এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

রবি ঠাকুরের নাম ফেরাতে হবে বিশ্বঐতিহ্যের ফলকে, দাবি মমতার

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: গত মাসেই শান্তিনিকেতনের(Shantiniketan) মুকুটে নয়া পালক জুড়েছে। তাকে World Heritage Site’র তকমা দিয়েছে UNESCO। কিন্তু এমন গৌরবের নেপথ্য নায়কের নামই নেই কবিগুরুর স্মৃতিধন্য বিশ্বভারতীর(Biswa Bharati Uniuversity) নামফলকে। বাদ পড়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরেরই(Rabindranath Tagore) নাম। এ নিয়ে এবার প্রতিবাদের সুর চড়ালেন বাংলার অগ্নিকন্যা তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। বৃহস্পতিবার কলকাতার কালিঘাটে নিজের দলীয় কার্যালয় থেকে সাংবাদিক বৈঠকে এই নিয়ে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধেই সুর চড়িয়ে কড়া সময়সীমা বেঁধে দিলেন তিনি। সেই সঙ্গে জানিয়ে দিলেন, নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে UNESCO’র World Heritage’র তকমাপ্রাপ্তির ফলকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম না ফেরানো হলে সেখানে আন্দোলনে নামবে বাংলার শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস।

বস্তুত, এই ফলক বিতর্কে রীতিমত বিশ্বজুড়ে মুখ পুড়ছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। মুখ পুড়ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য তথা দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি(Narendra Modi) ও ভারত সরকারেরও। গোটা বিশ্ব রীতিমত ছিঃ ছিঃ করছে। কেননা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বপ্ন, আদর্শে তৈরি শান্তিনিকেতনকেই UNESCO’র তরফে World Heritage’র তকমা দেওয়া হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি বা বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে তা দেওয়া হয়নি। এমনকি তা দেওয়া হয়নি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়কেও। এই তকমাপ্রাপ্তি নিঃসন্দেহে বাংলা ও বীরভূমের জন্য এক বড় প্রাপ্তি। অথচ UNESCO’র World Heritage’র তকমা প্রাপ্তির ফলকে নেই রবীন্দ্রনাথেরই নাম! সেখানে লেখা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর নাম। আর এতে স্বাভাবিকভাবে ক্ষুব্ধ শান্তিনিকেতনবাসী থেকে রবীন্দ্রপ্রেমীরা। সেই সূত্রেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন সীমারেখা বেঁধে দিলেন।

এদিন তিনি জানিয়েছেন, ‘শান্তিনিকেতন, বিশ্বভারতী যে হেরিটেজ তকমা পেয়েছে, তা তো রবীন্দ্রনাথের জন্যই। আর তাঁর নামই সরিয়ে দিল? এতদিন পুজো ছিল বলে কিছু বলিনি। আগামিকাল সকালের মধ্যে যদি না ফলকে নাম ফেরানো হয়, তাহলে ওখানে আমাদের দল রবীন্দ্রনাথের ছবি বুকে নিয়ে আন্দোলন করবে। শুক্রবার সকালের মধ্যে নাম ফেরাতে হবে। নইলে আন্দোলনে নামবে আমার দলের ছেলেরা।’ সূত্রে জানা গিয়েছে ফলক বিতর্কে মুখ পোড়ায় কেন্দ্র সরকারও নাকি নির্দেশ দিয়েছে ওই ফলক সরিয়ে ফেলার। সূত্রের খবর বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষও নাকি পিছু হঠার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, চওই নামফলক অস্থায়ী। দ্রুত তা বদলে ফেলা হবে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ডায়মন্ড হারবার ও আনন্দপুর থানার ওসিকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

উত্তরপাড়ার মাখলাতে দৃষ্টিহীনদের মাধ্যমিক পরীক্ষায় নজর কাড়া ফলাফল

রাস্তা পার হতে গিয়ে প্রখর রৌদ্রে মাথা ঘুরে লরির তলায় পড়ে মৃত্যু বৃদ্ধের

রাজভবনের অন্দরে ওঠা অভিযোগ প্রসঙ্গে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে সরব সায়নী ও লাভলী মৈত্র

কৃত্রিম বৃষ্টি রামনগরের স্কুলে! গরম থেকে মুক্তি পেতে আনন্দ নিকেতন স্কুলে অবাক করা কান্ড

গরমের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি দিতে উদ্যোগী হল রাজগঞ্জ থানার পুলিশ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর