নিজস্ব প্রতিনিধি: ডেঙ্গুর থাবা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাতে আক্রান্ত বহু। জনসাধারণকে সচেতনতার বার্তা দেওয়া হয়েছে। তৎপর প্রশাসনও। এবারে ডেঙ্গু সচেতনতাতেও থাকছে পুরস্কার। আর সেখানে বিচারক ২ খুদে! কোন মণ্ডপে মশা রয়েছে আর কোথায় নেই তা পরিক্রমা করে দেখছে খুদেরা। হাতে তাদের ইলেকট্রিক ব্যাট।
বড় বড় বিচারকদের সঙ্গে শামিল ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র স্বপ্ননীল দাস এবং তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী অমাত্রা দে। কেমন ভাবে করছে বিচার? ১০ মিনিটে ওই ইলেকট্রিক ব্যাটে কতগুলি মশা মরছে তা গুনছে এই দুই খুদে বিচারক। যেখানে যত কম মশা, সেই পুজো কমিটিই শ্রেষ্ঠ।
এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে কম মশা পাওয়া গিয়েছে দমদম পার্ক সর্বজনীন এবং নিউ টাউন সর্বজনীনে। ১০ মিনিটে একটা মশা। সবচেয়ে বেশি মশা পাওয়া গিয়েছে নেতাজি নগর লো ল্যাণ্ডে। ১০ মিনিটে ২৯টি। তবে, কাশি বোস লেনে পাওয়া যায়নি ১টি মশাও।
ডেঙ্গু সচেতনতায় কোন পুজো কমিটি সেরা হয় সেটাই দেখার। তবে বিচারকদের মধ্যে সেরা এই ২ খুদে। সবচেয়ে গুরু দায়িত্বটিই তাদের ওপরে।