এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

২০১৭ সালেই দ্রৌপদী মুর্মুকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করার প্রস্তাব তাঁর, বিস্ফোরক কুণাল

নিজস্ব প্রতিনিধি: এনডিএ (NDA) শিবিরের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি এর আগে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল। ছিলেন ওড়িশার বিধায়ক। এনডিএ শিবির থেকে তাঁর নামই চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর পেছনে অবশ্য অন্য সমীকরণ দেখছে রাজনৈতিক মহল। অভিযোগ, বিজেপি মানেই দলিত বিদ্বেষী। সেই কলঙ্ক ঘোচাতেই এই সিদ্ধান্ত। রাজনৈতিক গুঞ্জন, মহিলাকে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেও ‘আরএসএস নারী বিদ্বেষী’ বদনাম ঘোচাতে চাইছে বিজেপি। শুধু কি তাই? আছে আরও রাজনৈতিক সমীকরণ। তবে দ্রৌপদী মুর্মুকে এনডিএ শিবির রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী করায় অন্য গন্ধ পাচ্ছেন তৃণমূলের (TMC) মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। বিস্ফোরক তিনি। তাঁর দাবি, তিনিই ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি (PRESIDENT) পদে প্রস্তাব করেছিলেন দ্রৌপদী মুর্মুর (DROUPADI MURMU) নাম।

এনডিএ শিবিরের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা। আর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগেই বিস্ফোরক প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ কুণাল ঘোষ। তাঁর দাবি, ২০১৭ সালেই সাংসদ ও নাগরিক থাকাকালীন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে দ্রৌপদী মুর্মুর নাম প্রস্তাব করেছিলেন তিনি। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রীকে তিনি ৩ জনের নাম প্রস্তাব করে চিঠিও দিয়েছিলেন। এই ৩ জনের মধ্যে একজন দ্রৌপদী মুর্মু। প্রস্তাবিত নাম ছিল, ড: নাজমা হেপতুন্না, প্রণব মুখোপাধ্যায়ের। তাঁর চিঠির পর প্রাপ্তি স্বীকার করে তাঁকে প্রধানমন্ত্রী চিঠিও দিয়েছিলেন বলে দাবি করেন। বলেছে, রয়েছে প্রমাণও। বলেন, তখন দ্রৌপদী মুর্মুর নাম সামনে আনা হয়নি। তিনি এও বলেন, যখন তিনি রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে ৩ জনের নাম প্রস্তাব করেন, তখন অন্য কোনও পক্ষ থেকেই রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে আর কারও নাম প্রস্তাব করা হয়নি। তাঁর দাবি এবারেও দ্রৌপদী মুর্মু বিজেপি (BJP) শিবিরের প্রথম পছন্দ ছিল না।

এতবছর পর তাঁর নাম সামনে আসার পেছনে অন্য গন্ধ পেয়েছেন কুণাল। তিনি বলেন, বিজেপির প্রথম পছন্দ ছিল বেঙ্কাইয়া নাইডু। আর তাঁকে কেন্দ্র করে বিজেপি গোষ্ঠীর মধ্যে চলে ভোট কাটাকুটি খেলা। অনেক গোষ্ঠী সমীকরণের পর দ্বিতীয় বা তৃতীয় পছন্দে উঠে আসে দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। অবশেষে বাধ্য হয়ে এনডিএ শিবির থেকে এই নাম প্রস্তাব করা হয়।

অন্যদিকে, রাজনৈতিক শিবিরের একাংশের মতে সামনেই রয়েছে গুজরাত, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ের বিধানসভা নির্বাচন। ৪ রাজ্যে মোট ১২৮ টি আসন সংরক্ষিত তফশিলি উপজাতির জন্য। ‘উচ্চ বর্ণের’ ট্যাগে এর আগের ভোটে বিজেপি এই ১২৮ আসনে পেয়েছিল মাত্র ৩৫ টি আসন। তাই ‘বর্ণ- জাত’ সমীকরণ। উল্লেখ্য, গুজরাত এবং রাজস্থানে বেশ কিছু আদিবাসী রাজনৈতিক দল আছে। রয়েছে সেই সমস্ত দলের বিধায়ক। সেই সমর্থনের আশায় বিজেপি।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

উল্টোডাঙ্গা ফ্লাইওভারে চলন্ত গাড়িতে ভয়ংকর আগুন, ব্যাপক যানজট ভিআইপি রোডে

সুপ্রিম রায়ের পরে আবির খেললেন শিক্ষকরা, কলকাতায় ফলের জুস খেয়ে অনশন ভঙ্গ

‘সুপ্রিম কোর্টে ন্যায় মেলায় খুশি’, এসএসি মামলা নিয়ে প্রতিক্রিয়া মমতার

তৃতীয় দফার ভোট শান্তিপূর্ণ, দাবি মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের

বঙ্গে দুর্যোগ চলবে, মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে মানা, জলোচ্ছ্বাস বাড়বে

‘সত্যের জয় হয়েছে’, সুপ্রিম নির্দেশকে স্বাগত জানিয়ে টুইট অভিষেকের

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর