এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

‘সবুজ বাজি’ উৎপাদনের ক্লাস্টার নির্মাণে সহায়তা করবে রাজ্য সরকার

Courtesy - Google and Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: পরিবেশ ও বায়ু দূষণ ঠেকাতে কলকাতা হাইকোর্ট তো বটেই, সুপ্রিম কোর্টও সাধারন বাজির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বাংলার বুকেও বেশ কিছু জায়গায় বাজি কারখনায় বিস্ফোরণের ঘটনায় একাধিক ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। তাই রাজ্য সরকারও চাইছে বাংলার বাজি ব্যবসায়ীরা যত শীঘ্র সম্ভব বৈধ ভাবে ‘সবুজ বাজি’ বা Green Crackers নির্মাণের পথে চলে আসুক। শুধু তাই নয়, বিস্ফোরণের মতো ঘটনা ঠেকাতে রাজ্য সরকার(West Bengal State Government) জোর দিচ্ছে বাজি উৎপাদনের ক্ষেত্রে এলাকাভিত্তিক ছোট ও মাঝারি মাপের ক্লাস্টার(Clusters) নির্মাণের দিকেও। সেই লক্ষ্যেই এবার পরিবেশবান্ধব ‘সবুজ বাজি’ উৎপাদনের জন্য ক্লাস্টার তৈরি সহ বাজি ব্যবসায়ীদের নানাভাবে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের ক্ষমতাসীন ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন সরকার। এই সাহায্য কীভাবে দেওয়া হবে তা জানানো হয়েছে সবুজ বাজি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রয় সংক্রান্ত নতুন সরকারি নীতিতে।

কয়েকদিন আগে রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক বসেছিল। সেই বৈঠকেই সবুজ বাজি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রয় সংক্রান্ত নতুন সরকারি নীতিতে শিলমোহর দেওয়া হয়েছে। এই নীতি অনুমোদনের পরই রাজ্যের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প দফতর(MSME Department) একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। তাতে জানানো হয়েছে, জেলা প্রশাসনের সাহায্যে বাজি তৈরির জন্য ক্লাস্টার নির্মাণের জন্য জমি চিহ্নিতকরণ এবং সেই ক্লাস্টারের পরিকাঠামো উন্নয়নের প্রাথমিক কাজ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প দফতরই করে দেবে। বাজি উৎপাদকদের ওই জমি দেওয়া হবে ৩০ বছরের লিজে। বাজি উৎপাদকরাও নিজেদের জমিতে ক্লাস্টার গড়তে পারবেন। তখন পরিকাঠামো নির্মাণ খরচের ৯০ শতাংশ দেবে সরকার। বাজি উৎপাদকরা ক্লাস্টার তৈরির জন্য কোনও সরকারি জমি চিহ্নিত করলেও সরকার সাহায্য করবে। সেক্ষেত্রে পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে উৎপাদকদের নিজেদের খরচে।

নতুন নীতিতে বলা হয়েছে, রাজ্য সরকারের ‘শিল্প সাথী’ পোর্টালে বাজি উৎপাদন, মজুত ও বিক্রির জন্য লাইসেন্স পেতে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। উৎপাদকরা ‘বঙ্গশ্রী’ প্রকল্পের অধীনে আর্থিক সুবিধা পাবেন। বিশেষ ক্লাস্টারে গ্রিন বাজি উৎপাদনের জন্য ‘নিরি’ থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণের খরচ দেবে রাজ্য। কোনও উৎসবের সময় লোকালয় থেকে দূরে কোনও ফাঁকা জায়গায় সাময়িকভাবে বাজি বিক্রির অনুমতি দিতে পারবে জেলা প্রশাসন। জেলা পর্যায়ের বিশেষ কমিটি এই অনুমতি দেবে। এই সব নীতি বাস্তবায়িত হলে রাজ্যে বেআইনি বাজি নির্মাণের ঘটনা যেমন বন্ধ হয়ে যাবে তেমনি বিস্ফোরণের মতো ঘটনায় প্রাণহানীও অনেকাংশেই ঠেকানো যাবে বলে মনে করছেন রাজ্যের আধিকারিকেরা।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, ‘SET’ গঠন লালবাজারের

ডায়মন্ড হারবার ও আনন্দপুর থানার ওসিকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

তিলজলায় প্রচন্ড গরমে পুকুরে স্নান করতে নেমে ৩ কিশোরের মর্মান্তিক মৃত্যু

শনিবার থেকে উত্তরবঙ্গে এবং রবিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে ঝড় – বৃষ্টি শুরু হবে

সুবীরেশ-কল্যাণময়কে নিয়োগ করেছিলেন রাজ্যপাল, তথ্য পেশ তাঁদের আইনজীবীর

চাকরি বাতিলের জেরে একাধিক  স্কুলে বন্ধের মুখে বিজ্ঞান বিভাগ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর