এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

১৫ মে’র মধ্যে রাজ্যের সব কর্মতীর্থ চালু করতে হবে, নির্দেশ নবান্নের

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবার জেলায় জেলায় ছড়িয়ে থাকা কর্মতীর্থগুলিকে(Karmatirtha) পূর্ণদমে চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার(State Government)। সেই কারণেই নবান্ন(Nabanna) থেকে প্রতিটি জেলার জেলাশাসকদের(District Magistrates) কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তাতে পরিষ্কার করে বলে দেওয়া হয়েছে আগামী ১৫ মে’র মধ্যে জেলার সব কর্মতীর্থগুলি চালু করে দিতে হবে। কর্মতীর্থ প্রকল্পে যে সব দোকানঘর নির্মাণ হয়েছে তা ব্যক্তিগত স্তরে কোনও বেকার ছেলে যদি নিতে না চায় তাহলে তা যেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয় এমন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নবান্নের তরফ থেকে। একই সঙ্গে ওই সব কর্মতীর্থগুলির জিও ট্যাগিংয়ের কাজ দ্রুত শেষ করে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য জেলাশাসকদের নির্দেশও দিয়েছে নবান্ন। 

বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের পর ফের একবার রাজ্যের জেলায় জেলায় ছড়িয়ে থাকা কর্মতীর্থগুলিকে সচল করতে উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। কেননা এই সব কর্মতীর্থকেন্দ্রগুলি পূর্ণ দমে চালু হয়ে গেলে সেখানে কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হবে। তবে নতুন করে যে সব কর্মতীর্থ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সেখানে রাজ্য সরকার নতুন করে কড়া পদক্ষেপ করছে। জেলাশাসকদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, নতুন করে কর্মতীর্থ নির্মাণের সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেখানে তা নির্মাণ করা হচ্ছে সেখানে আদৌ সেখানে ওই সব কর্মতীর্থ চলবে কিনা। যদি দেখা যায় তা চলবে না তাহলে সেই কর্মতীর্থ যেন নির্মাণ করা না হয়। এই মর্মে সামনে এসেছে যে ১৫টি প্রস্তাবিত কর্মতীর্থ নির্মাণের কাজ স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে এই কারণেই। কেননা দেখা যাচ্ছে যে জায়গায় ওই কর্মতীর্থগুলি নির্মীত হচ্ছিল সেখানে ওই সব কর্মতীর্থ চলবে না বলেই রাজ্যের নিজস্ব সমীক্ষায় উঠে এসেছে। একই সঙ্গে জেলাশাসকদের কাছে এটাও জানতে চাওয়া হয়েছে যে তাঁদের জেলায় প্রস্তাবিত কর্মতীর্থগুলির মধ্যে কটির নির্মাণ শেষ হয়েছে ও কটির নির্মাণ চলছে কিংবা নির্মাণের কাজ শুরুও হয়নি। আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সেই রিপোর্ট জেলাশাসকদের জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

একই সঙ্গে জেলাশাসকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, কর্মতীর্থগুলিতে পড়ে থাকা স্টলগুলি যদি বেকার যুবকেরা নিতে না চায় তাহলে তা যেন স্বনির্ভরগোষ্ঠীকে দেওয়া হয়। প্রতিটি কর্মতীর্থ পরিদর্শনে যেতে হবে জেলার সংশ্লিষ্ট আধিকারিককে। অন্য কোনওভাবে কর্মতীর্থের পড়ে থাকা জায়গা ব্যবহার করা যায় কি না, তাও খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। নবান্ন থেকে জেলা শাসকদের জানানো হয়েছে, আগামী ১৫ মে, রাজ্যের মুখ্যসচিব কর্মতীর্থ নিয়ে জেলাশাসকদের সঙ্গে একটি বিশেষ বৈঠক করবেন। তবে তার আগে এই নিয়ে একটি রিভিউ বৈঠক হবে আগামী ৬ মে।

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাংলার ৭ লোকসভা কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৭৩ শতাংশ

শুক্রবার কলকাতায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস, দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলায় কমলা সর্তকতা জারি

বিজেপি নেতার কাছ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা উদ্ধার ইস্যুতে মোদিকে নিশানা অভিষেকের

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে চিন্তিত কমিশন, ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ নিয়ে হতে পারে সমস্যা

ভোটার তালিকায় নাম নেই, ভোট দিতে পারলেন না মুখ্যমন্ত্রীর ভাই

কমিশনের নির্দেশে ভূপতিনগর ও পটাশপুর থানার নতুন ওসিরা দায়িত্ব নিলেন

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর