এই মুহূর্তে




‘দাড়ি কামিয়ে নাও, নাহলে….’ হুমকি পেলেন কাশ্মীরি শিক্ষার্থীরা

Courtesy - Google




নিজস্ব প্রতিনিধি: সরকারি চাকরির পরীক্ষা(Govt Job Exam) কিংবা যেকোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার(Competitive Exam) হলে ঢোকার আগে খুলতে ফেলতে হয় আংটি, তাবিজ, মাদুলি সহ অন্যান্য অলঙ্কার(Ornaments)। কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম(Particular Rules) অনুসরণ করার পরই পরীক্ষার হলে প্রবেশের ছাড়পত্র মেলে। এই প্রতিবেদনের শুরুতেই নিয়মের কথা উল্লেখ করতে হচ্ছে কারণ, সম্প্রতি কর্ণাটকে ঘটে যাওয়া এক ঘটনা সংস্কার এবং নিয়মের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি করেছে। সেখানকার নার্সিং কলেজে অধ্যয়নরত কিছু কাশ্মীরি ছাত্রকে(Kashmiri Students) দাড়ি কামিয়ে ফেলার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে(Beard Controversy)। কিন্তু সেই নির্দেশ অগ্রাহ্য করে পাল্টা প্রতিবাদে সরব হয়েছেন ওই শিক্ষার্থীরা।

আরও পড়ুনঃ উৎসবের শেষেও বাজার আগুন, ছুটির দিনে কত দরে মিলছে আলু-পেঁয়াজ-রসুন!

কাশ্মীর থেকে নার্সিং পড়তে আসা ওই ২৪ জন শিক্ষার্থীদের দাবি, দাড়ি না কামানোর জন্য বারংবার হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে তাঁদের। ক্লিন শেভ না করলে তাঁদের ক্লাস করতে দেওয়া হবে না এমনকি ক্লিনিকাল ডিউটিও করতে দেওয়া হবে না উপরন্তু তাঁদের অনুপস্থিত বলে ধরে নেওয়া হবে। বড় দাড়িওয়ালা কিছু শিক্ষার্থীর দাবি, তাঁরা নিয়মমাফিক দাড়ি না কামানোয় ইতিমধ্যেই ক্লিনিকাল ডিউটিতে তাঁদের অনুপস্থিত বলে ধরে নেওয়া হয়েছে এবং এর ফলে তাঁদের অ্যাকাডেমিক রেকর্ডসের ওপরেও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

আরও পড়ুনঃ ভ্যাপসা গরম থেকে অবশেষে মুক্তি, রাজ্যে শীতের ইনিংস শুরু হচ্ছে কবে থেকে!

এই অভিযোগ প্রসঙ্গে কর্ণাটকের ওই কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা জানান, এই নিয়ম সকলের জন্য প্রযোজ্য। বড় দাড়ি নিয়ে ক্লিনিকাল ডিউটি করা যায় না। প্রয়োজনে ০১ ট্রিমারের মাপ অনুযায়ী দাড়ি রাখা যেতে পারে কিন্তু তার বেশি রাখা চলবে না। কাশ্মীরি ছাত্রদের অভিযোগের ভিত্তিতে কলেজ কর্তৃপক্ষ এও জানায়, এই নিয়মের মাধ্যমে কোনও নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে টার্গেট করা হয়নি। সকল শিক্ষার্থীর জন্য একই নিয়ম প্রযোজ্য। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় মেরুকরণের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে। পালটা কলেজ কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, ওই কাশ্মীরি ছাত্ররা কলেজের একাধিক নির্দেশিকা অগ্রাহ্য করে নিজেদের মতো নিয়ম বানিয়ে নিয়েছে। এমনকি ধর্মীয় প্রার্থনায় যোগ দেওয়ার জন্য ঘন ঘন ক্লাস এড়িয়ে গেছে সেই কারণেই তাঁদের অ্যাকাডেমিক রেকর্ডসে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু বিষয়টি অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার স্বার্থেই এহেন অভিযোগ করেছে ওই শিক্ষার্থীরা। পরে অবশ্য শান্তি বজায় রাখার স্বার্থে ওই কাশ্মীরি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে কলেজ কর্তৃপক্ষ। কোনও ঝামেলা ছাড়াই তাঁদের ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

টয়লেটে বসে বিদ্যালাভ, প্রশ্নের মুখে ছত্তিশগড় সরকার

সোনা-হিরে নয়, রাশিয়ার দোকান থেকে দেদার চুরি হচ্ছে মাখন, কারণ কী?

শীতে কাবু জঙ্গলমহল, ঝাড়গ্রামে পর্যটকদের আনাগোনা শুরু

দিল্লি-ঢাকা সঙ্ঘাত চরমে, ভারতের রাষ্ট্রদূতকে তলব ইউনূস সরকারের

থানায় জমা পড়ল স্কুলের বাচ্চার পেন্সিল শার্পনার চুরির অভিযোগ, তদন্তে পুলিশ!

মঞ্চে ‘রামায়ণ’ চলাকালীন শুয়োরের পেট ছিঁড়ে মাংস ভোজন, গ্রেফতার অভিনেতা

Advertisement

এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর