এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

বিলু এবার বইতে, ছবি হল বই

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ‘বিলু রাক্ষস’ ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল বছর পাঁচেক আগে। আর সেই ছবির পাঁচ বছর পর মুক্তি পেল বইয়ের আকারে ইন্দ্রাশিস আচার্যের এই ছবিটি। বলা ভালো ‘ছবি বই হল’। যার প্রকাশনা করেছে কলিকাতা লেটারপ্রেস। তবে শুধু বই প্রকাশ নয় এদিন আরও একবার কলকাতার নন্দনে আয়োজিত হল বিলু রাক্ষসের স্পেশাল স্ক্রিনিং। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্র ও বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুণীজনেরা। ছিলেন বিশেষ অতিথি হয়ে এদিন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, বরুণ চন্দ, জয় সেনগুপ্ত,,জয় সরকার ও কাঞ্চনা মৈত্র প্রমুখ।

শিল্প ও কর্পোরেট জীবনের মাঝে সব সময় চলা দ্বন্দ্ব তুলে ধরেছেন ছবির মাধ্যমে পরিচালক ইন্দ্রাশিস আচার্য। এই ছবি নাকি খানিকটা তাঁর নিজের জীবনের কথাই বলে। উত্তর কলকাতায় বিলুর বেড়ে ওঠা। সাধারণ মানুষেরই সে প্রতিনিধি বলা যায়। প্রতিদিনের ইঁদুর দৌড়ে সেও বাকিদের মতো সামিল। যার বারবার ইচ্ছা হয় চেনা শৈশবে ফিরে যেতে কিন্তু পারে না। বিলু মূলত আমাদের সমাজের প্রত্যেকটি মানুষকে রিপ্রেজেন্ট করে।

ইতিমধ্যেই ছবির গল্প সকলের জানা। কিন্তু এরকম বই প্রকাশ বাংলা ছবির জগতে এটি এক নজরকাড়া ঘটনা। এদিনের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত জানান, তিনি রীতিমতো আপ্লুত। যদিও তিনি ছবিটির সঙ্গে একেবারেই যুক্ত নন। কিন্তু কোনও ছবির অংশ না হয়েও যে এভাবে অংশ হওয়া যায় সেটা পরিচালক ইন্দ্রাশিস আচার্য তাঁকে বোঝালেন। যা তাঁকে অত্যন্ত আনন্দ দিয়েছে। অভিনেত্রীর আরও বক্তব্য, ”ছবিটা দেখে রীতিমতো কেঁদেছি। আসলে কিছু কিছু ছবির মধ্যে আমরা বাস করি। আমি তখন ইন্দ্রাশিস এর সঙ্গে কোন কাজ করে উঠিনি। তবে আমাদের একটা ছবি করার কথা চলছিল। এই ছবির মাধ্যমেই বিলু আমাদের সবার মধ্যে জীবন্ত হয়ে উঠেছে। এই বইটির জন্যও আমাকে কিছু লিখতে বলা হয়েছিল। আমি ছোট একটা অংশ লিখেছিলাম। দেখলাম সেটা সংযোজিত হয়ে… আসলে আমি সিনেমার কর্মকাণ্ডের মধ্যে থাকি। সিনেমা নিয়েই আমার ওঠাবসা। কিন্তু যখন দেখছি আমার কোনও লেখাও প্রকাশ করা হচ্ছে তখন বেশ ভালো লা… পুরো বিষয়টা ডকুমেন্ট হয়ে থেকে গেল। আসলে সিনেমার কোন সীমানা থাকে না। আর সেখান থেকেই এও কামনা করব প্রকাশক বন্ধুরা এই বইয়ের মাধ্যমেই আমাদের ছবিটিকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেবেন।”

ইন্দ্রাশিস আচার্য বলেন, এটা একটা দারুণ জার্নি ছিল। এটা আমাদের খুব কাছের ছবি। নিজেদের মত কাজ করেছি। যেহেতু আমাদের কোনও প্রযোজক ছিল না তাই কোনও চাপ ছিল না। হরিতকি বাগানের বাড়িতে আমরা কাজ করেছি। প্রত্যেক অভিনেতা-অভিনেত্রীর থেকে আমরা সহযোগিতা পেয়েছি। কেউ কখনও পারিশ্রমিক নিয়ে চাপ দেননি। আম আমার যে বাকি ছবিগুলি করেছি সেই সবকটির মধ্যে ‘বিলু রাক্ষস’ আমার জন্য বিশেষ হয়ে থেকে যাবে। এই ছবিটা পুরোপুরি না হলেও কিছুটা আমার জীবনের সঙ্গে মেলে। কর্পোরেট জীবনের সঙ্গে ক্রিয়েটিভ জীবনের যে দ্বন্দ্ব তা কিছুটা আমি বুঝতে পেরেছিলাম। ছবিটা এতদিন পর যেন সারা বিশ্বের মানুষের খুব কাছে এসেছে। এবং এখনও এটা নিয়ে চর্চা হচ্ছে।  

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বিশাল অফার! এবার থেকে মাত্র ২৯ পয়সায় দেখতে পারবেন হলিউড সিনেমা, কোথায়?

‘ডান্স দিওয়ানে’-র মঞ্চে ২৭ বছরের স্মৃতি তাজা করলেন মাধুরী-করিশ্মা

আবির বা যীশু নয়, ‘সারেগামাপা’র নয়া সিজনের দায়িত্বে অন্য কেউ, কে তিনি?

বিরতি ছাড়াই রোজ ‘৯-৫’ টার ডিউটি, গাড়িতেই লাঞ্চ, হঠাৎ এমন হাল কেন বিগ বি-র?

কেন অ্যাওয়ার্ড শোতে যেতে অপছন্দ আমিরের, জানালেন সুপারস্টার নিজেই

সামান্থাকে ভুলে নতুন প্রেমে মজে নাগা চৈতন্য, শোভিতাকে নিয়ে কোথায় গেলেন?

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর