুশি হয়েছেন। সেটা বাত্য বসুরা বুঝতে পেরেছেন মানুষকে আর ভয় খাওয়ানো যাচ্ছে না।'
More News:
2nd March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
1st March 2021
Leave A Comment