নিজস্ব প্রতিনিধি: রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডে রাজ্য সরকারের গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দলের তদন্তের উপরে আস্থা রাখল কলকাতা হাইকোর্ট। বুধবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ আগামিকাল বৃহস্পতিবার দুপুর দুটোর মধ্যে সিটকে তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি ঘটনাস্থল সর্বক্ষণের জন্য সিসিটিভিতে মুড়ে ফেলারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর ওই কাজ করতে হবে পূর্ব বর্ধমানের জেলা জজের উপস্থিতিতে।
তৃণমূল কংগ্রেসের এক পঞ্চায়েত উপপ্রধানের খুনের ঘটনাকে ঘিরে রামপুরহাটের বকটুইয়ে যে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা নিয়ে মঙ্গলবার স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা শুরু করার আর্জি খারিজ করে দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব। বরং বিজেপি সহ একাধিক মামলাকারীরা মামলা দায়ের অনুমতি দিয়েছিলেন। ২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতেই বুধবার সকালে রামপুরহাট হত্যালীলা নিয়ে স্বতঃপ্রেণোদিত মামলা চালু করার কথা জানায় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
দুপুর দুটোর পরে শুরু হয় মামলার শুনানি। বিজেপির আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল রামপুরহাটকাণ্ডে রাজ্য সরকার গঠিত সিটে দুঁদে আইপিএস জ্ঞানবন্ত সিংকে রাখা নিয়ে আপত্তি জানান। মামলার অন্যান্য পক্ষের আইনজীবীরাও রাজ্য সরকারের তদন্তের উপরে অনাস্থা জানান। যদিও প্রধান বিচারপতির ডিভিসন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, ‘যেহেতু রাজ্যের ঘটনা, তাই রাজ্য সরকারকেই তদন্তের প্রথম সুযোগ দিচ্ছে আদালত। আগামিকাল দুপুর দুইটোর মধ্যে তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। পেশ করতে হবে কেস ডায়েরি সহ যাবতীয় তথ্য। জেলা জজের সঙ্গে পরামর্শ করে সাক্ষী এবং ভুক্তভোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবেন রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং আইজি। দিল্লি থেকে সেন্ট্রাল ফরেনসিক টিম এসে ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করবে। মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হয়ে গিয়ে থাকলে সেই ভিডিওগ্রাফিও জমা দিতে হবে আদালতে।’
তৃণমূল কংগ্রেসের এক পঞ্চায়েত উপপ্রধানের খুনের ঘটনাকে ঘিরে রামপুরহাটের বকটুইয়ে যে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা নিয়ে মঙ্গলবার স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা শুরু করার আর্জি খারিজ করে দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব। বরং বিজেপি সহ একাধিক মামলাকারীরা মামলা দায়ের অনুমতি দিয়েছিলেন। ২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতেই বুধবার সকালে রামপুরহাট হত্যালীলা নিয়ে স্বতঃপ্রেণোদিত মামলা চালু করার কথা জানায় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
দুপুর দুটোর পরে শুরু হয় মামলার শুনানি। বিজেপির আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল রামপুরহাটকাণ্ডে রাজ্য সরকার গঠিত সিটে দুঁদে আইপিএস জ্ঞানবন্ত সিংকে রাখা নিয়ে আপত্তি জানান। মামলার অন্যান্য পক্ষের আইনজীবীরাও রাজ্য সরকারের তদন্তের উপরে অনাস্থা জানান। যদিও প্রধান বিচারপতির ডিভিসন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, ‘যেহেতু রাজ্যের ঘটনা, তাই রাজ্য সরকারকেই তদন্তের প্রথম সুযোগ দিচ্ছে আদালত। আগামিকাল দুপুর দুইটোর মধ্যে তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। পেশ করতে হবে কেস ডায়েরি সহ যাবতীয় তথ্য। জেলা জজের সঙ্গে পরামর্শ করে সাক্ষী এবং ভুক্তভোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবেন রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং আইজি। দিল্লি থেকে সেন্ট্রাল ফরেনসিক টিম এসে ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করবে। মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হয়ে গিয়ে থাকলে সেই ভিডিওগ্রাফিও জমা দিতে হবে আদালতে।’