এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারের সময়সীমা শেষ আজ বিকালেই

নিজস্ব প্রতিনিধি: ঠিক ঘড়ির কাঁটায় বিকাল ৫টা বাজলেই শেষ হয়ে যাবে এবারের মতো অর্থাৎ ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনের(Panchayat Election 2023) সময়সীমা। আগামী শনিবার গ্রাম বাংলার(Rural Bengal) মানুষ বুথমুখী হবেন তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে। তবে এর মাঝে কেন্দ্র সরকারের(Central Government) ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। কেন? কেননা আদালতে রাজ্য নির্বাচন কমিশন ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্র বাহিনী(Central Para Military Force) পেয়েছিল। আদালতের নির্দেশই ছিল, কেন্দ্রকে এই সংখ্যক বাহিনী পাঠাতে হবে এবং সেই বাহিনীর যাবতীয় খরচ তাঁদেরই বহণ করতে হবে। কিন্তু বাংলায় এখনও ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী এসে পৌঁছায়নি। যদিও সেই বাহিনী পাঠানোর বিষয়ে সবুজ সংকেত দিয়েছে কেন্দ্র। এই অবস্থায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন(West Bengal State Election Commission) আবারও চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রকে, কবে এই বাহিনী এসে পৌঁছাবে তা জানতে। প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিশের ন্যূনতম ১ জন করে রাখার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। কিন্তু সেই নির্দেশ মানতে গিয়েই এখন সমস্যা হচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী না এসে পৌঁছানোয়।

আরও পড়ুন বাংলার ৭ লক্ষ আবাস উপভোক্তার নামই নেই কেন্দ্রের পোর্টালে

নিয়ম মতো ভোটের কাজে মোতায়েন করার জন্য আগামীকাল অর্থাৎ শুক্রবার সকাল ১০টার মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে জেলায় জেলায় পৌঁছাতে হবে। তার আগে ওই বাহিনী এসে পৌঁছাবে কি না, তা নিয়েই ধন্দ তৈরি হয়েছে এখন। কমিশন সূত্রের খবর, কেন্দ্র তাদের জানিয়েছে, বিশেষ ট্রেনে বাহিনী আসছে। শুক্রবার রাতের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী পৌঁছালেও ভোটের দিন সকালে সরাসরি তাদের বুথে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তবে বাহিনী নিয়ে এই টালবাহনায় বিরক্ত রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর, ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর মধ্যে ২০টি রাজ্যের ১৬২ কোম্পানি সশস্ত্র পুলিশ রয়েছে।  এই তালিকায় তামিলনাড়ু, কেরালা, কর্নাটক, তেলঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশের ৩১ কোম্পানি সশস্ত্র পুলিশ রয়েছে। এছাড়াও মহারাষ্ট্র, গোয়া ও গুজরাটের ২৩ কোম্পানি সশস্ত্র পুলিশ রয়েছে। বিশেষ ট্রেনে এই বাহিনীর রাজ্যে পৌঁছানোর কথা। কিন্তু বাহিনী রাজ্যে পৌঁছালেও এত তড়িঘড়ি তাদের বুথে ডিউটি দেওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে সংশয়ে কমিশনের একাধিক কর্তা।

আরও পড়ুন ১০০ দিনের কাজের টাকার অভাব মিটিয়েছে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’

যেমন, পূর্ব বর্ধমানে অন্ধ্রপ্রদেশ পুলিশ, পশ্চিম মেদিনীপুর ও মুর্শিদাবাদে গুজরাটের পুলিশ, নদিয়ায় কর্ণাটক, কেরালা ও তামিলনাড়ুর সশস্ত্র পুলিশকে ভোটের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা সঠিক সময়ে পৌঁছাবে কি না, পৌঁছালেও সেখানকার আবহাওয়ার সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে ডিউটিতে যোগ দিতে পারবে কি না–সেটাও একটা বড় প্রশ্ন। ভোটের দিন পূর্ব মেদিনীপুর ও হুগলিতে কলকাতা পুলিশের দু’হাজার করে, পূর্ব বর্ধমানে দেড় হাজার–সহ কলকাতা পুলিশের ১২ হাজারের মতো ফোর্স পাঠানো হচ্ছে। ইতিমধ্যে একটি মামলায় গতকাল ভোটগণনা কেন্দ্রেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

আকাইপুর গ্রামের জয়ী সিপিআইএম প্রার্থী তৃণমূলে যোগ দিলেন

ভোট শেষেও যত্রতত্র রয়েছে রাজনৈতিক দলের ব্যানার, ফেস্টুন, পতাকা

মালদা ও বীরভূমে উদ্ধার হওয়া বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করল পুলিশ

তমলুকে বিজয় মিছিল থেকে তৃণমূল প্রার্থীর বাড়িতে হামলা

ইসলামপুরে তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে রাতের অন্ধকারে আগুন দিল বিজেপি

জঙ্গলমহলের একাধিক গ্রামে পুলিশের রুট মার্চ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর