নিজস্ব প্রতিনিধি,সাগরদীঘি: মুর্শিদাবাদে কয়লা পাচার চক্রে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার সাগরদীঘির ত্রাস সৃষ্টিকারী সেকসাদি রহমতুল্লাহ। সাগরদীঘি থানার পুলিশ সোমবার গভীর রাতে তাকে গ্রেফতার করে সাগরদীঘি(Sagardighi) এলাকা থেকে। বিশেষ সূত্রে খবর এই সেকসাদি ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত সাগরদীঘির গরুরহাটে তোলা আদায় ও গরুপাচারের রুট নিয়ন্ত্রন করতো বলে জানা গিয়েছে ।গরু পাচার কাণ্ডে দু’বার সিআইডি’র (CID)জেরার মুখেও পড়তে হয় এই সেকসাদি রহমতুল্লাহকে। বর্তমানে কোটি কোটি টাকার মালিক এই সেকসাদি রহমতুল্লাহ। মঙ্গলবার দুপুরে ৭ দিনের পুলিশ হেফাজত চেয়ে জঙ্গীপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয় তাকে।

এলাকায় ত্রাস সৃষ্টিকারী এই দুষ্কৃতি গ্রেফতারের পর এলাকায় অনেকাংশে কমবে সমাজবিরোধী কার্যকলাপ বলে আশা করা হচ্ছে। এদিন আদালতে পেশ করার সময় এই সাগরদিঘী ত্রাস সাংবাদিকদের ক্যামেরা থেকে দৌড়ে পুলিশের গাড়িতে উঠে যান। ক্যামেরায় নিজের মুখের ছবি আড়াল করতে সারাক্ষণ থাকেন ব্যস্ত।এদিকে,সাতসকালেই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। উত্তর কলকাতার উল্টোডাঙার ইস্ট ক্যানেল সার্কুলার রোডের(Cannel Circullar Road) একটি কারখানায় ভোর ৫টা নাগাদ ভয়াবহ আগুন লাগে। জানা গিয়েছে, প্লাই তৈরির কারখানা এটি। শুকনো কাঠ মজুত থাকায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দমকল দেরিতে আসার কারণেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।  দমকলের ৪টি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

প্লাইয়ের কারখানায় আগুন লাগে। সেখান থকে পাশের গেঞ্জির কারখানাতেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে। তবে পাশের কারখানার আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনে। মূল যে কারখানায় আগুন লেগেছে, তা নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল বাহিনী।টিনের ছাউনি সরিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা চালিয়ে যায় দমকল কর্মীরা। আশেপাশের বাড়িগুলি ফাঁকা করা হয় তড়িঘড়ি। পাশের কারখানা গেটের তালা ভেঙে সেখানে ঢুকে  জল দেওয়ার চেষ্টা করে দমকল। অগ্নিকাণ্ডে কোনও হতাহতের খবর মেলেনি।