এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

আবারও খেলা হবে, গ্রামে গ্রামে ফুটবল বিলি রাজ্যের

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: একুশের ভোটে তৃণমূলের(TMC) তরফে তোলা হয়েছিল ‘খেলা হবে’(Khela Hobe) শ্লোগান। তুমুল জনপ্রিয় পায় সেই শ্লোগান। এবার ২৪’র ভোটের(General Election 2024) মুখে সেই ‘খেলা হবে’ আবারও ফিরে আসছে গ্রাম বাংলার(Rural Bengal) বুকে। কেননা রাজ্যের ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গ্রাম বাংলার ফুটবলপ্রেমীদের মাঠে নামায় উৎসাহ দিতে বিনামূল্যে গ্রামে গ্রামে ফুটবল(Football) বিলি করা হবে। রাজ্য সরকারের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প দফতরের মাধ্যমে এই ফুটবল বিলি করা হবে। কিছু কিছু জায়গায় দেওয়া হবে ভলিবলও। রাজ্যের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প দফতরের আওতায় আছে Refugee Handicrafts নামে একটি বিভাগ। তাঁরাই এই ফুটবল ও ভলিবল সরবরাহ করবে।

একসময় ওপার বাংলা থেকে যাঁরা এখানে চলে এসেছিলেন, তাঁদের জীবন-জীবিকার বন্দোবস্ত করে দিতে সরকারি উদ্যোগে শুরু হয়েছিল Refugee Handicrafts’র পথ চলা। বাম আমলে সংস্থাটি মৃতপ্রায় হয়ে যায়। ক্ষমতায় এসে তাকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সংস্থাটি চালানোর ভার তুলে দেন বাংলার প্রাক্তন তারকা ফুটবলার মানস ভট্টাচার্য, বিদেশ বসু, ক্রম্পটন দত্ত, প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, নিমাই গোস্বামী এবং শান্তি মল্লিকের হাতে। পোশাক তৈরির পাশাপাশি ফুটবল ও ভলিবলও তৈরি করতে শুরু করে Refugee Handicrafts। মুখ্যমন্ত্রী সেই বলের নামকরণ করেন ‘জয়ী’। গত কয়েক বছর ধরে ভালো ব্যবসা করেছে এই সংস্থা। জেলায় জেলায় তৈরি হয়েছে নানা ইউনিট। Refugee Handicrafts’র তরফে ফুটবল ও ভলিবল তৈরির পাশাপাশি মহিলা শিল্পীদের দিয়ে পোশাক তৈরি করানোর ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। সেই সব বল ও পোষাক রাজ্য সরকার কিনে নিচ্ছে।

এই প্রসঙ্গে Refugee Handicraftsর চেয়ারম্যান মানস ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ‘আমরা সংস্থাটিকে আর্থিকভাবে সচ্ছল করতে পেরেছি। কাজ দিতে পেরেছি বহু মহিলাকে। বিভিন্ন জেলার শিল্পীদের কাছ থেকে হরেকরকম হস্তশিল্প আমরা কিনছি ও বিক্রি করছি। পাশাপাশি সংস্থার তরফে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বিনামূল্যে ফুটবল ও ভলিবল দেওয়া শুরু করেছি আমরা। পুরুলিয়া, শান্তিনিকেতন ও বাঁকুড়ার পর সম্প্রতি আমরা ঝাড়গ্রামে যাই। সেখানে টিয়াকাঠি, বাঁশতলা, নলবানা প্রভৃতি গ্রামে জয়ী বিতরণ করেছি। তবে সেসবের পাশাপাশি গ্রামবাসীদের জন্য ধুতি, শাড়ি, কম্বল প্রভৃতি সরঞ্জামও নিয়ে গিয়েছিলাম। রাজ্যের নানা প্রান্তে ঘুরে এই উদ্যোগ নেওয়ার পরিকল্পনা করছি। এর মূল কারণ নতুন প্রজন্মের মধ্যে খেলাধুলোর আগ্রহ বাড়িয়ে তোলা। গ্রামগুলিতে ঘুরে পুরুষদের পাশাপাশি যেভাবে মহিলা খেলোয়াড়দের উদ্দীপনা দেখেছি, তাতে আমরা অভিভূত।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

মালদায় বাজ পড়ে মৃত্যু ১১ জনের, শোকপ্রকাশ মমতার

উচ্চ মাধ্যমিকে মেধা তালিকায় বদল, জায়গা করে নিল আরও ১২ জন

প্রচারে বেরিয়ে আচমকা অসুস্থ সায়নী, বাতিল সমস্ত কর্মসূচি

বিলুপ্ত Typist পদের জায়গায় LDA পদ সৃষ্টির দাবি

ঘুরপথে হিন্দি চাপানোর প্রচেষ্টা UGC’র, সরব ব্রাত্য সহ রাজ্যের শিক্ষাবিদরা

জামিন পেয়েই বিধানসভায় তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ  

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর