নিজস্ব প্রতিনিধি: গঙ্গাসাগর মেলা নিয়ে আজকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদ ভবনের থার্ড ফ্লোরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার জেলাশাসক(DM) সুমিত গুপ্তা, অতিরিক্ত জেলাশাসক মোঃ সামিউল ইসলাম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সভাধিপতি শামীমা শেখ সহ অন্যান্য আধিকারিকেরা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা জানান, প্রতি বৎসর যেমন গঙ্গাসাগর মেলা নিয়ে প্রশাসন তৎপর থাকেন ঠিক এ বছরও তারা ততটাই তৎপর।
চারটি ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স থাকবে। এর মধ্যে কচুবেড়িয়ায় দুটো ও লট এইটে দুটো । এছাড়াও এয়ার অ্যাম্বুলেন্স (Air Ambulance) থাকবে আরও একটি। জরুরী পরিষেবার জন্য দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার super speciality hospital এ এবং কাকদ্বীপ সুপার স্পেশালিটি হসপিটাল ও এসএসকেএম সহ এম আর বাঙ্গুরে বিশেষ চিকিৎসক টিম থাকবে। কালীঘাট ,তারাপীঠ ছাড়া অন্যান্য যে সকল তীর্থস্থান আছে সেই সকল পূর্ণ তীর্থ স্থানের অস্থায়ী মন্দির হিসাবে তুলে ধরবে গঙ্গাসাগরের বুকে। কারণ দূর দুরান্ত থেকে যে সকল পুন্যার্থীরা গঙ্গাসাগরে (Ganga sagar)স্নান করতে আসেন এই সকল জায়গাগুলি ঘুরে দেখতে পারেন না ।
সেই কারণেই মূলত এই অস্থায়ী মন্দিরগুলি গড়ে তুলবে জেলা প্রশাসন। গোটা মেলা ঘিরে কড়া নজরদারি ব্যবস্থা থাকবে। ড্রোনের মাধ্যমে চলবে নজরদারি। জোরদার আলো, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা(CCTV Camera) এবং শক্তিশালী দূরবীন থাকবে নিরাপত্তার জন্য। গঙ্গাসাগর মেলায় যেতে মোবাইল ফোন পরিষেবা ব্যাহত না হয় সে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে বলে জানান জেলা শাসক একই সঙ্গে ইন্টারনেট পরিষেবা থাকছে। একই সঙ্গে থাকবে ফ্রি ওয়াইফাই সিস্টেম।