নিজস্ব প্রতিনিধি, রতুয়া: প্রেমে আত্মঘাতী স্কুল ছাত্রী, চাঞ্চল্য এলাকা জুড়ে।
গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হলেন দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী। রতুয়া(Ratua)-২ নম্বর ব্লকের আড়াইডাঙ্গা অঞ্চলের ছাড়া মারি গ্রামের ঘটনা।জানা গেছে ,ঐ নাবালিকার নাম সিতারা খাতুন, বয়স ১৭ বছর।আড়াই ডাঙ্গা আর এন জি বালিকা বিদ্যাপীঠের দশম শ্রেণীর ছাত্রী। গতকাল স্কুল থেকে ফিরে নিজের ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়। বাড়ির লোকজন ডাকাডাকি করলেও কোন সাড়া দেয়নি।
ঘরের দরজা ভেঙে বাড়ির লোক তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। মৃতদেহের পাশ থেকে উদ্ধার হয় ঐ ছাত্রীর হাতে লেখা একটি চিঠি। পরিবারের লোকের অভিযোগ, ঐ নাবালিকা ছাত্রীর সাথে একই গ্রামের শেখ সুরাজ বলে একজন ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তাদের মধ্যে কোন মনোমালিন্য হওয়াতেই সিতারা খাতুন আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ করেন তার পরিবার। পরিবারের লোকজন শেখ সুরাজের নামে পুখুরিয়া থানায়(Pukuria P.S.) অভিযোগ করেন। খবর জানতে পেরে ঘটনাস্থলে যান পুখুরিয়া থানার পুলিশ। দেহটিকে উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে(Malda Medical College Hospital) পাঠায়। তবে নিছোকি প্রেম ঘটিত কারণে আত্মহত্যা নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য কোন কারণ খতিয়ে দেখছে পুকুরিয়া থানার পুলিশ ।
অন্যদিকে উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় প্রেমিক যুগলের আত্মহত্যার ঘটনায় চাঞ্চল্য আগরপাড়া নিরঞ্জন সেন পল্লী এলাকায়, তদন্তে খড়দহ থানার পুলিশ।জানা গিয়েছে, প্রেমিক যুগলের আত্মহত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয় আগরপাড়া নিরঞ্জন সেন পল্লী এলাকায়। বিহারের রসুলপুর এলাকার বাসিন্দা বছর কুড়ি অঙ্কিত ভারতী ও ১৫ বছর বয়সী অঞ্জলি কুমারী আগরপাড়া নিরঞ্জন সেন পল্লী এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতো।আজ সকালে ভাড়া বাড়ির ঘর থেকে প্রেমিক যুগলের মৃতদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় বাড়ির লোকজন। খবর দেওয়া হয় খড়দহ থানার পুলিশকে।খড়দহ থানার পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায় ময়নাতদন্তের জন্য। সম্পর্কে টানা পড়েনর জন্য এই আত্মহত্যা কিনা তা খতিয়ে দেখছে খড়দহ থানার ।