নিজস্ব প্রতিনিধি, সন্দেশখালি: ৫ তারিখ কি ঘটনা ঘটে ছিল , তার তদন্তে শেখ শাহজাহানের মার্কেটের বিভিন্ন দোকানের মালিকের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই অফিসাররারা। সিবিআই আধিকারিকরা সন্দেশখালি সরবেড়িয়াতে(Sarberia) ফের সিসিটিভি(CCTV) ফুটেজ খতিয়ে দেখে। দুই অভিযুক্ত ৬ দিনের সিবিআই হেফাজতে রয়েছে। ৫ ই জানুয়ারি সন্দেশখালি সরবেড়িয়া আকুঞ্জি পাড়াতে শেখ শাহাজানের বাড়িতে ইডি অধিকারিকরা গেলে তাদেরকে জমায়েত করে মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেয়। তারা আক্রান্ত হয় ।এই নিয়ে ন্যাজাট থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
ইডির (ED)কাছ থেকে এই তদন্তভার আদালত সিবিআই এর উপর দেয়। ইতিমধ্যে সন্দেশখালিকাণ্ডে ২২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বেশি অংশই সিবিআই হেফাজতে রয়েছে। রবিবার দুই অভিযুক্ত মেহবুব মোল্লা ও সুকমল সর্দারকে নিয়ে ফের সিবিআই আধিকারিকরা সন্দেশখালি শেখ শাহজাহানের মাছের আরতে পৌঁছে যায়। সেখানে গিয়ে চায়ের দোকানদার থেকে শুরু করে অন্যান্য দোকানের মালিকের সঙ্গে কথা বলেন ।এমন কি শেখ শাহজাহানের(SK.Sahazahan) মাছের আড়তে যে সিসিটিভি লাগানো রয়েছে সেই গুলো খতিয়ে দেখেন। ইতিমধ্যে মেহবুব মোল্লার স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, আমার স্বামী নির্দোষ ।তাকে ফাঁসানো হয়েছে। ৫ই জানুয়ারি ঘটনার দিন ছিল না। সরবেড়িয়া আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জিয়াউদ্দিন মোল্লা তাকে পরিকল্পনা করে ডেকে এনে পুলিশ হাতে তুলে দিয়েছে ।
এই নিয়ে একরাশ ক্ষোভ উপড়ে দিয়েছেন জিয়াউদ্দিন মোল্লা(Jiyauddin Molla)। বর্তমানে চার দিনের সিবিআই হেফাজতে রয়েছে। ফের তল্লাশি শুরু করেছে। সকাল থেকে শেখ শাহাজানের মার্কেট আরত আকুঞ্জি পাড়ার বাড়ি সহ একাধিক জায়গা যায় সিবিআই। হাইকোর্টের নির্দেশে ন্যাজাটে একগুচ্ছ আইনজীবী নিয়ে বিজেপি নেত্রী প্রিয়াঙ্কা ট্রিব্রুয়াল বিজেপি সেবা কেন্দ্র সাধারণ মানুষের অভাব অভিযোগ শুনে আইনি পরিষেবা দেওয়ার জন্য বিশেষ শিবির করেছে।
