নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশের সকল মানুষ এখন তাকিয়ে রয়েছেন জানুয়ারিতে অযোধ্যার রামমন্দির উদ্ঘাটনের উপর। ইতিমধ্যেই শেষ রামের জন্মভূমি অযোধ্যায় রামমন্দির প্রকল্প। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসেই মন্দিরের শুভসূচনা হবে। ইতিমধ্যেই দেশের ৩০০০ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা রামমন্দির উদ্বোধনীর দিন সেখানে থাকার আমন্ত্রণ পেয়েছেন। প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এছাড়াও থাকবেন বলিউডের একাধিক তারকা। যার মধ্যে আছেন, অক্ষয় কুমার, অমিতাভ বচ্চন, অরুণ গোভিল-সহ অনেকেই। কিন্তু নিমন্ত্রণ পান নি অভিনেতা সুনীল লাহীড়ি। ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৮ সালের মধ্যবরতী সময়কালে দূরদর্শনে সম্প্রচারিত ‘রামায়ণ’, সেই সময় বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে রীতিমতো বিপ্লব সৃষ্টি করেছিল। সিরিয়ালে রামের ভূমিকায় অভিনয় করেন অরুণ গোভিল, লক্ষণের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সুনীল লাহরি আর সীতার ভূমিকায় অভিনয় করেন দীপিকা চিখলিয়া।
তাঁদের অভিনীত সেই রামায়ণ আজও ভক্তদের কাছে তাজা। যতই মধুর প্রযুক্তির মারপ্যাচে রামায়ণ কেন না কেন, সেই রামায় কষ্ট আমার কাছে রামায়ণ নয়। মানুষ আজও এইটার ফ্যান। সেই কারণেই রাম অরুণ গোভিল অযোধ্যায় রামমন্দির দলীয় জোটের যোগদানের আমন্ত্রণ বিধৌনি ভয়ের ভয়ে সুল লাহরি শব্দ নিমন্ত্রণ পান। এখন একটি সাক্ষাৎকারে এই বিষয়ে মুখ খুলুন অভিনয়। ক্ষোভ উগড়ে অংশ। রামানন্দ সাগরের আইক শো-এ লক্ষ্ময় ভূমিকায় পায়ের সুনীল। তাঁকে অযোধ্যারাম মন্দিরে আমন্ত্রণ করা হয়েছে। কিন্তু সুনী সহ-অভিনেতা অণু গোভিল এবং দীপিকা চিখালিয়া, যাঁরা পূর্বে রাম এবং সীতা চরিত্রে মনোনীত করেছেন, সেখানে আমন্ত্রণ সভা করেছেন।
এই সময়-এর সঙ্গে একটি বৈঠকে, সুনীল বলেন, যখন সহকর্তা নিমন্ত্রণ জানতে চাইতে পারেন তিনি স্বপ্নে ছিলেন। কেননা তাঁকে আমন্ত্রণ করা হয়নি। তবে তিনি তখনই বর্ণনা করেছেন। যে কেউ যদি নিয়মিত আচরণ করে থাকে তাহলে প্রতিবার তাকে আমন্ত্রণ জানাতে হবে! কেন তাঁকে বলা হয়েছে তার কারণ, সুনীল লাহরি বলেছেন, সংগঠ করা সম্ভবত আমন্ত্রিত মনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মনে করা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ, এটাও হতে পারে যে তিনি ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করতে পারেন। এমনকী রামায়ণ অনুষ্ঠানের কলাকুশলীদের আমন্ত্রণসভা হয়েছে। আইএএনএস-এর সাথে একটি পূর্ববর্তী বিবাহকারে, সুনীল লক্ষ্মের ভূমিকায় আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ারলাম বলেছেন, “য্যয় আমি রামায় ভাবছি, লক্ষ্ম দেখা চরিত্রের জন্য আমার অতীত এবং আমার অতীতের রেফারেন্স না, আমি যা করতেছি তা সাগর সাগর (বেরামানন্দ সাগর) নির্দেশনার কারণে। কৃতিত্ব তাঁর এবং সীমান্তের লেখকদের৷” রামায়ণ সত্য ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৮ সালে দূরদর্শনে সম্পাদিত হয়েছিল। অরবিন্দ ত্রিবেদী, সিং এবং বালধুরির মতো অভিনয় এই দলের দারা অংশ ছিলেন।