নিজস্ব প্রতিনিধি,বারাসত: উত্তর ২৪ পরগনা জেলার জেলা সদর বারাসতের কাজী পাড়ায় টাকি রোড সংলগ্ন কিয়র পয়েন্ট নামে বেসরকারি নার্সিংহোমে এক কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বুধবার দুপুর ২:৪৫ নাগাদ ঐ বেসরকারি হাসপাতালেই একজন মুখ ও বধির মহিলা কর্মী ওপরতলার মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখা যায়।তারামনি নামে ১৩ বছরের ওই কিশোরীর মৃত্যু ঘিরে বাড়ছে রহস্য। কিয়োর পয়েন্ট বেসরকারি নার্সিং হোমের(Nurshing Home) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে গলায় দড়ি দিয়েই মৃত্যু হয়েছে তারামনী(Taramani) নামে ১৩ বছরের ওই কিশোরীর।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বারাসত থানার পুলিশ। কি করে এমন ঘটনা ঘটেছে ,সেই বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে বারাসত থানার(Barasat P.S.) পুলিশ। তবে নার্সিং হোমের কর্মীদের দাবী মৃত কিশোরীর পরিবার অত্যন্ত গরীব হওয়ায় অভিভাবকরা নার্সিং হোমের মালিক মহম্মদ রেজ্জাকের কাছে রেখে যায়।সেখানেই পড়া শুনা করতো। ঘটনাচক্রে রেজ্জাকের দুই ছেলে ও দুই মেয়ে বিদেশে থাকেন। তারামনি রেজ্জাক ও তার স্ত্রী কে দেখা শুনা করতো। আচমকা কি কারণে এই মৃত্যু তাই নিয়ে সংশয়ে সকলেই। গোটা ঘটনার তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। যেখানে ওই কিশোরীর মৃতদেহ পড়েছিল সেই জায়গাটি তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
এদিকে , প্রতারণার শিকার হলেন এক মহিলা। তার নিজের কেনা ফ্ল্যাট অন্য কেউ দাবি করছেন। ছয় বছর পরে ২০১৮ সালে কমল দাস(Kamal Das) নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে রীতা লালবানী ফ্ল্যাট কেনে।রীতা লালবানী একজন বিধবা মহিলা ।তাঁর তিন মেয়েকে নিয়ে জীবন কেটে যাচ্ছিলো। তাঁর নিজের রেজিস্ট্রি করা ফ্ল্যাট। যার দাবি করছেন অন্য কেউ। কমল দাস কি একই ফ্ল্যাট দু’জনকে বিক্রি করেছেন?মহিলা কি প্রতারণার শিকার হলেন?তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।