নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: রোজা চলাকালীন কম-বেশি প্রতিটি সবজির দাম মধ্যবিত্তের ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল। ঈদ শেষ হয়েছে। কিন্তু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমার কোনও লক্ষ্মণ দেখা যাচ্ছে না। কী দামে কোন পণ্য বিক্রি হচ্ছে, একবার দেখে নেওয়া যাক।
এক কেজি কাঁচা লঙ্কার দাম একশো টাকা। কোথাও কোথাও বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার ওপরে। রসুনের দাম এক ধাক্কায় ৪০ টাকা বেড়ে এক কেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। এক ডজন ডিমের দাম বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। মাত্র এক সপ্তাহ আগে একডজন ডিম কিনতে গেলে খরচ হত ১০৫ টাকা। কোথাও কোথাও ১০৮ টাকা। প্রতি কেজি টম্যাটোর দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা। ঈদের পরের সপ্তাহে এক কেজি টম্যাটো কিনতে গেলে খরচ হত মাত্র ৪০ টাকা। ভালো মানের গাজর প্রতি কেজির দাম ১৫০ টাকা।
দাম বেড়েছে সজনে ডাঁটা, নতুন কচুমুখি, করলা, পেঁপে। সজনে ডাঁটা বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৮০ টাকা। কচুমুখির দাম ৮০ টাকা। এক কেজি করলা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা করে। পেঁপের দামও এক। ঈদের বেশ কিছুদিন পরেও পেঁপেরে দাম ছিল প্রতি কেজি ৪০ টাকা। দাম বেড়েছে পটল, মূলা বরবটির। বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা করে। প্রতি কেজি পিঁয়াজের দাম ৪০-৪৫ টাকা। বগুড়ার লাল আলু ৩০ টাকা, সাদা আলু ২০ টাকা, শসা ৩০ টাকা প্রতিকেজি।