ফেব্রুয়ারিতেই ঘোষণা ভোটের, ইঙ্গিত জৈনের
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: অনুমান মিলিয়ে দিলেন দেশের উপনির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। ইঙ্গিত দিয়ে দিলেন আগামী মাসেই পশ্চিমবঙ্গ সহ দেশের ৫টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ঘোষণার। ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন ঘোষণা করে এপ্রিল মাসেই ভোট সাঙ্গ করে ফেলতে চায় কমিশন। কেননা মে মাসে বেশ গরম পড়ে যায়। সেই সময় ভোটকর্মীদের অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন গরমে কাহিল হয়ে। সেই কারনেই যতটা সম্ভব সময় এগিয়ে এনে ভোট করাতে চাইছে কমিশন। এখনও পর্যন্ত যা ইঙ্গিত মিলেছে তাতে ২০১৬ সালের মতোই বাংলায় ৭ দফায় বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ফলাফল প্রকাশিত হতে পারে মে মাসের ৩-৪ তারিখ করে। এই মাসের শেষ দিকেই কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসছে রাজ্যে। তাঁরা এসে জেলাশাসক থেকে পুলিশ সুপার ও মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখানেই চূড়ান্ত হবে ভোটের সময়সূচি যা কমিশন ফিরে গিয়ে ফেব্রুয়ারি মাসে ঘোষণা করবে।
মঙ্গলবার রাতে কলকাতায় পা রেখেছেন সুদীপ জৈন। গতকাল তিনি দুই দফায় বৈঠক সেরেছেন রাজ্যের সব জেলার ডিএম ও এসপিদের সঙ্গে। আজ তিনি বৈঠক করবেন রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিন ও স্বাস্থ্যসচিবের সঙ্গে। কোভিডের আবহে ভোট কীভাবে সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করা যায় তা নিয়েই এদিন বৈঠক হবে। গতকালের বৈঠকেই জৈন ইঙ্গিত দিয়েদিয়েছেন, ফেব্রুয়ারি মাসে ভোট ঘোষণা করে এপ্রিলেই শেষ হবে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। সেইমতো এখন থেকেই নির্বাচন সংগঠিত করতে প্রশাসনিক কর্তাদের কার্যত ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি মনে করিয়ে দিয়েছেন, কোনওরকম বিশৃঙ্খলা ও গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না। এ রাজ্যে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সব রকম সম্ভাব্য পদক্ষেপ করবে কমিশন। চলতি মাসের শেষের দিকেই রাজ্যে আসবে কমিশনের ফুল বেঞ্চ।
বুধবার শহরের একটি পাঁচতারা হোটেলে প্রথমে সমস্ত জেলার পুলিশ সুপার ও কমিশনারেট কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। পরবর্তীতে তিনি জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। মে মাসে সিবিএসই বোর্ডের পরীক্ষা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, সে কথা জানিয়ে প্রশাসনিক কর্তাদের ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গ-সহ কেরল, অসম, তামিলনাড়ু ও পুদুচেরির নির্বাচন প্রক্রিয়া এপ্রিলের শেষ সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে চায় কমিশন। এ প্রসঙ্গেই রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে পুলিশ সুপারদের যত শীঘ্র সম্ভব জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানাগুলি কার্যকর করার নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রতি সপ্তাহে প্রশাসনিক কর্তাদের কমিশনে রিপোর্ট দিতে বলেছেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। কোনওরকম বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না। যত শীঘ্র সম্ভব অভিযোগ শূন্যতে নামিয়ে আনতে হবে। কর্তব্যে গাফিলতি হচ্ছে মনে হলে শোকজ না করেই সরাসরি অপসারণের পথে হাঁটবে কমিশন।
রাজ্যের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে কমিশন যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। সে কারণে আপাতত বিহার মডেলকে ধরেই প্রশাসনিক কর্তাদের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। এবার রাজ্যে অন্তত ২৫ শতাংশ বুথ বাড়তে চলেছে। সংখ্যার নিরিখে যা ২৮ হাজারের কাছাকাছি দাঁড়াবে। এটা কমিশন ও রাজ্য প্রশাসনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। সে কথা মাথায় রেখেই অতিরিক্ত ভোট কর্মী ব্যবস্থা করতেও এদিন জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন সুদীপ জৈন। এছাড়াও বুথগুলিতে যাতে শারীরিক দূরত্ববিধি রাখা যায় এখন থেকেই তার ব্যবস্থা করে রাখতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে কলকাতায় পা রেখেছেন সুদীপ জৈন। গতকাল তিনি দুই দফায় বৈঠক সেরেছেন রাজ্যের সব জেলার ডিএম ও এসপিদের সঙ্গে। আজ তিনি বৈঠক করবেন রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিন ও স্বাস্থ্যসচিবের সঙ্গে। কোভিডের আবহে ভোট কীভাবে সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করা যায় তা নিয়েই এদিন বৈঠক হবে। গতকালের বৈঠকেই জৈন ইঙ্গিত দিয়েদিয়েছেন, ফেব্রুয়ারি মাসে ভোট ঘোষণা করে এপ্রিলেই শেষ হবে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। সেইমতো এখন থেকেই নির্বাচন সংগঠিত করতে প্রশাসনিক কর্তাদের কার্যত ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি মনে করিয়ে দিয়েছেন, কোনওরকম বিশৃঙ্খলা ও গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না। এ রাজ্যে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সব রকম সম্ভাব্য পদক্ষেপ করবে কমিশন। চলতি মাসের শেষের দিকেই রাজ্যে আসবে কমিশনের ফুল বেঞ্চ।
বুধবার শহরের একটি পাঁচতারা হোটেলে প্রথমে সমস্ত জেলার পুলিশ সুপার ও কমিশনারেট কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। পরবর্তীতে তিনি জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। মে মাসে সিবিএসই বোর্ডের পরীক্ষা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, সে কথা জানিয়ে প্রশাসনিক কর্তাদের ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গ-সহ কেরল, অসম, তামিলনাড়ু ও পুদুচেরির নির্বাচন প্রক্রিয়া এপ্রিলের শেষ সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে চায় কমিশন। এ প্রসঙ্গেই রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে পুলিশ সুপারদের যত শীঘ্র সম্ভব জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানাগুলি কার্যকর করার নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রতি সপ্তাহে প্রশাসনিক কর্তাদের কমিশনে রিপোর্ট দিতে বলেছেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। কোনওরকম বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না। যত শীঘ্র সম্ভব অভিযোগ শূন্যতে নামিয়ে আনতে হবে। কর্তব্যে গাফিলতি হচ্ছে মনে হলে শোকজ না করেই সরাসরি অপসারণের পথে হাঁটবে কমিশন।
রাজ্যের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে কমিশন যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। সে কারণে আপাতত বিহার মডেলকে ধরেই প্রশাসনিক কর্তাদের প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার। এবার রাজ্যে অন্তত ২৫ শতাংশ বুথ বাড়তে চলেছে। সংখ্যার নিরিখে যা ২৮ হাজারের কাছাকাছি দাঁড়াবে। এটা কমিশন ও রাজ্য প্রশাসনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। সে কথা মাথায় রেখেই অতিরিক্ত ভোট কর্মী ব্যবস্থা করতেও এদিন জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন সুদীপ জৈন। এছাড়াও বুথগুলিতে যাতে শারীরিক দূরত্ববিধি রাখা যায় এখন থেকেই তার ব্যবস্থা করে রাখতে বলা হয়েছে।
More News:
18th January 2021
17th January 2021
নেত্রীর অপেক্ষায় প্রহর গুণছে নন্দীগ্রাম! লক্ষ্য ৩ লক্ষ্যের জমায়েত
17th January 2021
17th January 2021
জিতেন্দ্রের শূন্যস্থানে প্রত্যাবর্তন অপূর্বের! গুরুত্ব ইস্পাতনগরীর
17th January 2021
17th January 2021
16th January 2021
16th January 2021
সংক্রান্তি পেরোলেও রাজ্যজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ জারি, চলবে কিছুদিন
16th January 2021
বুধবার শহরে কমিশনের ফুল বেঞ্চ, কমিশনের কর্মীদের জন্য রক্ষাকবচ
16th January 2021
শতাব্দী-প্রসূন বুঝলেও আজ কী বলবেন রাজীব সেদিকেই তাকিয়ে রাজ্য
Leave A Comment