এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

খুলল স্কুল-কলেজ, স্কুলবাস ও পুলকারে রাস্তায় বাড়ল গাড়ির চাপ

নিজস্ব প্রতিনিধি: দীর্ঘ ২০ মাস পর খুলল রাজ্য়ের সমস্ত স্কুল ও কলেজ। ফলে এতদিন রাস্তায় ছিল না কোনও স্কুলবাস ও পুলকার। মঙ্গলবার থেকে স্কুল খোলার সঙ্গে সঙ্গেই রাস্তায় নেমেছে অসংখ্য স্কুলবাস ও পুলকার। যথারীতি রাস্তায় গাড়ির চাপ একধাক্কায় অনেকটা বেড়ে গেল এদিন। অনলাইন ক্লাসের একঘেয়েমি কাটিয়ে ক্যাম্পাসে ফিরতে পড়ুয়াদের একাংশের ভরসা সেই স্কুলবাস বা পুলকার। কেউ কেউ আবার বাড়ি থেকে নিজেদের গাড়িতেই স্কুলে যাতায়াত করেন। এই বাড়তি গাড়ির চাপ নিতে আগেভাগেই প্রস্তুতি সেরেছিল কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ। ফলে এদিন ট্রাফিক পুলিশের কর্মীদের বাড়তি সতর্ক হতে দেখা গিয়েছে। যানজটে যাতে প্রথমদিন স্কুলে পৌঁছতে দেরি না হয় তার জন্য বাড়তি সতর্ক ছিল লালবাজার। শ্যামবাজার, শিয়ালদহ, বেহালা, বালিগঞ্জ, এজেসি বোস রোড, খিদিরপুর, বেহালার জেমস লং সরণি, গড়িয়াহাট এবং ইএম বাইপাসের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি স্কুলের আশপাশের এলাকায় বিশেষ নজর রেখেছেন কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের কর্তারা।

সূত্রের খবর, করোনা পূর্ববর্তী সময়ে কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকায় প্রায় হাজার তিনেক স্কুলবাস চলাচল করতো। পুলকারের সংখ্য়াও ছিল প্রায় হাজার চারেক। ফলে প্রায় সাত হাজারের বেশি গাড়ি পড়ুয়াদের নিয়ে যাতায়ত করতো লকডাউনে স্কুল বন্ধের আগে। এদিন এত গাড়ি না নামলেও অধিকাংশ স্কুলবাসই পথে নেমেছে বলে জানা যাচ্ছে। ধীরে ধীরে সমস্ত পুলকারও ফের রাস্তায় নামবে। অপরদিকে, করোনা সংক্রমণ এড়াতে অনেক অভিভাবকই সাধারণ যাত্রীবাহী বাসে সন্তানদের স্কুলে না পাঠিয়ে গাড়ির ব্যবস্থা করছেন। কেউ কেউ আবার স্কুলবাস বা পুলকারও এড়িয়ে চলছেন। এই পরিস্থিতিতে কলকাতার রাস্তায় গাড়ির চাপ অনেকটাই বেড়েছে মঙ্গলবার থেকে। যদিও এদিন কত গাড়ি পড়ুয়াদের নিয়ে রাস্তায় নামল তার সঠিক হিসেব নেই।

পুলিশের বক্তব্য, সাধারণত নীচু ক্লাসের পড়ুয়ারাই স্কুলবাস বা পুলকারে যাতায়াত করে। উঁচু শ্রেণীর পড়ুয়ারা বেসরকারি বাস বা ট্রেনেই স্কুলে যায়। এখন শুধুমাত্র নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ক্লাস শুরু হয়েছে। ফলে সেভাবে স্কুলবাস রাস্তায় নামেনি এদিন। পুলিশের অনুমান, বর্তমানে ৯০০-১০০০ স্কুলবাস পথে নামবে এই পরিস্থিতিতে। পুলকারের সংখ্যাটা ৫০০-৬০০ হতে পারে। তবুও সতর্ক লালবাজার। ট্র্যাফিক গার্ডগুলিকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে যান নিয়ন্ত্রণে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি, স্কুলবাস বা পুলকারের ফিটনেস সার্টিফিকেট না-থাকলে সেই গাড়ি পথে নামতে দেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছে লালবাজার। স্কুলবাস ও পুলকারের ড্রাইভার ও হেল্পারদের করোনা টিকার দুটি ডোজ বাধ্য়তামূলক করা হয়েছে। 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ভোট মিটলেই ১৩ হাজার অঙ্গনওয়াড়ি পদে নিয়োগের পথে রাজ্য সরকার

বিজ্ঞাপনে তৃণমূলকে নিশানা, সুকান্তকে শোকজ নির্বাচন কমিশনের

ভোটের দিন হাওড়া, হুগলি ও উত্তর চব্বিশ পরগনাতে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ মাসের ভোট গেরোয় নতুন নাম নথিভুক্তকরণ বন্ধ স্বাস্থ্যসাথীতে, বিপাকে বহু পরিবার

ভোট বড় দায়, বামেদের মুখে ঝামা ঘষে মমতার লক্ষ্মীর ভান্ডারের পাশে বৃন্দা

শ্লীলতাহানি কাণ্ডে রাজভবনে ৩ কর্মীর বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআর

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর