কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে এসে এবার বিজেপিতে অরিন্দম
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: ছিলেন যুব কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি। সোমেন মিত্র শিবিরেরই লোক। ২০১৬ সালে রাজ্য বিধানসভার নির্বাচনে দলের টিকিট পেয়েছিলেন তিনি নদীয়া জেলার শান্তিপুর কেন্দ্র থেকে। বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী হয়ে তিনি পরাজিত করেছিলেন শান্তিপুরের দীর্ঘকালের বিধায়ক অজয় দে-কে। সেই জয়ের জেরে শান্তিপুরের বিধায়ক হয়ে রাজ্য বিধানসভা ঢোকার ছাড়পত্র পেয়েছিলেন তিনি। এর কিছুদিন পরেই কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন তিনি। যদিও খাতায় কলমে সরকারি ভাবে আজও তিনি কংগ্রেসেরই বিধায়ক। এবার তিনি পা বাড়ালেন গেরুয়া শিবিরের পথে। তিনি শান্তিপুরের বিধায়ক অরিন্দম ভট্টাচার্য। এদিন দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন তিনি। এই নিয়ে গেরুয়া শিবির রীতিমত উচ্ছ্বাসিত। কিন্তু গল্প হচ্ছে অরিন্দম তো তৃণমূলের বিধায়কই ছিলেন না। তাহলে তৃণমূলের আর ক্ষতি কী হল!
ইদানিং কালে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে কেউ গেলেই গেরুয়া শিবিরের নেতারা বলছেন, জোর ধাক্কা খেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। এদিনও তাঁরা সেই একই কথা বলেছেন। কিন্তু বাস্তব সত্য হল এটাই, অরিন্দম তো তৃণমূলের বিধায়কই ছিলেন না। কংগ্রেসের বিধায়ক হিসাবে নির্বাচিত হয়ে তিনি যোগ দেন তৃণমূলে। কিন্তু জোড়াফুলে এবার টিকিট মিলবে না সেটা আঁচ করেই এবার বিজেপির পথে পা বাড়িয়েছেন অরিন্দম। তবে তাঁর এই দল বদলের জেরে অনেকটাই স্বস্তিতে জেলা তৃণমুল নেতৃত্ব। কেননা, অরিন্দমের কার্যকলাপ নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে বেশ বিড়াম্বনায় পড়তে হচ্ছিল গত এক দেড় বছর ধরেই। এর মধ্যে অরিন্দমের বিরুদ্ধে সব থেকে বড় অভিযোগ ছিল ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে শান্তিপুরের এক আদিবাসী গ্রামে অশান্তি করে বুথ দখল করার প্রচেষ্টা। সেই ঘটনায় এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। নানা কারনে স্থানীয় মানুষদের পাশাপাশি জোড়াফুল শিবিরেও বিরাগভাজন হওয়ার পাশাপাশি আমজনতার কাছেও গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছিলেন অরিন্দম। এবার তাঁর বিজেপি যাত্রায় হাঁফ ছেড়ে বাঁচল তৃণমূল। তবে নিজে থেকে গলার কাঁটা গেঁথে নিল বিজেপি।
ইদানিং কালে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে কেউ গেলেই গেরুয়া শিবিরের নেতারা বলছেন, জোর ধাক্কা খেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। এদিনও তাঁরা সেই একই কথা বলেছেন। কিন্তু বাস্তব সত্য হল এটাই, অরিন্দম তো তৃণমূলের বিধায়কই ছিলেন না। কংগ্রেসের বিধায়ক হিসাবে নির্বাচিত হয়ে তিনি যোগ দেন তৃণমূলে। কিন্তু জোড়াফুলে এবার টিকিট মিলবে না সেটা আঁচ করেই এবার বিজেপির পথে পা বাড়িয়েছেন অরিন্দম। তবে তাঁর এই দল বদলের জেরে অনেকটাই স্বস্তিতে জেলা তৃণমুল নেতৃত্ব। কেননা, অরিন্দমের কার্যকলাপ নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে বেশ বিড়াম্বনায় পড়তে হচ্ছিল গত এক দেড় বছর ধরেই। এর মধ্যে অরিন্দমের বিরুদ্ধে সব থেকে বড় অভিযোগ ছিল ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে শান্তিপুরের এক আদিবাসী গ্রামে অশান্তি করে বুথ দখল করার প্রচেষ্টা। সেই ঘটনায় এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। নানা কারনে স্থানীয় মানুষদের পাশাপাশি জোড়াফুল শিবিরেও বিরাগভাজন হওয়ার পাশাপাশি আমজনতার কাছেও গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছিলেন অরিন্দম। এবার তাঁর বিজেপি যাত্রায় হাঁফ ছেড়ে বাঁচল তৃণমূল। তবে নিজে থেকে গলার কাঁটা গেঁথে নিল বিজেপি।
More News:
26th February 2021
26th February 2021
26th February 2021
বাংলায় বিশেষ পর্যবেক্ষকের দায়িত্বে ফের ‘বিজেপি ঘনিষ্ঠ’ অজয় নায়েক
26th February 2021
26th February 2021
সায়নী-সুদেষ্ণার সঙ্গে বৈঠকে তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্ব, প্রার্থীপদ নিয়ে জল্পনা
26th February 2021
26th February 2021
26th February 2021
26th February 2021
26th February 2021
Leave A Comment