নির্বাচনের কাজ থেকে চাই অব্যাহতি! হাইকোর্টে প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারা
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিতর্ক আগেই দানা বেঁধেছিল। সেই বিতর্কের মূলে ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষরা। তাঁরা জানিয়েই দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত তাঁরা মানবেন না। প্রয়োজনে এর বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হবেন। যদিও এখনও পর্যন্ত অধ্যক্ষদের আদালতমুখী হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। তবে এবার সেই পথে হাঁটা দিলেন রাজ্যের সরকার পোষিত ও সাহায্যপ্রাপ্ত বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারা। তাঁরা মামলা দায়ের করলেন কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানে তাঁরা সাফ জানালেন, বিধানসভা নির্বাচনে ভোটের কাজ থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হোক। কেননা, বেতন কাঠামো অনুযায়ী নির্বাচনের কাজে দায়িত্ব বণ্টনের নিয়ম মানা হয়নি। একই সঙ্গে নির্বাচনের সময়ে তাঁদের ভোটের দায়িত্ব দিলে একদিকে যেমন বিদ্যালয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়, তেমনি যে সমস্ত স্কুলে পোলিং স্টেশন বা সেক্টর অফিস হয় সেখানেও নানান সমস্যা দেখা দেয়। আগামী ১লা মার্চ মামলাটি বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের এজলাসে শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
রাজ্য সংগঠন অ্যাডভান্সড সোসাইটি ফর হেডমাস্টার্স অ্যান্ড হেডমিস্ট্রেসেসের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার মাইতি এদিন জানান, বিদ্যালয় প্রধান সিঙ্গেল ক্যাডার পোস্ট। সেই সঙ্গে বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক, শিক্ষা-সহ সমস্ত ক্ষেত্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত হলেন প্রধান শিক্ষক- শিক্ষিকারা। বেতন কাঠামো অনুযায়ী নির্বাচনের কাজে দায়িত্ব বণ্টন হয়। কিন্তু এবারে সেই নিয়ম মানা হয়নি। প্রধান শিক্ষক- শিক্ষিকাকে ফার্স্ট পোলিং এমনকি সেকেন্ড পোলিং অফিসারের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। সোসাইটির পক্ষ থেকে নির্বাচনের বহু আগে থেকে ইলেকশন কমিশনকে এই বিষয়ে বারবার ডেপুটেশন দেওয়া হয়েছিল। সেই সময়ের তাঁদের মৌখিক আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল বটে কিন্তু তার কোনও প্রতিফলন এখনকার নির্দেশে দেখা যায়নি। তাই বাধ্য হয়েই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা।
শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীরা অনেকেই এ বছর ভোটের কাজে যেতে তেমন আগ্রহী নন। নানাভাবে তাঁরা নিজেদের অনিচ্ছার কথা জানিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে। কিন্তু তাতে বিশেষ সুরাহা হয়নি। বুধবার তাই সরাসরি কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল ও মাদ্রাসাগুলির প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সংগঠন। তাঁদের অভিযোগ, প্রধান শিক্ষকদের দায়িত্ব অনেক বেশি। একদিকে, স্কুলের যাবতীয় দায়িত্ব সামলানো, অন্যদিকে, যে সব স্কুলে পোলিং স্টেশন হবে, সেখানেও নানা দায়িত্ব থাকে তাঁদের উপর। তাই এ বছর ভোটের কাজ থেকে অব্যাহতি চান রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকরা। প্রধান শিক্ষকদের এই আপত্তি আজকের নয়। রাজ্যে ভোটের বাদ্যি বেজে ওঠার আগেই তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন যে এই দায়িত্ব যাতে তাঁদের না দেওয়া হয়, সেই পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। প্রধান শিক্ষক সংগঠনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ তাঁদের আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। শোনা যাচ্ছে কলেজের অধ্যক্ষরাও এবার এই একই বিষয়ে মামলা দায়ের করতে চলেছেন। সেক্ষেত্রে ২টি মামলার শুনানি একই সঙ্গে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রাজ্য সংগঠন অ্যাডভান্সড সোসাইটি ফর হেডমাস্টার্স অ্যান্ড হেডমিস্ট্রেসেসের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার মাইতি এদিন জানান, বিদ্যালয় প্রধান সিঙ্গেল ক্যাডার পোস্ট। সেই সঙ্গে বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক, শিক্ষা-সহ সমস্ত ক্ষেত্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত হলেন প্রধান শিক্ষক- শিক্ষিকারা। বেতন কাঠামো অনুযায়ী নির্বাচনের কাজে দায়িত্ব বণ্টন হয়। কিন্তু এবারে সেই নিয়ম মানা হয়নি। প্রধান শিক্ষক- শিক্ষিকাকে ফার্স্ট পোলিং এমনকি সেকেন্ড পোলিং অফিসারের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। সোসাইটির পক্ষ থেকে নির্বাচনের বহু আগে থেকে ইলেকশন কমিশনকে এই বিষয়ে বারবার ডেপুটেশন দেওয়া হয়েছিল। সেই সময়ের তাঁদের মৌখিক আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল বটে কিন্তু তার কোনও প্রতিফলন এখনকার নির্দেশে দেখা যায়নি। তাই বাধ্য হয়েই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা।
শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীরা অনেকেই এ বছর ভোটের কাজে যেতে তেমন আগ্রহী নন। নানাভাবে তাঁরা নিজেদের অনিচ্ছার কথা জানিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে। কিন্তু তাতে বিশেষ সুরাহা হয়নি। বুধবার তাই সরাসরি কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন সরকারি, সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল ও মাদ্রাসাগুলির প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সংগঠন। তাঁদের অভিযোগ, প্রধান শিক্ষকদের দায়িত্ব অনেক বেশি। একদিকে, স্কুলের যাবতীয় দায়িত্ব সামলানো, অন্যদিকে, যে সব স্কুলে পোলিং স্টেশন হবে, সেখানেও নানা দায়িত্ব থাকে তাঁদের উপর। তাই এ বছর ভোটের কাজ থেকে অব্যাহতি চান রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকরা। প্রধান শিক্ষকদের এই আপত্তি আজকের নয়। রাজ্যে ভোটের বাদ্যি বেজে ওঠার আগেই তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন যে এই দায়িত্ব যাতে তাঁদের না দেওয়া হয়, সেই পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। প্রধান শিক্ষক সংগঠনের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ তাঁদের আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। তাই বাধ্য হয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। শোনা যাচ্ছে কলেজের অধ্যক্ষরাও এবার এই একই বিষয়ে মামলা দায়ের করতে চলেছেন। সেক্ষেত্রে ২টি মামলার শুনানি একই সঙ্গে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
More News:
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
20th April 2021
Leave A Comment