যেই মন্দিরে ৩৬৫ দিন পূজিত হন দেশনায়ক
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাত পোহালেই দেশনায়ক সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মদিন। দেশ জুড়ে চলছে তারই প্রস্তুতি। এরই মধ্যে শুক্রবার আমারা এসে হাজির হলাম জলপাইগুড়ি শহরের নেতাজী মন্দিরে।
আরও পড়ুন উত্তরাখণ্ডে একদিনের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে কলেজ পড়ুয়া সৃষ্টি
জলপাইগুড়ির মাশকলাইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত একটি হনুমান মন্দিরে বিভিন্ন দেবদেবীর সাথে পূজিত হন দেশনায়ক সুভাষ চন্দ্র বসুও। গত ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসা এই রীতি আজও অটুট রয়েছে এই মন্দিরে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ১৯৬৬ সালে জলপাইগুড়ি মাশকলাইবাড়ি শ্মশান সংলগ্ন এলাকায় এসেছিলেন এক সাধূ। যিনি প্রথমে একটি মন্দির নির্মান করেছিলেন। পাশেই তিনি ছাপড়া ঘর করে থাকতেন। তিনি দিনের মধ্যে বেশিরভাগ সময় এই মন্দিরে ধ্যান করতেন। তার হাত ধরে এই হনুমান মন্দির স্থাপিত হয় এবং তিনিই এই মন্দিরে অন্যান্য দেবদেবীর সঙ্গে নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুর মর্মর মূর্তি বসিয়ে বছরভর পূজো করতেন। সেই নিয়ম আজও বহাল রয়েছে।
আরও পড়ুন রাজ্যে এবার ভোট ঘোষণার দিনেই আসছেন বিশেষ পর্যবেক্ষক
মন্দিরের পুরোহিত অর্জুন দাস বলেন, ‘’ এই মন্দিরে সারাবছর দেবদেবীর সঙ্গে নেতাজীরও পুজো করা হয়। প্রতিদিন মানুষ এসে এখানে পূজো দেয়। আগামীকাল ২৩ শে জানুয়ারি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মদিবস উপলক্ষ্যেও এখানে প্রচুর মানুষ আসবেন বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন ১ ঘণ্টায় ৪ কেজি আমিষ খাবার, খেতে পারলেই রয়্যাল এনফিল্ড বাইক!
শহরের স্থানীয় বাসিন্দা তথা কংগ্রেসের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি পিনাকী সেনগুপ্তর কথায়, ‘’মন্দিরে দেবতার সাধনা করা হয়। আর কিছু কিছু মানুষ থাকে যারা নিজেদের কাজের জোরেই দেবতার স্তরে পৌঁছে যান। দেশনায়ক সুভাষ চন্দ্র বসুকে আমরা সেই জায়গায় স্থান দিয়ে থাকি।
আরও পড়ুন পাহাড় থেকে ১৫০ ফুট নীচে পড়ে মৃত ছয় শ্রমিক
তিনি আরও বলেন যে,‘’সুভাষ চন্দ্র বসু শুধুমাত্র দেশকে স্বাধীন করার তাগিদে লড়াই করেননি। তিনি চেয়েছিলেন আমদের দেশে ধর্মনিরপেক্ষতা, সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা হোক, পাশাপাশি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশ পরিচালিত হোক। তাই এই ধরনের মানুষকে আমরা দেবতার জায়গা দিয়ে থাকি’’।
আরও পড়ুন ভিক্টোরিয়ার নাম বদলে হতে পারে নেতাজির নামে, ঘোষণার সম্ভাবনা মোদির
বাল্যকাল থেকেই তিনি এই দৃশ্য দেখে আসছেন এবং আজও একইভাবে রোমাঞ্চিত হন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
নতুন গাড়ি কিনে মন্দিরে পূজো দিতে এসেছিলেন জলপাইগুড়ি বাসিন্দা শুক্লা রায়। তিনি জানালেন, ''হনুমান মন্দিরে এসে দেখলাম এখানে নেতাজীর পুজো হয়। দেখে খুব ভালো লাগলো। আমিও পূজো দিলাম''।
জলপাইগুড়ি শহরের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোস ফাউন্ডেশনের সম্পাদক গোবিন্দ রায় বলেন, “নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ঈশ্বর জ্ঞানে পূজো করেন। কিন্তু রাজ্যে বিরল এই ধরনের মন্দির। এখানে ৩৬৫ দিন পূজোর পাশাপাশি ২৩ শে জানুয়ারি সারম্ভরে নেতাজীকে পূজো দেবার রীতি রয়েছে। মানুষের এই ভাবাবেগকে আমরা সম্মান জানাই’’।
আরও পড়ুন উত্তরাখণ্ডে একদিনের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে কলেজ পড়ুয়া সৃষ্টি
জলপাইগুড়ির মাশকলাইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত একটি হনুমান মন্দিরে বিভিন্ন দেবদেবীর সাথে পূজিত হন দেশনায়ক সুভাষ চন্দ্র বসুও। গত ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসা এই রীতি আজও অটুট রয়েছে এই মন্দিরে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ১৯৬৬ সালে জলপাইগুড়ি মাশকলাইবাড়ি শ্মশান সংলগ্ন এলাকায় এসেছিলেন এক সাধূ। যিনি প্রথমে একটি মন্দির নির্মান করেছিলেন। পাশেই তিনি ছাপড়া ঘর করে থাকতেন। তিনি দিনের মধ্যে বেশিরভাগ সময় এই মন্দিরে ধ্যান করতেন। তার হাত ধরে এই হনুমান মন্দির স্থাপিত হয় এবং তিনিই এই মন্দিরে অন্যান্য দেবদেবীর সঙ্গে নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুর মর্মর মূর্তি বসিয়ে বছরভর পূজো করতেন। সেই নিয়ম আজও বহাল রয়েছে।
আরও পড়ুন রাজ্যে এবার ভোট ঘোষণার দিনেই আসছেন বিশেষ পর্যবেক্ষক
মন্দিরের পুরোহিত অর্জুন দাস বলেন, ‘’ এই মন্দিরে সারাবছর দেবদেবীর সঙ্গে নেতাজীরও পুজো করা হয়। প্রতিদিন মানুষ এসে এখানে পূজো দেয়। আগামীকাল ২৩ শে জানুয়ারি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মদিবস উপলক্ষ্যেও এখানে প্রচুর মানুষ আসবেন বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন ১ ঘণ্টায় ৪ কেজি আমিষ খাবার, খেতে পারলেই রয়্যাল এনফিল্ড বাইক!
শহরের স্থানীয় বাসিন্দা তথা কংগ্রেসের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি পিনাকী সেনগুপ্তর কথায়, ‘’মন্দিরে দেবতার সাধনা করা হয়। আর কিছু কিছু মানুষ থাকে যারা নিজেদের কাজের জোরেই দেবতার স্তরে পৌঁছে যান। দেশনায়ক সুভাষ চন্দ্র বসুকে আমরা সেই জায়গায় স্থান দিয়ে থাকি।
আরও পড়ুন পাহাড় থেকে ১৫০ ফুট নীচে পড়ে মৃত ছয় শ্রমিক
তিনি আরও বলেন যে,‘’সুভাষ চন্দ্র বসু শুধুমাত্র দেশকে স্বাধীন করার তাগিদে লড়াই করেননি। তিনি চেয়েছিলেন আমদের দেশে ধর্মনিরপেক্ষতা, সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা হোক, পাশাপাশি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশ পরিচালিত হোক। তাই এই ধরনের মানুষকে আমরা দেবতার জায়গা দিয়ে থাকি’’।
আরও পড়ুন ভিক্টোরিয়ার নাম বদলে হতে পারে নেতাজির নামে, ঘোষণার সম্ভাবনা মোদির
বাল্যকাল থেকেই তিনি এই দৃশ্য দেখে আসছেন এবং আজও একইভাবে রোমাঞ্চিত হন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
নতুন গাড়ি কিনে মন্দিরে পূজো দিতে এসেছিলেন জলপাইগুড়ি বাসিন্দা শুক্লা রায়। তিনি জানালেন, ''হনুমান মন্দিরে এসে দেখলাম এখানে নেতাজীর পুজো হয়। দেখে খুব ভালো লাগলো। আমিও পূজো দিলাম''।
জলপাইগুড়ি শহরের নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোস ফাউন্ডেশনের সম্পাদক গোবিন্দ রায় বলেন, “নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ঈশ্বর জ্ঞানে পূজো করেন। কিন্তু রাজ্যে বিরল এই ধরনের মন্দির। এখানে ৩৬৫ দিন পূজোর পাশাপাশি ২৩ শে জানুয়ারি সারম্ভরে নেতাজীকে পূজো দেবার রীতি রয়েছে। মানুষের এই ভাবাবেগকে আমরা সম্মান জানাই’’।
More News:
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
চাল চোর, ত্রিপল চোরদেরও করোনার টিকা দেওয়া হবে, খোঁচা নাড্ডার
25th February 2021
'মোদি আসে মোদি যায় বাংলা নিজের মেয়েকে চায়', হুঙ্কার অভিষেকের
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
25th February 2021
24th February 2021
নির্বাচনের কাজ থেকে চাই অব্যাহতি! হাইকোর্টে প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকারা
Leave A Comment