এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কেন্দ্রের সরকারই থাকবে কিনা সন্দেহ, আবার কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা, হাসছে তামাম বাংলা

Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: সবাই হাসছে। যে শুনছে সেই হাসছে। হাসছি মোরা হাসছি দেখ, হাসছি মোরা আহ্লাদী, হাসছি কেন কেউ জানে না, পাচ্ছে হাসি হাসছি তাই। ভাবছি মনে, হাসছি কেন? থাকব হাসি ত্যাগ করে ভাবতে গিয়ে ফিকফিকিয়ে ফেলছি হেসে ফ্যাক ক’রে। হ্যাঁ এটাই এখন অবস্থা বেশির ভাগ বাঙালির। কেননা দিল্লিতে যখন গণেশের গদি ওল্টানোর সময় এসে গিয়েছে, তখন দিল্লির শাসকেরা বাংলার(Bengal) বুকে তাঁদের ৬ প্রার্থীকে(BJP Candidates) কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা(Central Security) প্রদান করেছে। কথায় বলে – আপনি বাঁচলে বাপের নাম। বিজেপি সেটাও ভুলে গিয়েছে। আর স্বাভাবিক ভাবে তাঁদের সিদ্ধান্তের কথা যে শুনছে সেই হাসছে। কেন্দ্রের কাছে থেকে বিজেপি যে ৬জন প্রার্থী কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেয়েছেন তাঁরা হলেন – তমলুকের প্রার্থী তথা কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, বসিরহাটের প্রার্থী রেখা পাত্র, রায়গঞ্জের প্রার্থী কার্তিক পাল, বহরমপুরের প্রার্থী নির্মল সাহা, ঝাড়গ্রামের প্রার্থী প্রণত টুডু, মথুরাপুরের প্রার্থী অশোক পুরকাইত ও জয়নগরের প্রার্থী অশোক কাণ্ডারী।

আপাতত জানা গিয়েছে, বিজেপির এই ৬জন প্রার্থীকে ভোটপর্ব মিটে যাওয়া পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা নিরাপত্তা দেবেন। রেখা পাত্রকে দেওয়া হচ্ছে X ক্যাটাগরি সুরক্ষা। এবার থেকে তাঁর নিরাপত্তায় মোতায়েন থাকবে সিআইএসএফ জওয়ানরা(CISF Jawans)। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবার থেকে ওয়াই Y ক্যাটাগরি নিরাপত্তা পাবেন। বাকি ৪জনের নিরাপত্তা বাড়ানো হলেও তাঁদের ক্যাটাগরি জানানো হয়নি। নির্বাচনের সময় বিভিন্ন স্পর্শকাতর কেন্দ্রের দলীয় প্রার্থীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধির ভাবনা ছিলই বিজেপির। সেই মতো কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে আবেদন জানানো হয়। দুদফা ভোটের পর অবশেষে মন্ত্রকের(Home Ministry of India Government) অনুমোদনক্রমে তা করা হল। এই ৬জন ছাড়াও বঙ্গ বিজেপির নেতা অভিজিৎ বর্মন ও তাপস দাসকেও নিরাপত্তা দেবেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। আর এই নিরাপত্তা প্রদান ঘিরেই এখন হাসির রোল উঠেছে রাজ্যজুড়ে।

কেন হাসছেন সবাই? কেননা মোদি সরকার এবং বিজেপির নেতারা মুখে যত বড় বড় ডায়লগ আউড়ে চলুন না কেন, গোদি মিডিয়া সকাল থেকে রাত অবধি যতই বলুক না কেন, ‘আপ কে বার ৪০০ পার’ মনে হচ্ছে না আর বাস্তবায়িত হবে। বরঞ্চ প্রথম দুই দফার ভোটচিত্র বলে দিচ্ছে ২০০ পার করতেই হাঁফ ধরে যাবে গেরুয়া শিবিরের। সেখানে ক্ষমতা ধরে রাখা দূর অস্ত। বিরোধীরাও সেই রকমই দাবি করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর ‘গ্যারেন্টি’র সুরও তাই আস্তে আস্তে নেমে যাচ্ছে। আর শোনা যাচ্ছে না ‘মোদি ক্যা গ্যারেন্টি’ বা ‘আব কে বার ৪০০ পার’। এই যখন অবস্থা তখন আর ১ মাসের জন্য ৭-৮জনকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রদান করে কী লাভ হবে পদ্মশিবিরের। গণেশের গদি ওল্টালেই তো সব নিরাপত্তা মুহুর্তের মধ্যে হাওয়া হয়ে যাবে। তখন এই ৭-৮জনকে কে নিরাপত্তা দেবে যাদের নিরাপত্তা প্রদানের জন্য এখন কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানো হচ্ছে? স্বাভাবিক ভাবেই গোটা বাংলা হাসছে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

হাওয়া বড় বেগতিক, পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাজভবনের ৩ কর্মীর

ব্যারাকপুরে দিনভর অর্জুন সিংকে ঘিরে কোথাও বিক্ষোভ, কোথাও গো -ব্যাক স্লোগান

জাঙ্গিপাড়া থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর পুরো টিমকে সরানো হয়েছে : মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক

বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাংলার ৭ লোকসভা কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৭৩ শতাংশ

শুক্রবার কলকাতায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস, দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলায় কমলা সর্তকতা জারি

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে চিন্তিত কমিশন, ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ নিয়ে হতে পারে সমস্যা

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর