বিনয়ের সম্পত্তির পরিসংখ্যান নিয়ে উঠছে প্রশ্ন
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: এই নয় প্রথম। এর আগেও তিনি দাঁড়িয়েছেন নির্বাচনে। ভোট ময়দানে বিরোধী প্রার্থী হিসাবে মুখোমুখি হয়েছেন এ বি এ গণি খান চৌধুরী, প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সি, দেবশ্রী রায়ের মতো কংগ্রেস ও বিজেপির ডাকাবুকো নেতানেত্রীদের। তবুও নিজের জন্য না চেয়েছেন কোনওদিন কোনও ভোট, না নিজে গা ভাসিয়েছেন বিলাসবহুল জীবনযাপনে। তবুও এই মুহুর্তে তিনিই রাজ্যের সবচেয়ে ধনী নির্দল প্রার্থী। কী নেই তাঁর? মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামায় ৬৫০ কোটি ৮২ লক্ষ ৫৭ হাজার টাকার সম্পত্তি দেখিয়েছেন তিনি। রয়েছে ১৫০ একরেরও বেশি জমির আমবাগান আর ১৪টি বাড়ি। অথচ নেই গাড়ি, মায় সৌখিন জামা-কাপড়ও। নিজের বাড়িতেও থাকেন না, নিবাস তাঁর ভাড়াবাড়িতেই। এক সময় করতেন সরকারি চাকরি, এখন শুধুই অবসর জীবনযাপন। তবে জীবনের সব থেকে বড় শখটা এখনও আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। আর সেই শখই তাঁর সবথেকে বড় পরিচয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন। তিনি উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রের নির্দল প্রার্থী বিনয়কুমার দাস। গোটা রাজ্যে এবার তিনিই ধনীতম নির্দল প্রার্থী। তবে মজার কথা এবারেও শতহস্ত দূরে থাকছেন নির্বাচনী প্রচার থেকে। তবে সবাইকে বলছেন এটা দেখতে যাতে তৃণমূল জেতে।
বিনয়বাবু থাকেন জেলা সদর রায়গঞ্জের উপকন্ঠে কর্ণঝোড়া এলাকায়। চাকরি জীবন থেকে অবসর নিয়েছেন ২০০৫ সালে। ১৯৬৬ সালে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক বিনয় ছিলেন সেই সময়কার পশ্চিম দিনাজপুর জেলাশাসকের দফতরে করণিক। বিপত্নীক, নিঃসন্তান, সাদামাটা জীবনে অভ্যস্ত এই মানুষটিই কিন্তু একসময় ছিলেন নকশাল দলের জেলা সভাপতির দায়িত্বে। এবারে তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে যে হলফনামা দাখিল করেছেন তা নিয়ে কিন্তু বেশ বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিনয়ের দাবি, রায়গঞ্জ, মালদহ, জলপাইগুড়ি, হরিয়ানা ও বেনারসে রয়েছে তাঁর ১৪টি পৈতৃক বাড়ি। বাংলা ছাড়াও অসম, উত্তরপ্রদেশ এবং হরিয়ানাতেও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে বিনয়ের। সব মিলিয়ে তার বাজারমূল্য ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এখন অনেকেই অভিযোগ করছেন, এই সম্পত্তি আদৌ বিনয়ের পৈতৃক সম্পত্তি নয়, ওই সম্পত্তি আদতে নকশালদের টাকা থেকে কেনা সম্পত্তি। নকশাল দলের নেতা থাকাকালীন সময় বিপুল পরিমাণের টাকা হাতে পেয়েছিলেন বিনয়, সেই টাকা দিয়েই কখনও বাবার নামে, কখনও ঠাকুরদার নামে, কখনও বা নিজের নামে সম্পত্তি কিনে রেখেছেন বিনয়।
বিনয়বাবু থাকেন জেলা সদর রায়গঞ্জের উপকন্ঠে কর্ণঝোড়া এলাকায়। চাকরি জীবন থেকে অবসর নিয়েছেন ২০০৫ সালে। ১৯৬৬ সালে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক বিনয় ছিলেন সেই সময়কার পশ্চিম দিনাজপুর জেলাশাসকের দফতরে করণিক। বিপত্নীক, নিঃসন্তান, সাদামাটা জীবনে অভ্যস্ত এই মানুষটিই কিন্তু একসময় ছিলেন নকশাল দলের জেলা সভাপতির দায়িত্বে। এবারে তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে যে হলফনামা দাখিল করেছেন তা নিয়ে কিন্তু বেশ বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিনয়ের দাবি, রায়গঞ্জ, মালদহ, জলপাইগুড়ি, হরিয়ানা ও বেনারসে রয়েছে তাঁর ১৪টি পৈতৃক বাড়ি। বাংলা ছাড়াও অসম, উত্তরপ্রদেশ এবং হরিয়ানাতেও বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে বিনয়ের। সব মিলিয়ে তার বাজারমূল্য ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এখন অনেকেই অভিযোগ করছেন, এই সম্পত্তি আদৌ বিনয়ের পৈতৃক সম্পত্তি নয়, ওই সম্পত্তি আদতে নকশালদের টাকা থেকে কেনা সম্পত্তি। নকশাল দলের নেতা থাকাকালীন সময় বিপুল পরিমাণের টাকা হাতে পেয়েছিলেন বিনয়, সেই টাকা দিয়েই কখনও বাবার নামে, কখনও ঠাকুরদার নামে, কখনও বা নিজের নামে সম্পত্তি কিনে রেখেছেন বিনয়।
More News:
19th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
Leave A Comment