এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

জানেন কি কেন আজাদ হিন্দ বাহিনী এবং জাতীয় পতাকা ত্রিবর্ণ রঞ্জিত?

নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামিকাল ২৩ জানুয়ারি, নেতাজি জন্মদিবস। তার দু’দিন পরেই ২৬ জানুয়ারি, সাধারণতন্ত্র দিবস। কিন্তু জানেন কি কেন আজাদ হিন্দ বাহিনী এবং ভারতের জাতীয় পতাকা ত্রিবর্ণ রঞ্জিত?

ভারতের পতাকার একটি নকশা তৈরি করেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের ভাটলাপেনামারু গ্রামের বাসিন্দা পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া। সময়টা ১৯১৬ সাল। লাল এবং সবুজ রঙের সেই পতাকায় চরকা যুক্ত করার পরামর্শ দিয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধি। তারপর বিবর্তিত হতে হতে সেই পতাকা হয়েছিল গেরুয়া, সাদা এবং সবুজ রঙের। পতাকার (FLAG) মাঝে নীল রঙের চরকা। ১৯৩১ সালে করাচি কংগ্রেস অধিবেশনে এই পতাকা দেখা যায় প্রথম।

আজাদ হিন্দ বাহিনী এই ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকা নিজেদের করে নিয়েছিল। তবে ভেঙ্কাইয়া’র আঁকা সেই ত্রিবর্ণ পতাকায় চরকার বদলে ছিল লম্ফমান বাঘ। যা অহিংসার অবস্থানের বদলে সশস্ত্র লড়াই বোঝায়। ওই পতাকায় লেখা হত ‘আজাদ হিন্দ’।  ‘আজাদ’ লেখা থাকত গেরুয়া রঙের ওপরে। আর ‘হিন্দ’ লেখা থাকত সবুজ রঙের ওপরে। আর সাদা রঙে দেখা যেত লম্ফমান বাঘের ছবি। এই বাঘের ছবিই পরবর্তীকালে দেখা গিয়েছে নেতাজি’র তৈরি ফরওয়ার্ড ব্লকের পতাকায়।

পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া’র নকশার ‘ত্রিবর্ণ’- ভারতের জাতীয় পতাকা, কংগ্রেস এবং আজাদহিন্দ ফৌজের কাছে ছিল ও আছে- গর্বের, মর্যাদার, স্বপ্নের এবং দেশমাতাকে স্বাধীন করার লড়াই ও স্বাধীনতার সাফল্যের রঙ হিসেবে।  

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

গন ভাইফোঁটার পরিকল্পনা নিয়েছে বসিরহাটের ‘নবোদয় সংঘ’

বনগাঁ থানার এবারের কালীপুজোর থিম ‘ কৈলাস পর্বতে মহাদেব’

বাঁকুড়ার সাঁতরা বাড়ির “বড় বৌমা” পূজিত হলেন মা কালীর রূপে

নৈহাটির বড়মার পুজোয় ভক্তদের ভিড়

তারাপীঠে সারারাত খোলা থাকছে গর্ভ গৃহের দরজা

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন উপবাস, নিজের হাতে রান্না করলেন ভোগ

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর