এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

হুগলিতে সেচ প্রকল্পের প্রসার, লাভবান হবেন ৩ হাজার কৃষক

নিজস্ব প্রতিনিধি: কৃষি(Agriculture) ও শিল্পকে(Industry) পাশাপাশি রেখে রাজ্যের সার্বিক উন্নয়নকেই পাখির চোখ করেছে নবান্ন(Nabanna)। সেই লক্ষ্যেই তাঁরা রাজ্যে কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদন বাড়াতে প্রতিটি জেলাতেই নতুন নতুন কৃষিজমিকে সেচের আওতায় আনার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সেই সূত্রেই হুগলি(Hooghly) জেলার ৫টি ব্লকে স্থানীয় নদীর সেচ প্রকল্পের প্রসারের জন্য ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করল রাজ্য সরকার। তাতে নতুন করে ৩ হাজার কৃষক উপকৃত হবে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন নতুন কৃষি জমিতে সেচের জল পৌঁছে দিতে স্থানীয় নদীর জল দিয়ে চালানো সেচ প্রকল্পকেই প্রসারিত করতে চাইছে রাজ্য সরকার। তার জন্য পুরাতন খালগুলিতে জলের জোগান বাড়ানো ও নতুন খান খননের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। এই কাজ সম্পূর্ণ হলে এতদিন শুখা মরশুমে যে সব জায়গায় সেচের জলের অভাবে কৃষিকাজ করা যেত না সেই সব জায়গাতেও চাষ করা যাবে।

আরও পড়ুন কথা রেখেছেন মমতা, Super Speciality Hospital পেল বেলদা

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, যে ৫টি প্রকল্প চিহ্নিত করা হয়েছে তার মধ্যে জেলার আরামবাগ মহকুমাতে রয়েছে ৩টি প্রকল্প ও চুঁচুড়া সদর মহকুমায় রয়েছে ২টি প্রকল্প। আরামবাগ ব্লকের ৩টি প্রকল্পের মধ্যে গোঘাট-২ ব্লকের বালি-জগৎপুর গ্রাম পঞ্চায়েত ও কুমুরসায় গ্রাম পঞ্চায়েতে রয়েছে ১টি করে প্রকল্প। ১টি প্রকল্প রয়েছে আরামবাগ ব্লকের আমগ্রাম-১ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। অন্যদিকে চুঁচুড়া মহকুমার ২টি প্রকল্পের মধ্যে ১টি রয়েছে মগরা ব্লকের হাঁসগরা-২ গ্রাম পঞ্চায়েত ও বলাগড় ব্লকের প্রকল্পটি রয়েছে নিত্যানন্দপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতে। এই ৫টি প্রকল্পে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি টাকার মধ্যে আরামবাগ ব্লকের আমগ্রাম-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রকল্পটি পাচ্ছে ৫৫ লক্ষ ৭৯ হাজার টাকা, গোঘাট-২ ব্লকের বালি-জগৎপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রকল্পটি পাচ্ছে ৬২ লক্ষ ৬৭ হাজার টাকা, কুমুরসায় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রকল্পটি পাচ্ছে ৫৪ লক্ষ ৪৪ হাজার টাকা, মগরা ব্লকের হাঁসগরা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রকল্পটি পাচ্ছে ৬২ লক্ষ ২৮ হাজার টাকা এবং বলাগড় ব্লকের নিত্যানন্দপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রকল্পটি পাচ্ছে ৮৬ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা।

আরও পড়ুন জেলে পার্থ-কেষ্ট-মানিক, Mobile ব্যবহারে কড়া পদক্ষেপ হাইকোর্টের

এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে স্থানীয় নদী থেকে জল তুলে তা সেচ খালের মাধ্যমে জমিতে পাঠানো হবে। সেই জল তোলার জন্য খালগুলিতে জলের জোগান বাড়াতে আরও বেশি করে পাম্প বসানো হবে ও কিছু জায়গায় কালভার্টও বানাতে হবে। উল্লেখ্য এই ৫টি প্রকল্প সেচ দফতরের মাধ্যমে রূপায়িত হলেও তার টাকা বরাদ্দ করেছে রাজ্যের জলসম্পদ উন্নয়ন দফতর। আশা করা হচ্ছে খুব শীঘ্রই এই ৫টি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে যাবে এবং আগামী শুখা মরশুমের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে আগামী বছর রবি শস্য চাষে আর জলের অভাব হবে না।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ ২ মে, উচ্চমাধ্যমিকের ৮ তারিখ

বেনজির কাণ্ড, বীরভূমে বিজেপির হয়ে মনোনয়ন জমা দুই প্রার্থীর

ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতো বিজেপি ‘অর্ডার ফিক্সিং’ করছে, তোপ অভিষেকের

অভিজিৎকে নিশানা বানিয়ে দেবাংশুকে বড় দায়িত্ব দিলেন মমতা

তমলুকে মমতার নিশানায় অভিজিৎ, বাদ পড়লেন না বিকাশও

ফের দুয়ারে ভোট, শান্তিপুর-ফুলিয়ার তাঁত শিল্পীরা হতাশার অন্ধকারেই দিন কাটাচ্ছেন

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর