এই মুহূর্তে




প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সুপ্রিম নির্দেশ, নজরে খসড়া তালিকা

Courtesy - Google




নিজস্ব প্রতিনিধি: ২০১৪ সালে যারা TET পাশ করেছিল, তাঁদের অধিকাংশেরই DL.ED প্রশিক্ষণ ছিল না। সেই সময়ে এ ব্যাপারে কিছুটা ছাড় ছিল। কিন্তু পরে বিষয়টি আবশ্যিক হওয়ায় ২০২০ সালে তাঁরা প্রশিক্ষণ নিয়ে নেন। কিন্তু ২০২২ সালে যখন নিয়োগের প্যানেল তৈরি হচ্ছে, সেই সময় তাঁরা হাতে প্রশিক্ষণের শংসাপত্র পাননি। ফলে প্যানেলে নামও ওঠেনি। কিন্তু DL.ED প্রশিক্ষণের যোগ্যতা সত্ত্বেও কেন নাম থাকবে না? এই প্রশ্ন তুলে মামলা করেন তাঁরা। সেই মামলার এখনও নিষ্পত্তি হয়নি। কিন্তু তার মাঝেই এবার সুপ্রিম কোর্ট(Supreme Court) জানিয়ে দিল বাংলার(Bengal) বুকে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ(Primary Teachers Recruitment) মামলায় যোগ্য প্রার্থীদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করতে হবে, কত পদ খালি আছে রাজ্যকো সেটাও জানাতে হবে। যদিও ২০১৪ সালে যারা TET পাশ করেছে, অথচ সেই সময়ে DL.ED প্রশিক্ষণ ছিল না, তাঁরা এই নিয়োগের প্যানেলে সুযোগ পাবে কি না, তা এখনও ঠিক হয়নি। আগে রাজ্যের থেকে যোগ্য প্রার্থীর খসড়া তালিকা দেখবে সুপ্রিম কোর্ট, তারপরই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে দেশের শীর্ষ আদালত। আগামী সোমবার ফের এই মামলার শুনানি থাকছে।

রাজ্যে প্রাথমিকে ১১ হাজার ৭৬৫টি পদ খালি আছে বলেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ(WBBPE) সূত্রে জানা গিয়েছে। দ্রুত তা পূরণ করতে তাঁরা ইচ্ছুক বলেই সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে পর্ষদ। কিন্তু আপাতত DL.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ২০১৭ সালের TET পরীক্ষায় পাশ প্রার্থীদেরই নিয়োগে অগ্রাধিকার দিতে চায় বলেই জানিয়েছে পর্ষদ।  পরে আরও পদ খালি হবে। তখন ২০১৪ সালের পরীক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া হবে। যদিও ২০২২ সালের প্যানেল তৈরির সময় যারা ইতিমধ্যেই DL.ED প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, তাঁদের দাবি, তাঁদেরই আগে সুযোগ দিতে হবে। তবে ওই মামলার জন্য রাজ্যে প্রাথমিকে নিয়োগ যেন আটকে না থাকে, তারই আবেদন করেছে পর্ষদ। তাই গতকাল অর্থাৎ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি আসানউদ্দিন আমানুল্লার বেঞ্চের নির্দেশ, কত পদ খালি, কারা যোগ্য, তার একটি খসড়া তালিকা দিন। তারপরেই সুপ্রিম কোর্ট এই নিয়ে যা রায় দেওয়ার সেটা তাঁরা দেবেন। যদিও আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে, পর্ষদ যদি ২০১৭ সালের TET পরীক্ষায় পাশ প্রার্থীদেরই নিয়োগে অগ্রাধিকার দেয় তাহলে ২০১৪ সালের পরীক্ষার্থীরা এবং ২০২২ সালের পরীক্ষার্থীরা আবার নতুন করে মামলা করতে পারে। সেক্ষেত্রে নিয়োগের ওপর স্থগিতাদেশও নেমে আসতে পারে।




Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

খাদিম-কর্তা অপহরণ মামলায় বেকসুর খালাস আখতার হোসেন

বদলে যাওয়া বাংলার গল্প শোনাতে লন্ডন থেকে অক্সফোর্ডের পথে মমতা

প্রশাসনের কাছে পাকা বাড়ির দাবি জানালেন ঘরছাড়ারা, হাওড়ার আবর্জনা এবার ধাপায়

কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে কাঁথির কৃষি উন্নয়ন ব্যাঙ্কে ভোটের আর্জি,আবেদনে সাড়া দিল না উচ্চ আদালত

পাইকারি বাজারে হানা, কলকাতায় উদ্ধার ২০ লক্ষের জাল ওষুধ

বঙ্গ বিজেপির পরবর্তী সভাপতি কে হবেন, বড় ইঙ্গিত দিলীপ ঘোষের

Advertisement




এক ঝলকে
Advertisement




জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর