নিজস্ব প্রতিনিধি: নতুন তৃণমূল (TMC) ভবন উদ্বোধন করে মমতা আত্মবিশ্বাসী সুরে বললেন, ‘২০২৪- এ কিছুতেই ক্ষমতায় আসবে না বিজেপি’। সরব হন বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে ভ্রষ্টাচারের অভিযোগ তুলেও। কটাক্ষ করে শাহ্- কে মুখ লুকানোর পরামর্শ দেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (CM) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন মমতার অভিযোগ, বিএসএফকে (BSF) নিয়ে ঘৃণ্য রাজনীতি করছে বিজেপি। দৃঢ় কন্ঠে বলেন, এনআরসি- সিএএ রাজ্যে লাগু হতে দেওয়া হবে না কিছুই। অমিতকে স্পষ্ট বার্তা মমতার, ‘আগুন নিয়ে খেলবেন না’।
নয়া দলীয় ভবন উদ্বোধন করে মমতা বৃহস্পতিবার সরব হন, রান্নার গ্যাস ও পেট্রোল- ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে। তারপরেই আত্মবিশ্বাসের সুরে বলেন, আগামী ২০২৪- এ ক্ষমতায় আসবে না বিজেপি। গেরুয়া শিবির ও পদ্ম শাসিত কেন্দ্রকে তোপ দেগে বলেন, ওরা রোজ মিথ্যে কথা বলে। বারবার মিথ্যাচার- ভ্রষ্টাচার করে বিজেপি। বলেন, নির্বাচনের সময় অমিত শাহ্ যা করেছেন, তাতে তাঁর লজ্জা পাওয়া উচিৎ। তারপরেই কটাক্ষ করে মমতা বলেন, ওনার উচিৎ মুখ লুকিয়ে রাখা। বিজেপি বিএসএফকে নিয়ে রাজনীতি করছে বলেও বিস্ফোরক অভিযোগ করেন মমতা। উল্লেখ্য, অমিত শাহ্ তাঁর সফরের প্রথম দিন বিএসএফ নিয়ে একাধিক বৈঠক করেন। তাতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির নেতারাও। যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। এই প্রসঙ্গেই বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন মমতা। তারপরেই বলেন, দেশ জুড়ে দাঙ্গা করতে চাইছে বিজেপি। এসব করে আদৌ লাভ হবে না। মমতা বলেন, উনি দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ওনার বাংলার আইন শৃঙ্খলা নিয়ে না ভাবলেও চলবে। উনি বরং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ও বিজেপি শাসিত রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে ভাবুন।
অমিত শাহ্ ও কেন্দ্রকে সিএএ নিয়ে বারবার প্রশ্ন করেছে বঙ্গ বিজেপি। প্রশ্ন সিএএ এখনও কেন লাগু হয়নি? অমিত সভা থেকে এদিন বলেন, করোনা পরিস্থিতি ঠিক হলেই সিএএ লাগু হবে। যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা এখনই নিশ্চিহ্ন হওয়ার নয়। অমিতের পাল্টা মমতা বলেন, ‘সিএ মানে চাটার্ড অ্যাকাউন্ট বুঝি। দেশে তার দরকার আছে’। এরপরেই বলে সিএএ মানে তোতাপাখি। বারবার এসে একই মিথ্যে কথা বলে ওরা। বাংলায় কখনও এনআরসি, সিএএ চালু হবে না। তাঁর সাফ জবাব, ২০২৪- এ আর ফিরতেই পারবে না বিজেপি। মমতা বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আপনাকে সম্মান করি। আপনি নাগরিক, আমিও নাগরিক আগুন নিয়ে খেলবেন না’। তাঁর সোজাসুজি বার্তা, বাংলায় বিএসএফ নিয়ে রাজনীতি করবেন না। তারপরেই বলেন, এসব করে বাংলায় কিছু লাভ করতেও পারবে না বিজেপি।
তারপরেই আত্মবিশ্বাসের সুরে বলেন, আগামী ২০২৪- এ ক্ষমতায় আসবে না বিজেপি। গেরুয়া শিবির ও পদ্ম শাসিত কেন্দ্রকে তোপ দেগে বলেন, ওরা রোজ মিথ্যে কথা বলে। বারবার মিথ্যাচার- ভ্রষ্টাচার করে বিজেপি। বলেন, নির্বাচনের সময় অমিত শাহ্ যা করেছেন, তাতে তাঁর লজ্জা পাওয়া উচিৎ। তারপরেই কটাক্ষ করে মমতা বলেন, ওনার উচিৎ মুখ লুকিয়ে রাখা। বিজেপি বিএসএফকে নিয়ে রাজনীতি করছে বলেও বিস্ফোরক অভিযোগ করেন মমতা। উল্লেখ্য, অমিত শাহ্ তাঁর সফরের প্রথম দিন বিএসএফ নিয়ে একাধিক বৈঠক করেন। তাতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির নেতারাও। যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। এই প্রসঙ্গেই বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন মমতা। তারপরেই বলেন, দেশ জুড়ে দাঙ্গা করতে চাইছে বিজেপি। এসব করে আদৌ লাভ হবে না। মমতা বলেন, উনি দেশের স্বরাস্ত্রমন্ত্রী। ওনার বাংলার আইন শৃঙ্খলা নিয়ে না ভাবলেও চলবে। উনি বরং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ও বিজেপি শাসিত রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে ভাবুন।
অমিত শাহ্ ও কেন্দ্রকে সিএএ নিয়ে বারবার প্রশ্ন করেছে বঙ্গ বিজেপি। প্রশ্ন সিএএ এখনও কেন লাগু হয়নি? অমিত সভা থেকে এদিন বলেন, করোনা পরিস্থিতি ঠিক হলেই সিএএ লাগু হবে। যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা এখনই নিশ্চিহ্ন হওয়ার নয়। অমিতের পাল্টা মমতা বলেন, ‘সিএ মানে চাটার্ড অ্যাকাউন্ট বুঝি। দেশে তার দরকার আছে’। এরপরেই বলেন, সিএএ মানে তোতাপাখি। বারবার এসে একই মিথ্যে কথা বলে ওরা। বাংলায় কখনও এনআরসি (NRC), সিএএ (CAA) চালু হবে না। তাঁর সাফ জবাব, ২০২৪- এ আর ফিরতেই পারবে না বিজেপি। মমতা বলেন, ‘স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আপনাকে সম্মান করি। আপনি নাগরিক, আমিও নাগরিক আগুন নিয়ে খেলবেন না’। তাঁর সোজাসুজি বার্তা, বাংলায় বিএসএফ নিয়ে রাজনীতি করবেন না। তারপরেই বলেন, এসব করে বাংলায় কিছু লাভ করতেও পারবে না বিজেপি।