এই মুহূর্তে




বিনেশের প্রসঙ্গ টেনে অলিম্পিক্সে মেয়েদের তিরন্দাজিতে পদক জয়ের স্বপ্ন দেখালেন মমতা

Courtesy - Whatsapp Channel




নিজস্ব প্রতিনিধি: বিরোধী দলনেত্রী থাকাকালীন সময়ে তিনি রাজ্যবাসীকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন পরিবর্তনের। সেই স্বপ্ন বাস্তবের রূপ দিতে বলেছিলেন, ‘বদলা নয় বদল চাই’। ১৩ বছর ধরে মুখ্যমন্ত্রীর পদে থেকে তিনি জঙ্গলমহল কন্যাদের স্বপ্ন দেখালেন আগামী দিনে অলিম্পিক্স প্রতিযোগিতায় তিরন্দাজিতে পদক জয়ের। এই স্বপ্ন তিনিই দেখাতে পারেন। তাঁকেই সেই স্বপ্ন দেখানোর সাহস দেখানো মানায়। কেননা তিনি বাংলার অগ্নিকন্যা, পরিবর্তনের কাণ্ডারী। নজরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন অর্থাৎ শুক্রবার বিশ্ব আদিবাসী দিবসে ঝাড়গ্রামের বুকে দাঁড়িয়ে তিনি বড় স্বপ্ন জঙ্গলমহলের মেয়েদের বুকে গেঁথে দিলেন। চোখে এঁকে দিলেন।

আরও পড়ুন, বাংলার ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় জামিন দিতে পারবে হাইকোর্ট আর নিম্ন আদালত, রায় সুপ্রিম কোর্টের

আদিবাসী দিবস উপলক্ষে গত বছরে ঝাড়গ্রামে এসেছিলেন মমতা। এ বারেও এসেছিলেন তিনি। যোগ দেন ঝাড়গ্রামের বুকে আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। নিজের শাড়ির ওপরে আদিবাসীদের ঐতিহ্যবাহী শাড়িও জড়িয়ে নিতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। পরে ঝাড়গ্রামের জন্য রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প এবং পরিকল্পনার কথা জানান মমতা। নিজ বক্তব্য রাখার সময়ে তিনি বিনেশ ফোগটের নাম না নিয়ে তাঁর পদক না জেতার প্রসঙ্গে বলেন, ‘যে মেয়েটি সোনা আনতে পারত, সেটা কেন হল না দেশবাসী আগামী দিনে জানতে পারবেন। কিন্তু তাকেও আমি সংগ্রামী অভিনন্দন জানাই। ২০ বছর আগে যখন ইয়ুথ মিনিস্টার ছিলাম তখন এই অ্যাকাডেমির প্ল্যানগুলো করেছিলাম। ২০ বছর আগে যখন অলিম্পিক্স হয়েছিল, আমি তখন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলাম। তখন আমি পরিকল্পনা করেছিলাম আগামী ২০ বছরের। সমস্ত অ্যাকাডেমি করে প্লেয়ার তৈরি করা। এই আর্চারি অ্যাকাডেমিও তৈরি করেছি, যাতে ২০-২১ বছর বাদে ভারতীয় খেলোয়াড়েরা সম্মান অর্জন করতে পারে।আমি বিশ্বাস করি ঝাড়গ্রামের আর্চারি অ্যাকাডেমি থেকে এক দিন আমাদের মেয়েরা অলিম্পিক্সে যাবে। তারা অলিম্পিক্স জয় করবে। সেই উদ্দেশেই কিন্তু এগুলো করা হয়েছে।’

আরও পড়ুন, ঝাড়গ্রামে টাইগার সাফারি পার্ক গড়ে তোলার ঘোষণা মমতার

এদিম ঝাড়গ্রামের জন্য রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প এবং পরিকল্পনার কথা জানান মমতা। তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক প্রকল্প করেছি। জঙ্গলমহল পুরোটাই ট্যুরিজম সার্কিট। আগামী দিনে আরো ট্যুরিজম সার্কিট করার জন্য চিড়িয়াখানার পাশে টাইগার সার্কিট করব ১০ কোটি টাকা খরচ করে। চিড়িখানার পাশে ৭০ কাঠা জমি আছে। ঝাড়গ্রাম জেলায় একটা শপিং মল হবে। সেখানে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর জিনিস বিক্রি হবে। একটা সিনেমা হলও হবে। ২৩টি জেলায় এই ভাবেই আমরা করেছি। জমিও আমরা পেয়ে গেছি। ঝাড়গ্রামে ২৯৩টি প্রকল্পে প্রায় ১৬৯ কোটি টাকা খরচ করেছে সরকার। ভবিষ্যতেও ঝাড়গ্রামের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের আরও কাজ করা হবে।’




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘চিকিৎসকদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক, আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি’, বার্তা মমতার

পশ্চিম মেদিনীপুরে জলবন্দি ৬৪ জন গর্ভবতী মহিলাকে উদ্ধার

‘DVC-র জলে কেন বাংলা ডুববে, আমরা জানতে চাই, কৈফিয়ত চাই’, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব মমতা

‘৫ লক্ষ কিউসেক জল ছেড়ে দিয়েছে, এটা Man Made Flood’ বার্তা মমতার

উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ মামলায় Review Petition’র পথে SSC

লাগাতার জল ছাড়ছে ডিভিসি,  বানভাসি দক্ষিণবঙ্গ

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর