এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

কাজে বসলেই ক্ষণে ক্ষণে উঠছে উঠছে হাই? রইল প্রতিকার

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কাজ করার সময়ে হাই ওঠার সমস্যায় আমরা কমবেশি অনেকেই ভুগি। কেউ কেউ বলেন রাত্রে ঘুম পুরো না হলে সারাদিন এইভাবে হাই ওঠে। আবার কেউ বলেন শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে ক্ষণে ক্ষণে এইরকম হাই ওঠে। কিন্তুকার যাই হোক না কেন সারাদিন ধরে এইভাবে হাই তোলা কিন্তু খুবই বিরক্তিকর একটা জিনিস। আবার ক্লাসে কিংবা অফিসে সকলের সামনে এইভাবে হাই তুললে অনেকেই বিরক্ত হন। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই এই সমস্যায় ভুগলেও এর প্রতিকার অনেকেই জানেন না। তাই আসুন জেনে নিই কীভাবে এবং কি কি ঘরোয়া উপায়ে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে এই সমস্যার হাত থেকে।

 নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়ুন


আগেই বললাম অনেক সময় শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে আমাদের অনবরত হাই ওঠে। তার জন্য শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দূর করা একান্ত প্রয়োজন। তাই সেক্ষেত্রে নাক দিয়ে জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়তে হবে। এতে আস্তে আস্তে অক্সিজেনের ঘাটতি কমবে এবং হাই ওঠা কমে যাবে। 

ঠান্ডা জল খান

যখনই হাই উঠবে তখন ঠান্ডা জল অথবা অন্য কোনও ঠাণ্ডা পানীয় পান করলে আস্তে আস্তে হাই ওঠা কমে যায়। অন্যদিকে এই সময়ে সোডা কিংবা কার্বোনেটেড জাতীয় কোনও পানীয় পান করলেও হাই বন্ধ হয়ে যায়। 

ঠান্ডা খাবার

ঠান্ডা খাবারও খুবই কার্যকরী। যেমন ফ্রিজ থেকে বের করা খাবার, ফল ইত্যাদি। এছাড়া আইসক্রিম খেলেও হাই ওঠার হাট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলেও ভালো উপকার হয়। কারণ যে কোনও মিষ্টি খাবার শরীরের শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে ক্লান্তিকে দূর করতে সক্ষম হয়। তাই হাই তোলা রুখতে ঠাণ্ডা কিংবা মিষ্টি জাতীয় খাবার খুবই উপকারী।

হাঁটুন

যাই তোলা কমাতে হাঁটার থেকে ভালো কিছু আর হয় না। তাই যখনই কান্তি বোধ হবে কিংবা বারবার হাই উঠবে তখন একভাবে বসে না থেকে একটু উঠে হেঁটে আসুন। এতে ক্লান্তি লাগবে না। বরং কাজে স্পৃহা আসবে।

যোগা

শুধু হাই তোলা বন্ধ করলেই তো আর হবে না! তার জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে যোগা করা খুবই প্রয়োজন। আমাদের শরীরের বাড়তি টক্সিন এবং অতিরিক্ত ফ্যাট ক্লান্তির প্রধান কারণ। এর থেকে দূরে থাকতে দিনে অন্ততপক্ষে ২০ মিনিট যোগা করা আবশ্যক। তাছাড়া হেলদি খাবার যেমন, সবুজ শাক-সবজি, ফল-মূল ইত্যাদি খান। ক্লান্তিকে আপনার সাথী হতে না দিলেই আর অবাঞ্ছিত হাইয়ের সমস্যাতেও ভুগতে হবে না আপনাকে। একইভাবে মর্নিং এবং ইভিনিং ওয়াকও শরীরকে সুস্থ এবং চনমনে রাখার জন্য সমানভাবে কার্যকরী। 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

ঘুম আসছে না ? ৫ রকমের রোগ বাসা বাঁধে নি তো?

লাঞ্চে রুটি খাচ্ছেন! এই উপায়ে ভাত খেলে ওজন থাকবে বশে

বুদ্ধ পূর্ণিমায় বুদ্ধকে পায়েস নিবেদন করা হয় কেন ?

টেকঅফ ও ল্যান্ডিংয়ের সময় সিট সোজা রাখতে বলা হয় কেন?

কাজের চাপে মেজাজ হারাচ্ছেন! নিজেকে শান্ত রাখবেন কী করে?

বয়স ৩০ হলে ভুলেও এই ৫ টি খাবার ছোঁবেন না!

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর