নিজস্ব প্রতিনিধি: বিষধর সাপ কামড়ালে রোগীর শুশ্রূষা হত অ্যান্টি ভেনম সিরাম দিয়ে। আগে রাজ্যের বেঙ্গল কেমিক্যালেই তৈরি হত এই ওষুধ। তবে বর্তমানে তা আর হয় না। এই ওষুধ আমদানি করা হয় তামিলনাড়ু থেকে। তবে ২০, ৩০ বা ৪০ ভায়েল দিয়েও দেখা গিয়েছে অনেক সময় রোগ নিরাময় সম্ভব হয়নি। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন রাজ্যে সাপের বিষ অনুযায়ী অ্যান্টি ভেনম এক এক রকমের। তাই অন্য রাজ্যের এই ওষুধ আরেক অপর রাজ্যে ব্যবহার করলে ‘রিস্ক’ থেকেই যায়। প্রসঙ্গত, সর্পদংশনের মোকাবিলা করতে আগেই এসেছিল ট্যাবলেট, এবার ইনজেকশন।
সর্পদংশনের মোকাবিলা করতে ভারেসপ্ল্যাডিব মিথাইল ট্যাবলেটের গবেষণা ও ট্রায়াল হয়েছিল সম্প্রতি। কলকাতা ন্যাশনাল মডিক্যাল কলেজ তাতে সাফল্য পেয়েছে ইতিমধ্যেই। এবার দু’ই মেডিক্যাল কলেজে শুরু হবে ইনজেকশন নিয়ে ট্রায়াল। জানা গিয়েছে, যে ফর্মুলায় ট্যাবলেট ওই ফর্মুলাতেই ইনজেকশন হবে। তা প্রস্তুত করবে ট্যাবলেট প্রস্তুতকারক সংস্থা। এই ইনজেকশন কাজ করবে দ্রুত।
নয়া এই ইনজেকশনের ট্রায়াল হবে নীলরতন সরকার (NRS) ও এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে।