এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কাশীপুরে ভাঙতে হবে ১০ টি বাড়ি, ঘর দেবে পরিবহণ দফতর

নিজস্ব প্রতিনিধি: কাশীপুরের (KASHIPUR) রতনবাবু ঘাট সংলগ্ন এলাকায় ফাটল ধরেছে প্রায় ১১ টি বাড়িতে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছিল ২ টি বাড়ি ভাঙতে হবে। তবে পরে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ভাঙতে হবে ১০ টি বাড়ি। যাদের বাড়ি ভাঙা হবে তাঁদের প্রত্যেককে আলাদা করে ঘর দেবে রাজ্য পরিবহণ দফতর (TRANSPORT DEPT.)। এমনটাই ঘোষণা করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী (MINISTER) তথা কলকাতা পুরসভার মেয়র (KOLKATA MUNICIPALITY MAYOR) ফিরহাদ হাকিম। দ্রুত এই কাজ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।  

উল্লেখ্য, বউবাজারে বাড়িগুলিতে ফাটল দেখা গিয়েছিল। এলাকাবাসীরা তা নিয়ে নাকাল। তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে কলকাতা পুরসভা। তারপরেও সম্প্রতি ফাটল দেখা গিয়েছে কলকাতা পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডে। কাশীপুরের রতনবাবু ঘাট সংলগ্ন এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়িতে দেখা দিয়েছে ফাটল। মাটির তলায় ধস নামার কারণেই এই বিপত্তি। পুরসভার অনুমান ছিলই, পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। তাই ওই এলাকার প্রায় ৫৫ জন বাসিন্দাকে স্থানীয় স্কুলে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। ইতিমধ্যেই ১০ বাই ১০ ফুটের ধস মেরামতের চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে ধস গভীর হচ্ছে ক্রমশ। আগে প্রায় ১১ টি বাড়িতে ফাটল দেখা গিয়েছিল। বুধবার আবারও নতুন করে দেখা যায় ফাটল। গত বুধবার ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন পুরসভার ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ ও পুরসভার বিশেষ প্রতিনিধি দল।

ওই দিন পুরসভার ডেপুটি মেয়র (DEPUTY MAYOR) পুর আধিকারিকদের সঙ্গে ঘটনাস্থলেই আলোচনা করেন। কী ভাবে সমস্যার সমাধান করা যায়, তা নিয়েই হয় আলোচনা। পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। ওই এলাকার সমস্যা শুধু বাড়িতে ফাটল ধরাই নয়। বসে গিয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়ি। পুরসভা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে গঙ্গা তীরবর্তী বাড়ি গুলি। মনে করা হচ্ছে, গঙ্গার জল কোনও ভাবে পাইপলাইনের ফাটল বা ছিদ্র দিয়ে ঢোকার জন্যই মাটির স্তর দুর্বল হয়ে পড়ছে।  

ওই দিন মেয়র পরিষদের বৈঠকে এই বিষয়টি উত্থাপন করেন ডেপুটি মেয়র। তা শোনার পর মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, বাড়ি গুলি ভেঙে ফেলা হবে। যাঁদের বাড়ি ভাঙা হবে তাঁদের প্রত্যেককে অন্যত্র ঘর দেবে পরিবহণ দফতর। তিনি বলেন, এই অঞ্চলে জেটি তৈরির কাজ চলছে। এখানে থাকা নিরাপদ হবে না। জমির অবস্থা ভাল না। তাঁর ওপর বর্ষাকাল, যখন তখন আসতে পারে বান। তাই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই প্রসঙ্গে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কার্তিক মান্না বলেন, অন্যত্র বাড়ি দেওয়ার জন্য বিকল্প জায়গা খোঁজা হচ্ছে। দেখা হচ্ছে, ওই পাড়াতেই জমি পাওয়া যায় কি না।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

প্রচারে বেরিয়ে আচমকা অসুস্থ সায়নী, বাতিল সমস্ত কর্মসূচি

বিলুপ্ত Typist পদের জায়গায় LDA পদ সৃষ্টির দাবি

ঘুরপথে হিন্দি চাপানোর প্রচেষ্টা UGC’র, সরব ব্রাত্য সহ রাজ্যের শিক্ষাবিদরা

জামিন পেয়েই বিধানসভায় তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ  

‘গদ্দার’ রথীনকে আবারও হারিয়ে প্রসূণকে দিল্লি যাত্রার ছাড়পত্র দিতে প্রস্তুত হাওড়া

‘সিবিআইয়ের কাছে যান’, সন্দেশখালি মামলা নিয়ে হাইকোর্টে ধাক্কা বিজেপির

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর