বিজেপির পথে সোনালি, সাক্ষাৎ মুকুলের সঙ্গে
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: ছায়াসঙ্গী আজ বড়ই অভিমানী। শুধু তাই নয়, এবার তিনি 'দিদি'কেও পরিত্যাগ করছেন। চলে যেতে চাইছেন পদ্মবনে। আর তাই নিজে থেকেই যোগাযোগ করেছিলেন বঙ্গ রাজনীতির চাণক্য হিসাবে সুপরিচিত মুকুল রায়ের সঙ্গে। শনি সন্ধ্যায় রয়েছে তাঁদের সাক্ষাৎও। সেই সাক্ষাতের ওপরেই নির্ভর করছে বিজেপিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একসময়ের ছায়াসঙ্গী সোনালি গুহ যোগদান করতে পারবেন কী পারবেন না। একই সঙ্গে অনেকেই অনুমান করছেন বিজেপি সোনালিকে গ্রহণ করলে তাঁকে সাতগাছিয়া থেকেই দলের টিকিট দিয়ে দিতে পারে। যদিও সোনালি জানিয়েছেন, বিজেপি তাঁকে গ্রহণ করে টিকিট না দিলেও চলবে। তবে তৃণমূলে তিনি আর থাকছেন না।
সোনালি গুহ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একসময়কার ছায়াসঙ্গী। যদিও পরিবর্তনের পর থেকে সোনালি ক্রমশই তৃণমূল সুপ্রিমোর থেকে দূরে চলে গিয়েছেন। বলা বাহুল্য মমতা নিজেই বাংলার মসনদে আসার আগে থেকেই তাঁকে দূরে ঠেলতে শুরু করে দিয়েছিলেন। আর এই কারনেই ২০১১ ও ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ভোটে জেতা সোনালিকে মন্ত্রী করেননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোনালি ছিলেন বাংলার বুকে রাজ্য বিধানসভার প্রথম মহিলা ডেপুটি স্পিকার। পরিবর্তনের পরেও তাই থেকে গিয়েছিলেন তিনি। কার্যত সেই সময় থেকেই দূরত্ব শুরু মমতা-সোনালির। সাতগাছিয়া থেকে ৪ বার ভোটে জিতেও এবার আর সেই আসন ধরে রাখতে পারলেন না তিনি। তৃণমূল এবার আর তাঁকে প্রার্থী করেনি। তার জেরে গতকালই সংবাদমাধ্যমের কাছে কান্নাকাটি করেছিলেন তিনি। আর এদিন তো সব বাঁধন ছিন্ন করে তিনি পা বাড়ালেন বিজেপি শিবিরে।
এদিন মুকুল রায় জানিয়েছেন, সোনালি নিজেই এদিন তাঁকে ফোন করেন ও বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন। সঙ্গে এটাও জানিয়েছেন বিজেপি তাঁকে প্রার্থী না করলেও যাতে তাঁকে গ্রহণ করে সেই ব্যবস্থা করতে। শনি সন্ধ্যাতেই মুকুলের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন সোনালি। মুকুল অবশ্য এটাও জানিয়েছেন, সোনালির ইচ্ছার কথা তিনি দলকে জানাবেন। তবে দল তাঁকে নেবে কী নেবে না সেটা দলের রাজ্য তথা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বই ঠিক করবে। একই সঙ্গে এই সম্ভাবনাও সামনে এসেছে যে, সোনালিকে শুধু দলে নেওয়াই নয়, সাতগাছিয়া বিধানসভা কেন্দ্রে তাঁকে প্রার্থীও করতে পারে বিজেপি।
সোনালি গুহ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একসময়কার ছায়াসঙ্গী। যদিও পরিবর্তনের পর থেকে সোনালি ক্রমশই তৃণমূল সুপ্রিমোর থেকে দূরে চলে গিয়েছেন। বলা বাহুল্য মমতা নিজেই বাংলার মসনদে আসার আগে থেকেই তাঁকে দূরে ঠেলতে শুরু করে দিয়েছিলেন। আর এই কারনেই ২০১১ ও ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ভোটে জেতা সোনালিকে মন্ত্রী করেননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোনালি ছিলেন বাংলার বুকে রাজ্য বিধানসভার প্রথম মহিলা ডেপুটি স্পিকার। পরিবর্তনের পরেও তাই থেকে গিয়েছিলেন তিনি। কার্যত সেই সময় থেকেই দূরত্ব শুরু মমতা-সোনালির। সাতগাছিয়া থেকে ৪ বার ভোটে জিতেও এবার আর সেই আসন ধরে রাখতে পারলেন না তিনি। তৃণমূল এবার আর তাঁকে প্রার্থী করেনি। তার জেরে গতকালই সংবাদমাধ্যমের কাছে কান্নাকাটি করেছিলেন তিনি। আর এদিন তো সব বাঁধন ছিন্ন করে তিনি পা বাড়ালেন বিজেপি শিবিরে।
এদিন মুকুল রায় জানিয়েছেন, সোনালি নিজেই এদিন তাঁকে ফোন করেন ও বিজেপিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন। সঙ্গে এটাও জানিয়েছেন বিজেপি তাঁকে প্রার্থী না করলেও যাতে তাঁকে গ্রহণ করে সেই ব্যবস্থা করতে। শনি সন্ধ্যাতেই মুকুলের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন সোনালি। মুকুল অবশ্য এটাও জানিয়েছেন, সোনালির ইচ্ছার কথা তিনি দলকে জানাবেন। তবে দল তাঁকে নেবে কী নেবে না সেটা দলের রাজ্য তথা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বই ঠিক করবে। একই সঙ্গে এই সম্ভাবনাও সামনে এসেছে যে, সোনালিকে শুধু দলে নেওয়াই নয়, সাতগাছিয়া বিধানসভা কেন্দ্রে তাঁকে প্রার্থীও করতে পারে বিজেপি।
More News:
19th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
18th April 2021
Leave A Comment