এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

রাজ্যে বন্ধ হল ক্লাব অনুদান, হাত গুটিয়ে নিল নবান্ন

Courtesy - Google and Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: শুরু থেকেই বিতর্ক ধাওয়া করেছিল। অবশেষে সেই বিতর্কে সরকারি ভাবে ইতি পড়ে গেল। রাজ্যে বন্ধ হয়ে গেল সরকারি ভাবে ক্লাবগুলিকে(Clubs) আর্থিক অনুদান দেওয়ার প্রকল্প। বাংলার ক্লাবগুলির সার্বিক উন্নয়নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার ৪ দফায় মোট ৫ লক্ষ টাকা করে প্রতিটি ক্লাবকে অনুদান দিয়েছিল। এবার সেই আর্থিক অনুদান(Financial Grants) প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হল। ২০১৯ সালের পর থেকে এই খাতে ক্লাবগুলিকে একটা টাকাও দেওয়া হয়নি। সেই হিসাবে টাকা দেওয়ার বিষয়টি ৪ বছর আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এবার সরকারি ভাবে শিলমোহর দেওয়া হল তাতে। নবান্ন(Nabanna) সূত্রের দাবি, প্রশাসনের সর্বোচ্চ মহলের নির্দেশে ক্লাবগুলিকে আর এই খাতে টাকা দেওয়া হবে না।

রাজ্যে পরিবর্তনের পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ২০১২ সাল থেকে রাজ্যের ক্লাবগুলির জন্য একটি প্রকল্প চালু করেছিলেন। বাছাই করা ক্লাবগুলি প্রথম বছর এককালীন ২ লাখ এবং পরবর্তী তিন বছর ১ লাখ করে মোট ৫ লাখ টাকা পেত। প্রথম বছর ৭৮১টি ক্লাবকে চূড়ান্তভাবে বাছাই করা হয়। ওই খাতে ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। তারপর ওই বছরই আরও ১৫০০ ক্লাবকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। যার জন্য অতিরিক্ত ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করতে হয়েছিল। আর তা নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক। প্রশ্ন উঠেছিল, রাজ্য সরকার কেন ক্লাবগুলিকে আর্থিক অনুদান দেবে? যদিও সেই বিতর্কের মধ্যেই ২০১৮ সাল পর্যন্ত সেই প্রকল্প চালু রেখেছিল রাজ্য সরকার। শেষবার ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের আগে ক্লাবগুলির নাম তোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের পরে তা নিয়ে আর কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি।

ওই বছর নতুন করে রাজ্যের প্রায় ৩ হাজার ক্লাব সরকারের থেকে এই আর্থিক অনুদান চেয়ে আবেদন করে। নতুন ক্লাবকে প্রথম কিস্তির ২ লাখ এবং পুরনো ক্লাবগুলিকে পরবর্তী কিস্তির জন্য প্রায় ১০০ কোটির কাছাকাছি খরচ হয়। ক্লাবগুলিকে টাকা দেওয়া হতো ক্রীড়া ও সামাজিক পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য। নিয়মমতো সেই টাকা খরচের পরে রাজ্য সরকারের কাছে খরচের শংসাপত্র বা Utilization Certificate যা UC নামেও পরিচিত তা দেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। কিন্তু বহু ক্লাব সেই পথই মাড়ায়নি। তাই ২০১৯ সাল থেকে রাজ্য সরকারও এই প্রকল্পে টাকা খরচ করা বন্ধ করে দেয়। এবার সরকারি ভাবে তাতে কার্যত শিলমোহর দিয়ে দেওয়া হল।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ভোট পঞ্চমীতে গড় দখলে রাখার লড়াই তৃণমূল-বিজেপির

বুধবার বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হবে, শুক্রবারের মধ্যে নিম্নচাপ অতি শক্তিশালী হবে

রামের নামে আর চিঁড়ে ভিজছে না শিল্পাঞ্চলে, খাবি খাচ্ছে বিজেপি

ভূপতিনগর ও পটাশপুর থানার ওসি সহ পুরুলিয়ার এসপিকে সরাল কমিশন

বিধান ভবনে খাড়গের ছবিতে লেপে দেওয়া হল কালি, লেখা হল ‘টিএমসি দালাল’

বাংলার মুখ্যসচিবের মেয়াদবৃদ্ধি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে মোদি সরকার

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর