এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

রাজ্যের নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার, আইনক্স থেকে সরানো হল বাংলা ছবি

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাংলাতেই বাংলা ছবির প্রতি বৈরিতা। মাত্র তিনদিন আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষ থেকে রাজ্যের সমস্ত সিঙ্গল স্ক্রিন এবং মাল্টিপ্লেক্সগুলিতে গত তিন বছরে কটি বাংলা বাংলা ছবি শো পেয়েছে তাঁর রিপোর্ট পেশ করার জন্য। নিয়ম অনুযায়ী রাজ্যের সমস্ত হলগুলিতে প্রাইম টাইমে রাখতেই হবে বাংলা ছবির শো। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর এমন নির্দেশ দেওয়ার পরেও সমস্ত মাল্টিপ্লেক্স থেকে সরানো হলো বাংলা ছবি ‘আবার বছর কুড়ি পরে’। এই ছবিটি এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে প্রযোজক সৌম্য সরকার জানিয়েছেন প্রথম সপ্তাহে ভালো ফল করতে পারেনি ছবিটি অর্থাৎ জমিয়ে ব্যবসা করতে অক্ষম ছিল। কিন্তু পরের সপ্তাহ থেকেই ব্যবসা ভালো করতে থাকে ছবি… কিন্তু তা সত্বেও মাল্টিপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা বা মন জুগিয়ে চলা সম্ভব হয়নি। বৈঠক করে এমনকি মেল চালাচালি করার পরেও কর্তৃপক্ষের টনক নড়েনি। দক্ষিণী ছবি ‘আরআরআর’ মুক্তি পাওয়ার পরেই একটি করেই শো পেয়েছিল ছবি ‘আবার বছর কুড়ি পরে’। আর এখন তো কোন মাল্টিপ্লেক্সেই চলছেনা।

এমন ঘটনা ঘটার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর শরণাপন্ন হন প্রযোজক সৌম্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে চিঠি পাঠাণ তিনি। বদ্ধপরিকর প্রযোজক সিদ্ধান্তে অনড়। প্রযোজক সৌম্য সরকার জানিয়েছেন আইনক্স কর্তৃপক্ষ এই অন্যায় বন্ধ না করলে তিনি সরকারি সাহায্য নেবেন এবং এর শেষ দেখে ছাড়বেন। যদিও বহুবার আইনক্স কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি পঙ্কজ লাউডিয়ার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

দক্ষিণী ছবি কিংবা বলিউডের প্রভাবশালী ব্যানারের কাছে পরাজিত বাংলা ছবি নিয়ে একাধিকবার প্রশ্ন উঠেছে। কলকাতায় বা রাজ্যের মধ্যে যদি এমন পরিণতি হয় তাহলে টলিউড ঘুরে দাঁড়াবে কীভাবে? একেই অতিমারি পরিস্থিতির জেরে বিধ্বস্ত গোটা চলচ্চিত্র জগত। ব্যতিক্রম নয় টলিউডও। বহুদিন কাজ না পেয়ে বসেছিলেন কলাকুশলী, অভিনেতা-অভিনেত্রীরা প্রত্যেকই। ধীরে ধীরে লক্ষ্মীলাভ শুরু হয়। কাজ শুরু হলে আশার আলো দেখেন সিনেপাড়ার প্রত্যেকে।

অন্যদিকে রাজ্যের কথা বলতে গেলে বলতে হয় টলিউড নিয়ে রাজ্য সরকারের হস্তক্ষেপ বরাবরের মতই চোখে পড়ার মত চোখে পড়ার মতো। বাংলার সংস্কৃতিকে সবার কাছে পৌঁছে দিতে বা সকলের দরবারে তুলে ধরতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তুলনা হয়না । বাংলা ছবিকে শক্ত হাতে নতুন দিশা দেখাতে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু তারপরেও রাজ্যের নির্দেশ অমান্য করে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই চলছে শহরের বা রাজ্যের সিনেমা হলগুলোতে অন্য ভাষার সিনেমার বাড়বাড়ন্ত। যার ফলে নিম্নমুখী বাংলা সিনেমার ব্যবসা। 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

‘আমাদের ভোট, আমাদের অধিকার’, কর্ণাটকে ভোট দিলেন ঋষভ শেট্টি

স্কুটিতে চেপে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ, জিয়াগঞ্জে সস্ত্রীক ভোট দিলেন অরিজিৎ

বিয়ের সব ছবি ইনস্টাগ্রাম থেকে মুছলেন রণবীর, বাবা হওয়ার আগেই কিসের ইঙ্গিত?

মুক্তির আগেই আইনী ঝামেলায় অক্ষয়-আরশাদের ‘JOLLY LLB 3’

ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধ শেষ, মারা গেলেন প্রবীণ চলচ্চিত্র নির্মাতা হরিকুমার

প্রথম বৃষ্টিতেই নাজেহাল, জলমগ্ন রাস্তায় নেমে কোথায় চললেন ঋতুপর্ণা?

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর