নিজস্ব প্রতিনিধি: ৭০০ কোটি টাকা জলের প্রকল্প নেওয়া হয়েছে ।যেটা কোনো দিন হয়নি। গড়িয়াতে ১০ মিলিয়ন গ্যালন জলের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। পাম্পিং স্টেশন রাস্তাকে চওড়া করা হয়েছে। মেকানিকাল মাস্টিক করা হবে। শনিবার কলকাতা পৌরসভায়(KMC) বাজেট অধিবেশনের শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এ কথা জানান কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন,পৌরসভার কর্মচারী এবং আধিকারিকরা অদ্ভুত কাজ করেছেন। তারা ৬৫০ কোটি টাকা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিয়ে এসেছেন। যারা এটা করবেন তাদেরকে সম্মান দেওয়া হবে। সব সময় টাকা দিয়ে হয় না । আমরা বিজ্ঞাপনে যে ভাবে ভেবে ছিলাম সেটা হয়নি। আমরা এডভার্টাইজিং পলিসি করার চেষ্টা করছি।
দেখুন ঘাটতি বাজেট এখন হয়নি। আমরা কিছুটা কমাতে পেরেছি। আমার কাছে ম্যাজিক নেই যে একদিন ঘাটতি মিটিয়ে দেব। আমরা নাগরিক পরিষেবা উপরের নজর দিচ্ছি। বাজেটে ঘাটতি থাকবে থাক । কিন্তু নাগরিক পরিষেবা কোনো ঘাটতি না থাকে আমরা সেইদিকে লক্ষ্য রাখছি। আমদের এম্বর্গো থাকবে। আমার কাছে যতটা আছে আমরা করেছি। যারা আমাদের প্রাক্তন কর্মচারী তারা আমাদের মানুষ। আমরা চেষ্টা করছি যাতে সমস্যা মিটানো যায়।
এদিকে,কলকাতা পৌর সংস্থা মেয়র ফিরহাদ হাকিম(Firhad Hakim) অসুস্থ হাওয়ার পর শনিবার কলকাতা পৌর সংস্থায় এলেন তিনি।কলকাতার মানুষের সুবিধার্তে ঠিকা কন্ট্রোলের দফতর এবার কলকাতা পৌর সংস্থায়।ঠিকা কন্ট্রোলার দফতরের শুভসূচনা করলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।দীর্ঘদিন সাধারণ মানুষ কে ঠিকা কন্ট্রোলার নিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হতে হত।এবার কলকাতা পৌর সংস্থা দফতরে থাকবে ঠিকা কন্ট্রোলার দফতর।আগে এই দফতর ছিল আলিপুরের সার্ভে বিল্ডিংয়ে।ফলে আসা যাওয়া সমস্যা হত সাধারণ মানুষের।