৭৩ শতাংশ ভুয়া তথ্য কমলো, ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট বাতিল হতেই
Share Link:

নিজস্ব প্রতিনিধি: জিগনাল ল্যাবস নামক মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সামাজিক মাধ্যমে ডনাল্ড ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট বাতিলের প্রভাব নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে। শনিবার মার্কিন দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্ট ওই প্রতিবেদনের সূত্র ধরে বলেছে, ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট বাতিলের পর এক সপ্তাহেই সামাজিক মাধ্যমগুলোয় মার্কিন নির্বাচন নিয়ে মিথ্যাচার প্রায় ২৫ লাখ থেকে কমে ছয় লাখ ৮৮ হাজারে এসেছে।
গত ৬ই জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটলে বাইডেনের জয়ের স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে অধিবেশন চলাকালে উগ্র ট্রাম্প ভক্তদের নজিরবিহীন হামলা পুরো বিশ্বকে হতবাক করে দেয়। ওই হামলার ঘটনায় এক ক্যাপিটল পুলিশ কর্মকর্তা এবং চার ট্রাম্পভক্ত নিহত হন। এর দুই দিন পরেই নীতিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে বাতিল করে টুইটার।
জানুয়ারির ৯ থেকে থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরির কথা বলেছে জিগন্যাল। এই সময়ে ক্যাপিটাল আক্রমণ সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগ এবং স্লোগান ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার এবং অন্যান্য সামাজিক প্ল্যাটফর্মে নাটকীয়ভাবে কমে গিয়েছিল বলে জানিয়েছেন গবেষক। ‘ফাইটফরট্রাম্প’ হ্যাশট্যাগটি কমে গেছে ৯৫ শতাংশ। আর ‘হোল্ডদ্যলাইন’ এবং ‘মার্চফরট্রাম্প’ হ্যাশট্যাগ কমেছে শতকরা ৯৫ ভাগেরও বেশি।
কেবল জিগন্যাল ল্যাবসের প্রতিবেদন নয়, ‘ইলেকশন ইন্টিগ্রিটি পার্টনারশিপ’ নামে অপর একটি গবেষণার তথ্যও উঠে এসেছে ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, অল্প সংখ্যক ট্রাম্প সমর্থক অ্যাকাউন্টের বিশাল ভূমিকা ছিল ভুয়া তথ্য পরিবেশন ও বিস্তুৃত আকারে ছড়ানোয়। প্রতিবেদনটি বলছে, এমন মাত্র ২০টি অ্যাকাউন্ট থেকেই মার্কিন নির্বাচন নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো ভুয়া তথ্যের এক পঞ্চমাংশ এসেছে।
ট্রাম্পকে শুধু একা টুইটারই নিষিদ্ধ করেনি। জানুয়ারির নয় তারিখে ফেসবুক ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করে, স্ন্যাপচ্যাট ১৩ই জানুয়ারি ট্রাম্পকে চুপ করিয়ে দেয়। পাশাপাশি আরও কয়েকটি সামাজিক মাধ্যমও একই ধরনের উদ্যোগ নেয়। উদাহরণস্বরূপ, গুগল মালিকানাধীন ইউটিউব স্টিভ ব্যাননের ওয়ার রুম পডকাস্ট চ্যানেল নিষিদ্ধ করে ৮ই জানুয়ারি, একই দিন রেডিট 'ডোনাল্ডট্রাম্প' সাবরেডিট নিষিদ্ধ করে।
গত ৬ই জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটলে বাইডেনের জয়ের স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে অধিবেশন চলাকালে উগ্র ট্রাম্প ভক্তদের নজিরবিহীন হামলা পুরো বিশ্বকে হতবাক করে দেয়। ওই হামলার ঘটনায় এক ক্যাপিটল পুলিশ কর্মকর্তা এবং চার ট্রাম্পভক্ত নিহত হন। এর দুই দিন পরেই নীতিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট স্থায়ীভাবে বাতিল করে টুইটার।
জানুয়ারির ৯ থেকে থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরির কথা বলেছে জিগন্যাল। এই সময়ে ক্যাপিটাল আক্রমণ সম্পর্কিত হ্যাশট্যাগ এবং স্লোগান ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার এবং অন্যান্য সামাজিক প্ল্যাটফর্মে নাটকীয়ভাবে কমে গিয়েছিল বলে জানিয়েছেন গবেষক। ‘ফাইটফরট্রাম্প’ হ্যাশট্যাগটি কমে গেছে ৯৫ শতাংশ। আর ‘হোল্ডদ্যলাইন’ এবং ‘মার্চফরট্রাম্প’ হ্যাশট্যাগ কমেছে শতকরা ৯৫ ভাগেরও বেশি।
কেবল জিগন্যাল ল্যাবসের প্রতিবেদন নয়, ‘ইলেকশন ইন্টিগ্রিটি পার্টনারশিপ’ নামে অপর একটি গবেষণার তথ্যও উঠে এসেছে ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, অল্প সংখ্যক ট্রাম্প সমর্থক অ্যাকাউন্টের বিশাল ভূমিকা ছিল ভুয়া তথ্য পরিবেশন ও বিস্তুৃত আকারে ছড়ানোয়। প্রতিবেদনটি বলছে, এমন মাত্র ২০টি অ্যাকাউন্ট থেকেই মার্কিন নির্বাচন নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো ভুয়া তথ্যের এক পঞ্চমাংশ এসেছে।
ট্রাম্পকে শুধু একা টুইটারই নিষিদ্ধ করেনি। জানুয়ারির নয় তারিখে ফেসবুক ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করে, স্ন্যাপচ্যাট ১৩ই জানুয়ারি ট্রাম্পকে চুপ করিয়ে দেয়। পাশাপাশি আরও কয়েকটি সামাজিক মাধ্যমও একই ধরনের উদ্যোগ নেয়। উদাহরণস্বরূপ, গুগল মালিকানাধীন ইউটিউব স্টিভ ব্যাননের ওয়ার রুম পডকাস্ট চ্যানেল নিষিদ্ধ করে ৮ই জানুয়ারি, একই দিন রেডিট 'ডোনাল্ডট্রাম্প' সাবরেডিট নিষিদ্ধ করে।
More News:
25th February 2021
25th February 2021
24th February 2021
23rd February 2021
23rd February 2021
23rd February 2021
Facebook-এর সামনে নত হল অস্ট্রেলিয়া! রদ হল খবর শেয়ারে নিষেধাজ্ঞা
22nd February 2021
22nd February 2021
OTP শুধু নয়, এই সব ভুলের সুযোগেও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট লুট করতে পারে হ্যাকাররা!
21st February 2021
Leave A Comment