এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কুণাল ট্যুইটে বিদ্ধ মিঠুন সহ রাজ্যপাল

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: ভোটের সকালে ২জনকে উদ্দেশ্য করে দুটি পৃথক ট্যুইট(Tweet)। আর তাতেও শোরগোল পড়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। কারণ সেই দুই ট্যুইট করেছেন কুণাল ঘোষ(Kunal Ghosh)। আর যাদের উদ্দেশ্যে করেছেন তাঁরা হলেন মিঠুন চক্রবর্তী(Mithun Chakrabarty) এবং বাংলার রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস(C V Anand Bose)। দুই ট্যুইটেই কুণাল কার্যত দুইজনকে নিশানা বানিয়েছেন। গতকাল তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee) নিশানা বানিয়েছিলেন মিঠুনকে। এদিন কার্যত সেই সুরেই কুণাল নিশানা বানিয়েছেন মিঠুনকে। আবার রাজ্যপালকে তিনি আক্রমণ করেছেন তাঁর রাজভবনে বসে নির্বাচন তদারকি করার ভূমিকা নিয়ে।

গতকাল উত্তরবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরে রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণীর সমর্থনে আয়োজিত জনসভা থেকে মমতা আক্রমণ করেন মিঠুনকে। তিনি বলেন, ‘বিজেপি এখন জেতার জন্য ফিল্মস্টার থেকে মিনিস্টার সবাইকে আনছে ভোট করাতে। এই যে মিঠুন চক্রবর্তীও এসেছে প্রচার করতে। এই মিঠুনকেই আমি রাজ্যসভার এমপি করেছিলাম। তখন জানতাম না ও বাংলার আরও একটা বড় গদ্দার। আরএসএস অফিসে গিয়ে মাথা নীচু করে দিয়ে এসেছিল, শুধু নিজের ছেলেকে বাঁচানোর জন্য। মনে পড়ে, ওঁর ছেলেকে ধরেছিল, বিয়ের পিঁড়িতে হানা দিয়েছিল। ভয়ে আরএসএস অফিসে চলে গিয়েছিল। নিজের ছেলেকে বাঁচাতে গদ্দার আরএসএস অফিসে গিয়ে বলছে, আমি বিজেপির সেবক আছি। যারা দো আঁশলা, যাদের আদর্শ নেই, তাঁদের আমি মানুষ বলে মনে করি না। ও এত বড় গদ্দার আমি জানতাম না।’

কার্যত সেই সুর বজায় রেখেই এদিন কুণাল তাঁর ট্যুইটে লেখেন, ‘মিঠুন প্রসঙ্গে: 1) অ্যালকেমিস্ট চিট ফান্ডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। বিপুল টাকা নিয়েছেন। ফেরতের খবর নেই। গ্রেপ্তার হননি। 2) সারদার টাকা নিয়েছেন। গ্রেপ্তার হননি। প্রথমে টাকা ফেরত দেননি। CBI, ED হওয়ার পর টাকা ফেরত দিয়েছেন ভয়ে। 3) দক্ষিণ ভারতে পরিবেশ নষ্ট করে বড় নির্মাণের অভিযোগ। 4) বিনা অনুমোদনে স্কুল খুলে ছাত্রদের অথৈ জলে ফেলার অভিযোগ। 5) স্ত্রী, পুত্রের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত ও গ্রেপ্তার এড়াতে @MamataOfficial র দেওয়া @AITCofficial র রাজ্যসভা সাংসদ হঠাৎ ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়ে কুৎসায় নেমেছেন। সুবিধাবাদী, পাল্টিবাজ, দলবদলু।’

এরপরের ট্যুইটে কুণাল নিশান বানান রাজ্যপালকে। লেখেন, ‘ভোট চলাকালীন পিস রুম-এর নামে @AITCofficial বিরোধী প্রচারের মঞ্চ চালাচ্ছেন রাজ্যপাল। তিনি নির্বাচন কমিশনের কেউ নন। ভোটের দিন এমনভাবে দিল্লি নিযুক্ত পদাধিকারীর প্রচার রীতিনীতি বহির্ভূত। আইনশৃঙ্খলা এখন কমিশনের দায়িত্বে। সেখানে রাজভবনের কোনো ভূমিকা নেই। রাজ্যপাল পরিকল্পিতভাবে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। তিনি ভোট আসনগুলিতে সফর বাতিল করতে বাধ্য হয়েছেন @AITCofficial র প্রতিবাদে। তাই রাজভবনকেই অপব্যবহার করছেন ভোট চলাকালীন।’

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের ফলাফল, প্রথম চন্দ্রচূড় সেন

রাত পোহালেই মাধ্যমিকের ফল ! কীভাবে জানবেন রেজাল্ট

তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অপসারিত কুণাল ঘোষ

কলকাতা বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় বন্ধ লেজার লাইট

তীব্র গরমে বাড়ছে লোডশেডিং, নাজেহাল অবস্থা আমজনতার

‘মানুষ ঠিক করে নিন, কে প্রকৃত প্রার্থী’, কুণালের মন্তব্যে নয়া বিতর্ক

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর