এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

মমতার বাংলায় TMC’র পার্টিঅফিসের দখল নিল CPI(M)

নিজস্ব প্রতিনিধি: পরিবর্তনের পরে ১২ বছর পূর্ণ হতে চলেছে। কিন্তু এখনও ক্ষমতার আস্ফালন ভোলেনি বাংলার(Bengal) বুকে ৩৪ বছর ধরে অত্যাচারের স্টিমরোলার চালানো CPI(M)। তাঁরা এখনও আটকে হার্মাদতন্ত্রে। গণতান্ত্রিক পথে ক্ষমতা দখল এখনও তাঁদের কাছে বড় অ্যালার্জি। তাঁদের এখনও যাবতীয় ক্ষমতার উৎস বন্দুকের নল। তাই এখনও CPI(M)’র শেষপুর কেশপুরের(Keshpur) মাটিতে দেখা যাচ্ছে সেই হার্মাদদের গাজোয়ারি। রাতারাতি সেখানে দখল হয়ে যাচ্ছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস বা TMC’র পার্টি অফিস(Party Office)। সেটাও আবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) রাজত্বপাটে।  

আরও পড়ুন অকালেই ঝরছে তরতাজা প্রাণ, নেপথ্যে Post Covid Syndrome

রাজ্যে পালাবদলের পর থেকে বাংলার বুকে বহু বার বহু জায়গায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে তাঁদের পার্টিঅফিস দখলের অভিযোগ তুলেছে সিপিএম। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে সেই সিপিএমের বিরুদ্ধেই পশ্চিম মেদিনীপুরের(Paschim Midnapur) কেশপুরে পার্টি অফিস দখলের অভিযোগ তুলল শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। আর সেই ঘটনা ঘিরেই তীব্র চা়ঞ্চল্য ছড়িয়েছে ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী বা দেব’র নিজের গ্রাম মহিষদার(Mahishda) বুকে। ঘটনাচক্রে, এই কেশপুরেই কয়েক দিন আগে জনসভা করে এসেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এলাকায় উত্তেজনা থাকায় পুলিশ বাহিনীও মোতায়েন করা হয়। যদিও পার্টি অফিস পুনর্দখলের অভিযোগ অস্বীকার করেছে সিপিএম। গ্রাম সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূলের পার্টিঅফিস দখলের ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যায়। ওই পার্টি অফিস থেকে তৃণমূলকর্মীদের বার করে তালা লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সিপিএমের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন পাখির চোখে সংখ্যালঘু ভোট, বাংলায় রথে রাশ বিজেপির

CPI(M)’র কেশপুর-১ এরিয়া কমিটির দাবি, তৃণমূল সরকারে আসার পরেও নিজেরা এলাকায় কোনও পার্টি অফিস তৈরি করতে পারেনি। উল্টে তাঁরা সিপিএমের পার্টি অফিস দখল নিয়েছে। মাঝে ২০১৬ এবং ২০২১ সালে নির্বাচনের সময় সিপিএমকে বেশ কিছু পার্টি অফিস ফেরানো হলেও নির্বাচনের পর আবার তা দখল নেয় তৃণমূল। কিন্তু ঘটনার জেরে যে লালপার্টির মুখ পুড়ছে সেটা বুঝেই এখন ঘটনাটি থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে শুরু করেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার লালপার্টির নেতারা। তাঁরা এখন এই ঘটনা ঘিরে সব আকাশকুসুম দাবি করছেন। বলছেন, পার্টি অফিস দখল নেওয়ার ব্যাপারে তাঁরা নাকি কিছুই জানেন না। আবার ধামাচাপা দেওয়া যাচ্ছে না দেখে দাবি করছেন, বিষয়টি কেশপুরের নেতৃত্ব দেখছেন। একটা মাতাল ওই পার্টি অফিসে তালা লাগিয়ে দিয়েছে। এর বেশি কিছুই নাকি হয়নি। যদিও জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, ওঁদের পার্টি অফিসে বসার মতো লোকই নেই। তার পরেও ওঁরা পার্টি অফিস দখল করছে। তৃণমূল এর জবাব দিতে শুরু করলে গ্রামে একটাও লাল প্তাকা দেখা যাবে না। কর্মীরা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে। তাঁদের ধৈর্য ধরতে বলা হয়েছে। এই ঘটনার জেরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে বুঝতে পেরেই রবিবার সকালে পুলিশের উপস্থিতিতে সেইও পার্টি অফিসে লাগানো তালা খুলে দেন স্থানীয় CPI(M) নেতারা। আর সেটাও পুলিশের উপস্থিতিতে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি যাওয়ার মধ্যেই লক্ষাধিক কর্মসংস্থানের ঘোষণা মমতার

‘মাটির ছেলে কেষ্ট’, নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে জেলবন্দি অনুব্রতর প্রশংসায় মমতা

‘গায়ে মাখানো রয়েছে পটাশিয়াম সায়ানাইড’, সুইসাইড নোট লিখে আত্মঘাতী দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়া

কুখ্যাত জঙ্গি জীবন সিংহের সংগঠনের তরফে ৫ কোটি তোলাবাজি চেয়ে উদয়ন গুহকে চিঠি

খাদ্য দফতরে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, গ্রেফতার ২

প্রয়াত চন্দননগরের প্রাক্তন বিধায়ক ও মেয়র অশোক সাউ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর