এই মুহূর্তে




কানাডার প্রধানমন্ত্রীর দৌড় থেকে ছিটকে গেলেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত অনীতা আনন্দ




নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কানাডার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে ছিটকে গেলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনীতা আনন্দ। জাস্টিন ট্রুডো কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ ঘোষণার কয়েকদিন পরেই বিষয়টি জানিয়ে দিলেন অনীতা আনন্দ। তিনি এক বিবৃতিতে জানালেন, তিনি অন্টারিও, ওকভিল থেকে এমপি হিসাবে দেশের পরবর্তী নির্বাচনে আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। এদিকে জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের পরেই অনীতা আনন্দকে কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখা যাবে বলে আশা করা হয়েছিল। কিন্তু অনীতা দেশটির পরবর্তী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন। তবে শুধু অনীতা নন, কানাডা নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আরও দুই নেতাও তাঁদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

অনীতা তাঁর বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ‘একজন সংসদ সদস্য হিসেবে আমাকে লিবারেল দলে স্বাগত জানানো এবং আমাকে মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। আমি ওকভিলের জনগণের কাছেও খুব কৃতজ্ঞ, যাঁরা আমাকে কানাডার হাউস অফ কমন্সে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য নির্বাচিত করেছেন। ওকভিলের বাসিন্দারা দুর্দান্ত, সেখানেই আমি আমার স্বামীর সঙ্গে গত ২০ বছর ধরে বসবাস করছি। আর আমাদের চার সন্তানকে বড় করেছি।’

পাশাপাশি তিনি বিবৃতিতে হাইলাইট করেছেন, তিনি কানাডার পরবর্তী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলে পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত এমপি হিসাবে তাঁর ভূমিকা পালন করবেন। এবং একজন পাবলিক অফিস হোল্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁর মতে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত কেউ ওকভিল থেকে জিততে পারবেন না, এমনটা কথাও তাঁকে শুনতে হয়েছিল। কিন্তু সবকিছুকে উপেক্ষা করে তিনি দু’বার ওকভিল থেকে জিতেছেন। অনীতা আনন্দের (৫৭ বছর) বাবা তামিলিয়ান এবং মা পঞ্জাবি। অনীতা আনন্দের বাবা-মা দুজনেই ডাক্তার ছিলেন এবং কানাডার স্থায়ী বাসিন্দা ছিলেন। আর অনীতার দাদু তামিলনাড়ুর একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।

অনীতা আনন্দ ট্রুডোর মন্ত্রিসভায় বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। এমনকী তিনি তাঁকে ২০২৪ সালে ট্রেজারি বোর্ডের চেয়ারম্যানও করা হয়েছিল। ২০১৯ সালে রাজনীতিতে নেমেছেন অনীতা আনন্দ। তার আগে তিনি আইন অনুশীলন করতেন। আর কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন। তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং লেকচারার এবং টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ছিলেন। প্রসঙ্গত, জাস্টিন ট্রুডো প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের প্রস্তাব দেওয়ার পর, চার নেতা ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড, ডমিনিক লেব্লাঙ্ক, মার্ক জোসেফ এবং মেলানি জোলির নাম প্রকাশ করা হয়েছিল। ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনীতা আনন্দের নামও ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু কেউই প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর স্হলাভিষিক্ত হতে চান নি।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

কী কাণ্ড! সাপের পর এবার ব্যাঙের প্রজাতির নামকরণ ‘টাইটানিক’ অভিনেতার নামে

লাগাতার সমর্থন,ইজরায়েলে দুই হাজার পাউন্ডের বোমার চালান নিয়ে হাজির মার্কিন বিদেশমন্ত্রী!

মাস্কের পায়ে পড়েও লাভ হল না, ফের বাংলাদেশের আর্থিক অনুদান বাতিল

কী সাঙ্ঘাতিক লোক রে বাবা! ৩৪ হাজারের বেশি বার্গার হজম করে নিলেন

‘বাবা, এটাই আমার শেষ ফোন…’, মিথ্যা খুনের অভিযোগে দুবাইয়ে ভারতীয় মহিলার মৃত্যুদণ্ড

গোপনে যৌনসঙ্গীর আপত্তিকর ভিডিয়ো ধারণ,শাস্তি পেলেন দক্ষিণ কোরিয়ান ফুটবলার

Advertisement




এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর