নিজস্ব প্রতিনিধি, রতুয়া: মিরর্জাতপুর উচ্চ বিদ্যালয় মিড ডে মিলের খাবার খেয়ে মান খতিয়ে দেখলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি রফিকুল হোসেন। শুক্রবার রতুয়া(Ratua) ২ ব্লকের অন্তর্গত মিরর্জাতপুর উচ্চ বিদ্যালয় পৌঁছে যান সভাধিপতি সহ জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ সীতারা খাতুন। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলার মধ্য দিয়ে মিড ডে মিলের(MID Day Mill) মান খতিয়ে দেখেন। এরপর ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে মিড ডে মিলের খাবার খান সভাধিপতি।
পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা সঠিক রয়েছে কিনা সে বিষয় নিয়ে ছাত্রছাত্রী ,শিক্ষক- শিক্ষিকাদের সাথে কথা বলেন তিনি। বিদ্যালয় চত্বরে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে কর্তৃপক্ষের প্রশংসা করার সাথে আগামী দিনে আরও এগিয়ে যাবে বিদ্যালয়(School) এর পঠন-পাঠন থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রীদের ফলাফল আসা প্রকাশ করেন সভাধিপতি। এদিন তিনি এক প্রতিবন্ধী গ্রামবাসীর বাড়িতে যান। প্রতিবন্ধী গ্রামবাসীর স্ত্রী দিদির দূতের কাছে একটি প্রতিবন্ধী সাইকেল কিনে দেওয়ার আবেদন জানান।
সভাধিপতি দাবি করেন, ওই প্রতিবন্ধী গ্রামবাসীর স্ত্রী লক্ষী ভান্ডারী সুবিধা পাচ্ছেন। সভাধিপতি কথা দেন, খুব শীঘ্রই তাকে তিনি একটি প্রতিবন্ধী সাইকেল পৌঁছে দেবেন। এদিন স্কুলে গিয়ে নবম এবং দশম শ্রেণীর ছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নেন, প্রত্যেকে কন্যাশ্রীর(Kayanashree) সুবিধা পাচ্ছেন কিনা।দিদির দূত কর্মসূচিতে গ্রামে গ্রামে প্রতিটি ভোটারদের বাড়িতে পৌঁছানোর পাশাপাশি জনপ্রতিনিধিরা বিভিন্ন স্কুল ও অন্যান্য জায়গাতেও পরিদর্শনে যাচ্ছেন। সরাসরি কথা বলছেন ছাত্র-ছাত্রী সহ শিক্ষক শিক্ষিকা এবং অভিভাবকদের সঙ্গে। কোথাও কোন অভিযোগ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন দিদির দূতেরা।
